ইসলামে কোনো কুলক্ষন নেই।
,
হাদীস শরীফে এসেছে
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، وَحَسَنٌ الْحُلْوَانِيُّ، قَالاَ حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ، - وَهُوَ ابْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ سَعْدٍ - حَدَّثَنَا أَبِي، عَنْ صَالِحٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، وَغَيْرُهُ، أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، قَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ عَدْوَى وَلاَ طِيَرَةَ وَلاَ صَفَرَ وَلاَ هَامَةَ " . فَقَالَ أَعْرَابِيٌّ يَا رَسُولَ اللَّهِ . بِمِثْلِ حَدِيثِ يُونُسَ .
মুহাম্মাদ ইবনু হাতিম ও হাসান আল হুলওয়ানী (রহঃ) আবূ সালামাহ ইবনু আবদুর রহমান ..... আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সংক্রামক ব্যাধি, কুলক্ষণ, অনাহারে পেট কামড়ানো পোকা ও হামাহ- এসবের কোন অস্তিত্ব নেই। সে সময় জনৈক বেদুঈন আরব বলল, হে আল্লাহর রসূল! বর্ণনাকার ইউনুস (রহঃ) কর্তৃক রিওয়ায়াতকৃত হাদীসের অবিকল। (মুসলিম শরীফ ৫৬৮২ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৫৯৫)
★★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই বোন,
দেশের কিছু এলাকাতে এহেন ঘটনার নজির রয়েছে।
,
কিছুদিন আগে দেশের এক অঞ্চলে এহেন ঘটনাকালে এই বিষয়ে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক বলেনঃ
,
বর্ষাকালে অনেক গাছেই অতিরিক্ত পানি শোষণ করে। এই গাছটিও বেশি পরিমাণে পানি শোষণ করে। নতুন কাণ্ড বা নতুন কুঁড়ি বের হওয়ার স্থানে পুরাতন কাণ্ড ভেদ করে বের হওয়ার ফলে উদ্ভিদটির ভাস্কুলার বান্ডেল তথা পরিবহন কলাগুলো বেরিয়ে পড়েছে। ফলে উদ্ভিদের মূল থেকে আরোহিত পানি কাণ্ডের ওই অংশ থেকে বিন্দু বিন্দু আকারে ঝরে পড়ছে।
,
তিনি বলেন, অতিরিক্ত পানির চাপ থাকায় ভাস্কুলার বান্ডেল তথা পরিবহন কলা কাণ্ডের ছিদ্র দিয়ে পানি বাইরে সজোরে ছড়িয়ে যাচ্ছে। ভ্যাপার বা বাষ্পায়ন না ঘটার ফলে গাছের নিচে কেউ গেলে বৃষ্টির মতো পানি ঝরা অনুভব করছে।
উদ্ভিদটি Liguminaceae গোত্রের হতে পারে।
সুতরাং এটির কারনে প্রশ্নে উল্লেখিত গাছ থেকেও পানি পড়তে পারে, বৃষ্টির মতো এমনটি হতে পারে।