আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
314 views
in ব্যবসা ও চাকুরী (Business & Job) by (1 point)
সকল প্রশংসা আল্লহ তায়ালার নামে

আমরা আলহামদুলিল্লাহ হালাল উপায়ে ব্যবসা করার জন্য একটি ব্যবসায়ীক প্রতিষ্টান স্থাপন করেছি৷ কিন্তু হালাল উপায়ে ব্যবসা করতে গিয়ে আমাদের কিছু সিচুয়েশনে পড়তে হচ্ছে যেটা সম্পর্কে আমরা পুরোপুরিভাবে জানিনা যে এখানে ইসলাম কি বলে৷

তাই আপনাদের কাছে কিছু প্রশ্ন উপস্থাপন করছি এবং আশা করছি আমরা ইনশাআল্লাহ  আপনাদের কাছে ইসলামি শরীয়াহ সম্মত সমাধান পাবো৷

প্রশ্ন ১:

আমরা সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ ব্যবসা করতে চাচ্ছি৷ আমরা গ্রাহকের চাওয়া পূর্ন করে মানসম্মত এবং অন্যদের থেকে কমদামে গ্রাহককে সেই সেবা দিতে পারছি৷

কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতাসীন এবং দায়িত্বে নিয়োজিত মানুষজন (ম্যানেজমেন্ট এর লোকজন) ঘুষ/ আমাদের লভ্যাংশের ভাগ দাবি করছে এবং তাদেরকে তাদের দাবিকৃত অর্থ না দিলে সেখানে আমাদের ব্যবসা করার সুযোগ দিচ্ছেনা বা আমরা সুযোগ হারাচ্ছি৷ কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে মালিকপক্ষ এ ব্যাপারে অবহিত আবার কিছু কিছু জায়গায় অবহিত নয়। এমতাবস্থায় আমরা কিভাবে সেসব প্রতিষ্ঠান এ আমাদের ব্যবসা চালু রাখতে পারি? বা আমরা যদি তাদেরকে তাদের অন্যায্য দাবিকৃত টাকা দেই তাহলে কি আমাদের হালাল ব্যবসায় কোন হারাম কিছু যুক্ত হবে? বা অন্য কোন উপায়ে আমরা সেসব প্রতিষ্ঠান এ ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবো?

উল্লেখ্য এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা অগণিত আমাদের দেশে।

অপশন ১ঃ ঘুষ দিয়ে বাকিদের চেয়ে কমদামে এবং মানসম্মত পণ্য কিংবা সেবা দেয়া।

অপশন ২ঃ একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ লভ্যাংশ দিয়ে বাকিদের চেয়ে কমদামে এবং মানসম্মত পণ্য কিংবা সেবা দেয়া।

অপশন ৩ঃ উক্ত নির্দিস্ট পণ্য সরবরাহ বা সেবার কাজে উল্লেখিত ব্যক্তিদের থেকে ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে তাদের কে উক্ত কাজের লভ্যাংশ বন্টন।

অপশন ৪ঃ আপনাদের কাছ থেকে কোন সুচিন্তিত মতামত।

প্রশ্ন ২ঃ

কোন ব্যক্তি অন্য চাকরিরত অবস্থায় সে আমাদের সাথে যুক্ত হতে চায়, এই শর্তে যে সে চাকরি করবে এবং আমাদের সাথে ব্যবসায় যুক্ত থাকবে৷ সে আমাদের কাজ পাওয়ার ব্যাপার এ সাহায্য করবে এবং সে আমাদের থেকে একটা নির্ধারিত লভ্যাংশ নিবে৷

তবে সে তার চাকরির সুবিধা ভোগ করে এবং প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করে তার সুবিধামত আমাদেরকে ব্যবসা দিচ্ছে যাতে সে লাভবান হয়। তবে আমরা আমাদের ব্যবসায় সেই প্রতিষ্ঠানকে ঠকাচ্ছি না৷ অর্থাৎ আমরা পন্যের গুনগত মান এবং গ্রাহকের চাহিদা পূরন করছি৷ এবং অযৌক্তিক কোন দাম বা চাওয়া যুক্ত করছি না৷

কিন্তু আমরা জানি যে ওই ব্যক্তি তার দায়িত্ব যথাযথভাবে তার চাকরিরত প্রতিষ্ঠান এ পালন করছে না৷

এমতাবস্থায় এই উপার্জন এ আমাদের কি হারাম কিছু যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে?

প্রশ্ন ৩ (ক):

আমরা ব্যবসা করার জন্য এমন একটি প্রতিষ্ঠান (X) পছন্দ করেছি যারা বড়বড় সরকারি এবং বেসরকারি কাজসমূহ ঘুষ দিয়ে বা ঘুষ ছাড়া কাজগুলো নিয়ে আমাদের মত তৃতীয় কোন পক্ষকে দিয়ে কাজগুলো সম্পাদন করে।

এখন আমাদের প্রশ্ন হল আমরা যদি সেই প্রতিষ্ঠানের হয়ে সরাসরি তৃতীয় পক্ষ হয়ে কাজগুলো করি এবং ঘুষ এর সাথে যুক্ত না হই, তবে আমাদের হালাল ব্যবসায় কি কোন হারাম কিছু যুক্ত হবে?

