وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
.
(০১)
ইবাদত শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তষ্টির জন্যই হওয়া চাই।
রাছূল সাঃ বলেছেন-
مَنْ صَلَّى يُرَائِي فَقَدْ أَشْرَكَ، وَمَنْ صَامَ يُرَائِي فَقَدْ أَشْرَكَ، وَمَنْ تَصَدَّقَ يُرَائِي فَقَدْ أَشْرَكَ.৩
অর্থ:- যে ব্যক্তি মানুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে নামায পড়ল সে শির্ক করল, যে ব্যক্তি মানুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে রোযা পালন করল সে শির্ক করল, যে ব্যক্তি মানুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে দান-সাদাক্বাহ করল সে শির্ক করল।(মুসনাদে আহমাদ)
আল্লাহর সন্তুষ্টির সাথে সমান সমান ভিন্ন কোনো নিয়ত থাকলে বা আল্লাহর সন্তুষ্টি ব্যতীত ভিন্ন কোনো নিয়ত থাকলে তখন উক্ত ইবাদতকে রিয়া বলা যায়।তবে যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনই মূল উদ্দেশ্য থাকে,এবং লোকজন ভাল বলবে,এমনটিও উদ্দেশ্য থাকে,তাহলে তাহা রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হবেনা।
★সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আল্লাহর সন্তুষ্টি উদ্দেশ্য থাকলে রিয়া হবেনা।
রিয়া সংক্রান্ত আরো জানুনঃ
,
(০২)
আপনার এবং মুক্তাদী সকলের নামাজ আদায় হবে।
,
(০৩)
আপনার ইমাম হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবেনা।
আপনি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে একাকী সালাত আদায়ের সময় ধীরেধীরে করার চেষ্টা করবেন।
এখন থেকেই আস্তে-ধীরে সালাত চালিয়ে গেলে একসময় ধীরে সালাত আদায়ের অভ্যাস গড়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ।