জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
এইভাবে নাম ডাকাতে সমস্যা নেই।
হ্যাঁ যদি কুফরি;ইসলাম বিরোধী কোনো অর্থ দাড়ায় তাহলে এভাবে নাম ডাকা জায়েজ হবেনা।
,
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
আজরিন নামের আরবি অর্থ খুজে পাইনি।
তবে এই জাতীয় কিছু বাক্য কুরআনে এসেছেঃ
যেমন মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
وَ لَقَدۡ اَخَذَ اللّٰہُ مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۚ وَ بَعَثۡنَا مِنۡہُمُ اثۡنَیۡ عَشَرَ نَقِیۡبًا ؕ وَ قَالَ اللّٰہُ اِنِّیۡ مَعَکُمۡ ؕ لَئِنۡ اَقَمۡتُمُ الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَیۡتُمُ الزَّکٰوۃَ وَ اٰمَنۡتُمۡ بِرُسُلِیۡ وَ عَزَّرۡتُمُوۡہُمۡ وَ اَقۡرَضۡتُمُ اللّٰہَ قَرۡضًا حَسَنًا لَّاُکَفِّرَنَّ عَنۡکُمۡ سَیِّاٰتِکُمۡ وَ لَاُدۡخِلَنَّکُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِہَا الۡاَنۡہٰرُ ۚ فَمَنۡ کَفَرَ بَعۡدَ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ فَقَدۡ ضَلَّ سَوَآءَ السَّبِیۡلِ ﴿۱۲﴾
আর অবশ্যই আল্লাহ বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলেন এবং আমরা তাদের মধ্য থেকে বারজন দলনেতা পাঠিয়েছিলাম। আর আল্লাহ বলেছিলেন, নিশ্চয় আমি তোমাদের সংগে আছি; তোমরা যদি সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও, আমার রাসূলগণের প্রতি ঈমান আন, তাদেরকে সম্মান-সহযোগিতা কর এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ প্রদান কর, তবে আমি তোমাদের পাপ অবশ্যই মোচন করব এবং অবশ্যই তোমাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার পাদদেশে নদীসমূহ প্রবাহিত। এর পরও কেউ কুফরী করলে সে অবশ্যই সরল পথ হারাবে।
(সুরা মায়েদা ১২)
,
এখানে عَزَّرۡتُمُوۡہُمۡ শব্দ ব্যবহার হয়েছে।
সম্মান,সহযোগিতা উদ্দেশ্য।
,
★সেক্ষেত্রে আপনি আজরিন নাম রাখতে পারবেন,তবে অন্য কোনো ইসলামী নাম রাখা ভালো হবে।
,
(০২)
আরবিতে হলে عزرين بنت عزيز الرحمن
উচ্চারণ আযরিন বিনতে আযিযির রহমান।
আযরিন বিনতে আজিজুর রহমান বলেও ব্যবহার করতে পারবেন।