ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
কাসীর ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনু আওফ (রাঃ) হতে পর্যায়ক্রমে তার বাবা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত আছে,
حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْخَلاَّلُ، حَدَّثَنَا أَبُو عَامِرٍ الْعَقَدِيُّ، حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ الْمُزَنِيُّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ  " الصُّلْحُ جَائِزٌ بَيْنَ الْمُسْلِمِينَ إِلاَّ صُلْحًا حَرَّمَ حَلاَلاً أَوْ أَحَلَّ حَرَامًا وَالْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ إِلاَّ شَرْطًا حَرَّمَ حَلاَلاً أَوْ أَحَلَّ حَرَامًا " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিমদের একে অপরের সাথে সন্ধি স্থাপন করা জায়িয। কিন্তু বৈধকে অবৈধ অথবা অবৈধকে বৈধ করার মত সন্ধি চুক্তি জায়িয নেই। মুসলিমগণ তাদের একে অপরের মধ্যে স্থিরকৃত শর্তাবলী মেনে চলতে বাধ্য। কিন্তু হালালকে হারাম অথবা হারামকে হালাল করার মত শর্ত বৈধ নয় (তা বাতিল বলে গণ্য হবে)।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)
তাদের সাথে যেভাবে চুক্তি হয়েছে সেভাবেই পড়াতে হবে। যদি চুক্তি না ও থাকে, তাহলেও বিনা অনুমতিতে ৫/৭ দিন ছুটি কাটানো জায়েয হবে না, বরং সেই দিনগুলোর পড়া পরবর্তীতে পুষিয়ে দিতে  হবে। কর্তপক্ষের অনুমোদ ব্যতিত নিজের খেয়াল খুশী মত ক্লাস মিস দেয়া যাবে না। 
(২)
 স্টুডেন্টকে পড়া /লিখা দিয়ে সেই সময়ের ফাঁকে ফাঁকে ফোন চালানো যাবে না। বসে থাকতে থাকতে ঘুম চলে আসলে অন্য কোনো পদ্ধতিতে ঘুম দূর করা যেতে পারে। মাঝেমধ্যে কখনো ফোন দেখার জরুরত হলে তখন দেখা যাবে।
(৩)