কোনো ১৬ বছরের এক বোন (নাদিয়া),, আরেক বোন ১৬ (নাজিয়া) বছরের উভয়-ই সমবয়সী।
উপরের দুজন খালাতো বোন।
নাজিয়া হচ্ছে আমার বোন। আর নাদিয়া আমার খালাত বোন।
ঘটনাটি বলি,,
আজ নানা বাড়ি আসলাম। আসার পর আমার বোন নাজিয়া মোবাইল থেকে নিজের একটি ফটো বের করে আমার নানীকে দেখিয়ে বললো "নানী বলতো এই মেয়েটা কে?"
পাশ থেকে আমার খালাতো বোন নাদিয়া ডংং করে বলেছিলো
এটা হিন্দু একটি মহিলা। এমনিতে বলেছে,,আমার নানী উত্তর দেয়ার আগে বলেছে। আমার নানীকে বিভ্রান্তে ফেলার জন্য
খালাতো বোন হয়ত শরীয়ত সম্পর্কে না জেনে এমনি ডং করে হিন্দু বলেছে।
খালাতো বোনের ব্যখ্যা হয়ত এরকম ছিলো,, আমার বোনকে হিন্দু বলা নয়। অর্থাৎ নানীকে বিভ্রান্তে ফেলাবার জন্য বলেছে
হিন্দু মেয়ে একটা। আমার নানীকে বিভ্রান্তে ফেলাভার জন্য বলেছে
এরকম এমনিতে মজা করে বলার কারনে,,খালাতো বোনের ইমানের কোনো সমস্যা হবে কি?
(কারন মোবাইলের ফটতে আমার মুসলিম বোনের পিক ছিলো।
আমার নানীকে,, আমার বোনের পরিচয় না দিয়ে,,উপোরক্ত কথা এভাবে বলেছে)
প্রশ্ন ২:) ((একটি প্রশ্ন মাসয়ালা জানার ছিলো। এটি কেউ বলেনি বা এরকম ঘটনা হয় নি আমি মাসয়ালা জানার জন্য উদাহরন দিয়ে মাসয়ালার সমাধান চাচ্ছি))
যদি কারো উপর মিথ্যা অপবাদ তুলা হয়। অর্থাত এরকম ধরুন,,
কোনো এক মুসলিম ভাাই (tar name A dorun), অন্য আরেক মুসলিম ভাই (তার নাম ক নাম ধরুন) তাকে কাফের বলে নাই। কিন্ত অপর তৃতীয় ব্যক্তি C ভাই যদি--
অন্য কারো কাছে গিয়ে যদি A ভাইর উপরে তুহমত দিয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে,,, যদি C নামক ভাাাইই বলে,,""অমুক ভাই ( A ভাই),, তমুক ভাই (ক ভাইকে) কাফের বলে ফেল্ললো।" এরকম মিথ্যা অপবাদ দিয়ে,,কিন্তু প্রকৃতপক্ষে A ভাই, ক ভাঈকে কাফের বলে নি।
এক্ষেত্ত যে মিথ্যা অপবাদ C ভাই দিলো। এই মিথ্যা অপবাদ দেয়ার কারনে C ভাইর ঈমানের কোনো ক্ষতি হবে কি না? যদিও C ভাই নিজে "ক" ভাইকে কাফের বলে নাই,,A ভাইর উপরে তুহমত তুলেছে উপরে বর্নিত অনুযায়ী।
এতে কি C ভাই যে মিথ্যা তুহমত তুলল A ভাইর উপর,, (যদিও A এব্নংং C উভয়-ই কেউ 'ক' ভাইকে কাফের বলে নাই,,শুধু C ভাই A ভাইর উপরে তুহমত তুলার কারনে,,
C ভাইর ঈমান নবায়ন জরুরু কি? না তাওবা যথেষ্ট