১.আমি যদি একটি app এর সাবস্ক্রিপশন ৬ মাস এর জন্যে কিনে মানুষ এর কাছে মাসিক বৃত্তিতে বিক্রি করি। এটা কি আমার ওই টাকা হারাম হবে নাকি হালাল হবে?
২.আমি iom এ আলেমা কোর্স এ ভর্তি আছি। আমি মানুষ কে দাওয়াহ দিতে চাই কিছু হিন্দ বান্ধনীদের। সমস্যা হলো আমার শরীর এর অসুস্থতা এর জীন এর সমস্যার জন্যে অনেক দিন ধরে কোনো ক্লাস ই আমি ঠিক মতো করতে পারিনি। এখন ঐভাবে দাওয়াহ না শিখে আমার কি দাওয়াহ দেওয়া ঠিক হবে? নাকি সব শিখে আসতে আসতে তারপরে দাওয়াহ দিতে হবে। এর এইটা যদি করি এতে তো অনেক দেরি হয়ে যাবে মানুষ এর তো কোনো ঠিক নাই কবে মারা যাবে। এর মধ্যে যদি আল্লাহ মৃত্যু দেয় আমার তো দাওয়াহ দেওয়া হবে না। তখন তাঁদের দাওয়াহ এর কি হবে এবং এর জন্যে আমি কি করতে পারি তাঁদের জন্যে আপাতত শিক্ষার সাথে সাথে কিভাবে দোয়া করতে পারি।
৩. আমি কিছু দিন আগে জাকির নায়েক এর একটি ল্যাকচার শুনছিলাম সাইখানে একটা মহিলা তার কাছে প্রশ্ন করে আমাদের মধ্যে এতো মতো ভেজা কেন যে তুমি শিয়া না সুন্নি নাকি হানাফি মালিকি। এর উত্তরএ জাকির নায়েক বলেন আল্লাহ আমাদের মালিকি হাম্বালি শিয়া সুন্নি বলেননি সে সবাইকে মুসলিম বলেছে। নবীজি ও নাকি এমন কোনো দিন বলেনি তাঁদের সময় সবাই মুসলিম ছিলেন এবং আমাদের এইসব মধ্যে না যায় আল্লাহ কুরআন এবং হাদিস এর উপরে থাকতে হবে। এর এই জিনিস ও ইমাম মাহাদী এসে দাওয়াহ দিবে বা বলবে সবাইকে। যা আমরা সবাই মুসলিম। শিয়া সুন্নি বা অন্য কিছু না। এই ক্ষেত্রে তো এইটাই দাঁড়ায় যে মাজহাব মানাটা জরুরি না হয়তো এর দিন শেষ আমরা মুসলিম এছাড়া অন্য কিছু না আর অন্য কিছু বলেও উচিত না। এইখানে আমার কোনো ভুল হলে আমাকে একটু বুঝিয়ে বলবেন দয়া করে।
৪. কোনো মেয়ে যদি বিয়ে না করতে চায় দেরি তে করতে চায় সেই সময় বাবা মা আর খেদমত করতে চায় এটা কি তার গুনাহ হবে। কারণ সে চলে গেলে তার বাবা মা একা হয়ে যাবে সে একপ্রকার শোবাব এর আশায় এইভাবে থাকতে চায়। এবং সে মনে করে তার অনেক গুন্নাহ হয়েছে ঐটা যদি এর অছিলায় মাফ হয়ে যায় আর জান্নাত ই একটু জায়গা পায় সেই আশায়। আর সে বিয়ে করতে ভয় পায় যে কেমন কি হবে সে আদো পারবে কিনা সব ঠিক করে চলতে মানায় চলতে। এর জন্যে সে ধর্য ধরে এইভাবে বাবা মা আর জন্যে করতে চায় যত দিন মন মতো যোগ্য কাউকে না পায়। এইভাবে বিয়ে দেরি করলে কি তার গুন্নাহ হবে আর বাবা মা আর খেদমতের জন্যে আল্লাহ তাকে শাওয়াব দিবে কি?
৫. কেউ যদি তার কোনো দ্বীনি বোনকে আঁখিরাতে হাদীয়া দেওয়ার উদ্দেশ্যে। তার দান করা টাকা তার এবং তার দ্বীনি বোনদের নাম দেয়। এটা কি সে এবং তার বোনরা সমান নেকি পাবে? আর এইভাবে দেওয়া কি জায়েজ হবে? না হলে বোনদের জন্যে সে কিভানে কি দিবে যাতে তার পক্ষ থিকে আল্লাহ তাঁদের আঁখিরাতে হাদীয়া হিসাবে দিবে?