জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
হ্যাঁ নামাজ হয়ে যাবে।
পুনরায় আদায় করতে হবেনা।
তবে এক্ষেত্রে ইমামের সালাম ফিরানো সত্ত্বেও আপনার জন্য দরুদ শরীফ, দোয়ায়ে মাছুরা পড়ে সালাম ফিরানোর নিয়ম ছিলো।
,
(০২)
সুরা ফাতেহাত পর আমিন বলা সুন্নাত।
কেহ যদি আমিন না বলে,এতে নামাজের কোনো সমস্যা হবেনা।
তবে এতে একটি সুন্নাত আদায় হলোনা।
,
(০৩)
শুধু মুছল্লিরা বলবে।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” إِنَّمَا الْإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ، فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا، وَإِذَا قَرَأَ فَأَنْصِتُوا، وَإِذَا قَالَ: {وَلَا الضَّالِّينَ} [الفاتحة: 7] ، فَقُولُوا: آمِينَ، وَإِذَا رَكَعَ فَارْكَعُوا، وَإِذَا قَالَ: سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، فَقُولُوا: رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ،
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন। নিশ্চয় ইমাম নিযুক্ত করা হয়েছে তার অনুসরণ করার জন্য। সুতরাং যখন ইমাম তাকবীর বলে তখন তোমরা তাকবীর বল। আর যখন কিরাত পড়ে তখন চুপ থাকো। যখন ইমাম তিলাওয়াত করে “ওয়ালাদ্বল্লীন” তখন আমীন বলো। আর যখন ইমাম রুকু করে তখন তোমরাও রুকু কর। আর যখন ইমাম সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ বলে তখন বল রাব্বানা লাকাল হামদ। [মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৮৮৮৯, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪৬, সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-৯২১, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৪৫, মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৭১৩৭]
(০৪)
নামাজ ফাসিদ হবেনা।
,
(০৫)
না,প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে নামাজ ফাসেদ হবেনা।
,
(০৬)
হ্যাঁ নামাজ হয়ে যাবে।
বরং এটিই মূলত নিয়ম।
,
(০৭)
হ্যাঁ ঐ নামাজ আবার পড়তে হবে।