আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।
- ১।এখান প্রশ্ন করার পর বলেছিল স্বামী যেহেতু কেনায়া তালাকের ব্যাপারে জানে না আর মিথ্যা শিকারোক্তি দিলেও যে তালাক হয় সেটা জানে না তাই নিয়ত জিজ্ঞেস করতে বারন করেছিল মানে নিয়ত জিজ্ঞেস না করতে বলেছিল।আর কি কি কেনায়া শব্দ হতে পারে এটাও জানে না।আজ বার বার কল দেওয়ার পর না পাওয়ায় স্ত্রীকে স্বামীর রাগ উঠে যায়।স্ত্রী পরে এসে কল বেক করে বলে ময়লা ছিল তহ একটু পরিষ্কার করতেছিলাম।স্বামী বলে থাক তুর ময়লা নিয়ে তুই।স্বামী খুব কম এভাবে তুই তাই কথা বলে বার বার ফোনে না পাওয়ায় হয়ত রাগ উঠেছে।স্ত্রী বলে সরি।তারপর স্বামী বলে বার বার বলি ফোন সাইলেন্ট না রাখতে।স্ত্রী বলে রাখি নি।তারপর স্বামী বলে দেখ আর কল দি কিনা তুকে।তারপর কল দিলেও স্ত্রী রিসিভ করে না।5-10 মিনিট পর স্বামী মেসেজ দেয় ভাত খেয়ে ঘুমাও।তখন ও রাগ কমে নি।এর দ্বারা কি কোন সমস্যা হয়? স্বামী যেহেতু বিস্তারিত জানে না তাকে নিয়ত জিজ্ঞেস না করলে কি কোন সমস্যা হবে? এখানে ২-১ বার বলেছিল নিয়ত জিজ্ঞেস না করতে এরকম।আগেও অনেক বার অন্য বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল।তখন না বলেছিল।না জানার কারণে যদি আবার মিথ্যা শিকারোক্তি দেয় সেটা নিয়েও ভয়ে।জিজ্ঞেস না করলে কোন সময় তাহলে কি কোন সমস্যা হবে? স্বামী নিজ থেকে এসে না বললে??
২।পূর্বের৷ ২-৩ বছর আগের প্রশ্ন নিয়ে হঠাৎ চিন্তা আসলে মানে ঠিক ভাবে করা হয়েছিল কিনা,ঠিক ভাবে সবকিছু লেখা হয়েছিল কিনা কারো মনে এমন চিন্তা আসলে এগুলো কি ওয়াসওয়াসা? আর জিজ্ঞেস না করলে কি কোন সমস্যা হবে বা গুণাহ হবে?