আসসালামু আলাইকুম। প্রশ্নটা আমার হাসবেন্ড কে দিয়ে মসজিদের ইমাম এর কাছে করিয়েছিলাম। উনি ঠিক ভাবে বলতে পারে নি। তাই আপনাদের এখানে করা।
কসম করে হাসবেন্ড কে অনেক কিছু বলতাম । রাগ উঠলেই অনেক কিছু বলতাম। হাসবেন্ড ও আমাকে বলতো আমাকে। আমরা এই বিষয়ে অজ্ঞ ছিলাম বলতে গেলে। কিন্তু আমরা এখন নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছি যে এটা কত খারাপ। '''''''''আমার জামাই একটা অনলাইন সাইটে প্রশ্ন করার জন্য মানে বুঝানোর জন্য কসম করে অনেক কিছু লিখেছে। ( যেমন: কসম আমি আমার বউ রে আজকে শেষ করে ফেলবো)'''''
- '''''''''আমিও তাদেরকে প্রশ্ন বুঝানোর জন্য মনের সন্দেহ থেকে অনেক বার কসম করে৷ লিখেছি। ( যেমন: কসম ওটা করবো না)। কিন্তু আমাদের দুই জনের ই পরে মনে হয়েছে যে আমরা এসব বলি নি। করিনি। শুধু মনের সন্দেহ থেকে প্রশ্ন করার জন্য এভাবে কসম লিখে উদাহরণ লিখেছিলাম। অনেক ভেবে চিন্তা করে আমরা আসলে পাইলাম যে আমরা এসব বলি নাই বাস্তবে।
মানে আমরা এমন কিছু উদাহরণ দিয়েছি প্রশ্ন করার সময় যেগুলা আমরা বলি ই নাই। বা বলেছি কিনা সেটা নিয়ে নিশ্চিত না। কিন্তু প্রশ্ন করেছি কসম করে বলে। কারন কোনো সাইটে তো ঘুরায়ে পেচায়ে প্রশ্ন করা যাবে না। সরাসরি করতে হবে। তাই প্রশ্নে এভাবে কসম করে লিখা হয়েছিল।
প্রশ্ন: এভাবে অনলাইন সাইটে প্রশ্ন করার সময় (কসম নিয়ে কি কথা বলা হয়েছিল) সেটা নিশ্চিত না হয়ে কসম করে প্রশ্ন লিখার কারনে কি নতুন করে কসম হয়ে যাবে? হলে কি কাফফারা দিতে হবে?