ঊল্লেখ্য, কাজগুলো নেয়ার আগে তারা আমাদের কাছ হতে প্রাক্কলন বা কোটেশন নেয়

প্রশ্ন ৩ (খ):

আর আমরা (Y) যদি ওই কোম্পানি (X) এর সাথে মিলে যৌথভাবে (X-Y) কাজ টা নেয়। যেখানে X যাবতীয় লেনদেন (ঘুষ, ব্যাঙ্ক লোন) এর বিষয় গুলো দেখে আর আমরা (Y) মেধা এবং শ্রম দিয়ে কাজ গুলো (ইঞ্জিনিয়ারিং, পণ্য সরবরাহ) করে দেয়। তাহলে কাজ শেষে যাবতীয় খরচ বাদে আমরা মুনাফা ভাগাভাগি করে নিতে চায় সেটা কি শরীয়াহ অনুমোদন দেয় কিনা?
প্রশ্ন ৪ঃ

এখন পর্যন্ত আমরা  কোন ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করিনি। কিন্তু কাজের পরিমান বৃদ্ধি পেলে আমাদের মূল্ধন দিয়ে কাজ চালানো সম্ভবপর নয়। আর বেশিরভাগ কোম্পানি অগ্রিম কোন অর্থ প্রদান করে না। তাই কাজের পূরো টাকা বা বেশিরভাগ অংশ আমাদেরকেই যোগান দিতে হয়। এখন আমরা যদি বড় কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক হতে টাকা নিতে চায়, সেটা কিভাবে নিতে পারি? কোন মুদারাবা সিস্টেম অথবা অন্য কোন উপায়ে? যেহেতু ব্যাঙ্কিং নিয়ে আমাদের পড়াশোনা কম। ব্যাংক ছাড়াও অন্য কোন দেশী বিদেশী সংস্থা থেকে শরীয়াহ ভিত্তিক কোন আর্থিক সহয়তা পাওয়া যাবে কিনা? আপনাদের থেকে গুরুত্বপূর্ণ মতামত আশা করছি।

প্রশ্ন ৫ঃ

বছরের শুরুতে অথবা ঈদের সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ক্লায়েন্টদের বিভিন্ন উপহার প্রদান করে। এগুলো জায়েজ আছে কিনা? আর আমাদের কাজের সাথে সম্পর্কিত কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে আমরা কাজ শুরু / মধ্যে / শেষে কোন উপহার দিতে পারি কিনা (যদিও তিনি তা দাবি না করেন)?

প্রশ্ন ৬ঃ

আমরা বিভিন্ন পণ্য আমদানি ব্যবসা এর সাথে জড়িত। সেক্ষেত্রে অনেক পণ্যে সরকারের ইম্পোর্ট নীতিমালার অত্যধিক  ট্যাক্স প্রযোজ্য হয়। আমরা যদি এই ইম্পোর্ট ট্যাক্স যথাযথ প্রদান করি সেক্ষেত্রে আমাদের প্রতিযোগিদের থেকে আমাদের পণ্যের দাম অনেকাংশে বেড়ে যায়। যেহেতু বেশীরভাগ প্রতিযোগী সঠিক ট্যাক্স প্রদান করে না। এখন আমরা যদি এক্ষেত্রে ইম্পোর্ট ট্যাক্স ফাকি দেয় অথবা পণ্যের নাম পরিবর্তন বা পরিমাণ কমিয়ে কাস্টমসে প্রদর্শন করি, সেক্ষেত্রে তা জায়েজ হবে কিনা?

প্রশ্ন ৭ঃ

(ক) পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ব্যাংক এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) বাবদ পণ্যের মোট মূল্যের উপর একটা কমিশন কেটে রাখেন, কমিশন রেট ব্যাংকের সাথে গ্রাহকের সম্পর্কের উপর নির্ভর করে।
(খ) আবার এলসি এর জেনারেল সিস্টেম হল যখন এলসি খোলা হয় তখন পণ্যের মোট মূল্যের সমপরিমাণ অর্থ ব্যাংকে রাখতে হয়। কিন্তু ব্যাংক এর সাথে গ্রাহকের সম্পর্কের উপর নির্ভর করে ব্যাংক সেটা কমিয়ে রাখে (৬০%-৭০%) পর্যন্ত।

এ দুই ক্ষেত্রে ব্যাংকের সাথে সম্পর্ক ভালোর সুযোগ নিয়ে উপরোক্ত সুবিধা গুলো নেয়া যাবে কিনা?

