السلام عليكم ورحمة الله وبركاته
উস্তাজ কিছু প্রশ্ন :-
০১- নামাজে প্রতি রাকাতে আমি তাআউয তাসমিয়া পড়তে পারবো?
০২- তাশাহহুদ পড়ার সময় কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করার সময় কি পুরা সময় আঙ্গুল উঁচু করা সুন্নাহ নাকি অল্প কিছুক্ষণ করলেই হবে?
০৩- নফল নামাজ বেশি জরুরি নাকি উমরী কাযা আদায় করা বেশি জরুরী?
০৪- ওজর ছাড়া এশার নামাজ ৯:০০ টার পরে এবং যোহরের নামাজ ২:০০ টার পরে পড়লে কি নামাজের ব্যাপারে উদাসীনতা হবে?
০৫- উস্তাজ আমি প্রায় সময়ই ইমানে এর ওয়াসওয়াসায় ভূগি। দিনের মধ্যে একাধিকবার আমার ইমান ভংগের ওয়াসওয়াসা আসে। যেমন ইসলামের কোনো বিধান সম্পর্কে কেউ কটাক্ষ করলে আমি যদি ওই ব্যক্তিকে আমার মনে ক্রিটিসাইজ করি তাহলে আমার মনে হচ্ছে সেই বিধানকেই ক্রিটিসাইজ করছি। বা না জেনে মাঝে মধ্যে কিছু বলে ফেললে একটু পরেই মনে হয় যে কি বললাম ঠিক বললাম তো!? এমন পরিস্থিতিতে কালেমা শাহাদাত পড়ে নিলেই হবে? কি করতে পারি?
০৬- আর উস্তাজ সাধারণ মানুষের তো তাকফির করার বা কাউকে কাফির আখ্যা দেওয়ার বা কাফির ভাবার অবকাশ নেই। কিন্তু কোনো স্কলার যদি জেনে বুঝে তাকে কাফির বলে তাহলে কি তাকে কাফির ভাবলে কোনো সমস্যা হবে? এরপরেও আমি যদি এমন ভাবি যে তারা আল্লহর কাছে কোন অবস্থায় আছে সেটা আল্লহই ভালো জানেন তাহলে তো কোনো সমস্যা নেই তাইনা?
০৭- উস্তাজ তাকবীরে তাহরিমা জোরে বললে কি সমস্যা আছে?
০৮- উস্তাজ আকিদা গত দিক দিয়ে তো মাজহাব গুলোর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই তাইনা?
০৯- উস্তাজ মানহাজ মানে কি?
১০- উস্তাজ অনিচ্ছাকৃত উল্টাপাল্টা চিন্ত আসলে কি ইমান এর সমস্যা হবে?
১১- উস্তাজ টয়লেটে ঢুকে ওজুর সময়কার দোয়া বা জামাকাপড় পরার দোয়া কি মনে মনে ঠোঁট বা জিহবা না নাড়য়ে পড়া যাবে?