আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ।এমন কেউ ইসলাম মেনে চলে শিরকে আকবর আর কুফরি বা ইমান ভন্গের কারন নিয়ে যতটুকু জানে পালন করে।মাঝে মাঝে হয়ত ছোট শিরক হয়ে যেতে পারে।আর ছোট শিরক কোনগুলো বড় শিরক কোনগুলেো বড় শিরক কোন গুলো হয়ত বিস্তারিত জানেও না।কিছু কিছু ঈমান ভাঙার কারণে যে ওজর প্রযোজ্য হয় না সেটাও হয়ত আগে জানত না।যেমনঃ কেউ এমনিতে কথার ছলে নিজেকে অমুসলিম বলা ইত্যাদি এমন আরো কিছু।ফরজে ইলম আইন নিয়েও শুনে নি হয়ত।এমনিতে কোরআন,নামাজ রোজা,পর্দা এসব করে।এখন আস্তে আস্তে জানার বা শেখার চেষ্টা করতেছে।এমন ব্যাক্তি যদি পূর্বে না জেনে বিস্তারিত কোন ঈমান ভাঙার কাজ করে ফেলে যেগুলোতে ওজর বিল প্রযোজ্য হবে না।পরে তওবা করে তাহলে কি তার ঈমান ও বিয়ে ঠিক থাকবে?
২।কোন কোন জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ, ইংশাআল্লাহ বলতে হয় সেটা নিয়েও ভয়ে থাকো এবং না বলে কোন ঈমানে সমস্যা হবে ভেবে তাহলে কি তার গুণাহ হবে?
৩।কারো স্বামী ও যদি এসব নিয়ে একদম না জানে বুঝানোর চেষ্টা করলেও রেগে যায়,বিয়ে নবায়ন নিয়ে কথা বলতে গেলে রেগে যায় তাহলে কি বিয়ে নবায়ন না করলে গুণাহ হবে?
৪।কোন কিছু শয়তানের ধোকা নাকি নফসের অনুসরণ করতেছে বুঝতে না পারলে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে মোনাজাতে চায় এবং কারো কাছে জিজ্ঞেস না করে মাসআলা তাহলে কি তার গুণাহ হবে?
৫।ফেসবুকে বা ভিড়িও তে কোন হাদিস রেফারেন্স দিয়ে ভিড়িও দেয়।তবু সঠিক ভাবে জানার জন্য আবার সার্চ দেয় গুগলে তাহলে কি গুণাহ হবে?