প্রশ্ন ৮ঃ
আমরা সাধারণত কম্পিউটারে যে অপারেটিং সিস্টেম (উইন্ডোজ) ব্যবহার করি দাম বেশী হওয়ার কারণে আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষ সেটা পাইরেসী করে ব্যবহার করি, অর্থাৎ ইন্টারনেটে এটাকে অর্থ না দিয়ে একটিভেট করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। আমরা সাধারণত সেই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে অপারেটিং সিস্টেম প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান কে ফাকি দিয়েই এগুলো ব্যবহার করি। ব্যক্তিগতভাবে অথবা প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে এরকম পাইরেটেড অপারেটিং সিস্টেম অথবা সফটওয়ার ব্যবহার করার বিধান কি?

1 Answer

0 votes
by (597,330 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
ফাতাওয়া আপনারা নিতে চান! অথচ আপনাদের ব্যবসার পলিসি প্রকাশ করতে চান না।তো আমরা কিভাবে ফাতাওয়া দিবো।ঘোর অন্ধকারে আমরা সাতার দিচ্ছি,কিন্তু কোনো কূল কিনারা পাচ্ছি না। হ্যা,এটা অবশ্যই ঠিক, অনলাইনে এভাবে প্রকাশ করাটাও ঠিক হবে না।আপনারা এক কাজ করবেন।বিষয়টা নিয়ে আমাদের সাথে প্রথমে মুবাইল কলে কথা বলবেন।সবিস্তারে আমাদেরকে আপনাদের সম্পূর্ণ পলিসি জানাবেন।তারপর আমরা আপনাদের ব্যবসা ও ব্যবসা পলিসি নিয়ে আলোচনা করবো।

https://www.ifatwa.info/7496 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে,
ঘুষ কবিরা গুনাহ সমূহের একটি। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﻋَﻤْﺮٍﻭ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗَﺎﻝَ : ﻟَﻌَﻦَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟﺮَّﺍﺷِﻲ ﻭَﺍﻟْﻤُﺮْﺗَﺸِﻲ .
ঘুষ প্রদাণকারী ও গ্রহণকারী উভয়ের উপর রাসূলুল্লাহ সাঃ লা'নত দিয়েছেন। (মুসনাদে আহমদ-৬৭৯১সুনানে আবু-দাউদ-৩৫৮০)

ঘুষ দেওয়া ব্যতীত যদি নিজ প্রাপ্য হক আদায় করা সম্ভব না হয়, তাহলে এমতাবস্থায় ঘুষ দেয়া জায়েয। অন্যথায় ঘুষ দেয়া হারাম। তবে ঘুষ গ্রহণ করা সর্বাবস্থায়-ই নাজায়েয ও হারাম।

প্রয়োজনে ঘুষ দেয়া জায়েয।এ বিষয়ের উপর উলামায়ে কেরাম নিম্নোক্ত হাদীস দ্বারা প্রমাণ পেশ করে থাকেন। হযরত উমর ইবনে খাত্তাব রাযি থেকে বর্ণিত,
ﻋﻦ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﺏ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ : ( ﺇِﻥَّ ﺃَﺣَﺪَﻫُﻢْ ﻟَﻴَﺴْﺄَﻟُﻨِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺄَﻟَﺔَ ﻓَﺄُﻋْﻄِﻴﻬَﺎ ﺇِﻳَّﺎﻩُ ﻓَﻴَﺨْﺮُﺝُ ﺑِﻬَﺎ ﻣُﺘَﺄَﺑِّﻄُﻬَﺎ ، ﻭَﻣَﺎ ﻫِﻲَ ﻟَﻬُﻢْ ﺇِﻻ ﻧَﺎﺭٌ ، ﻗَﺎﻝَ ﻋُﻤَﺮُ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ، ﻓَﻠِﻢَ ﺗُﻌْﻄِﻴﻬِﻢْ ؟ ﻗَﺎﻝَ : ﺇِﻧَّﻬُﻢْ ﻳَﺄْﺑَﻮْﻥَ ﺇِﻻ ﺃَﻥْ ﻳَﺴْﺄَﻟُﻮﻧِﻲ ، ﻭَﻳَﺄْﺑَﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻟِﻲ ﺍﻟْﺒُﺨْﻞَ )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ আমার কাছে যাকাতের মাল থেকে কিছু দেওয়ার জন্য সুওয়াল করে।অতঃপর আমি তাকে কিছু দিয়ে দেই।তথা তার সুওয়াল আমার কাছ থেকে কিছু নিয়ে নেয়।তবে এই গ্রহণকৃত জিনিষ তাদের জন্য আগুনের মত।তখন উমর রাযি বললেন, হে রাসূলুল্লাহ! তাহলে আপনি কেন দেন?তারা আমারকে লেপ্টে ধরেছে।অথচ আল্লাহ আমাকে কৃপণতা গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছন।(মুসনাদে আহমদ-১০৭৩৯)

রাসূলুল্লাহ সাঃ উক্ত মাল তাদের উপর হারাম হওয়া সত্তেও তাদের বারংবার সুওয়াল করার ধরুণ তাদেরকে দিয়ে নিজের উপর কৃপণতার অপবাদকে দূর করেছেন।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (597,330 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...