আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
46 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (3 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর

আমার নাম সিজাত রহমান রাব্বি
দিনাজপুর জেলা থেকে প্রশ্ন করছি
দয়াকরে উত্তর দিয়েন হুজুর ভিক্ষা চাচ্ছি আমি আমাকে নিরাশ করিয়েন না
২০২২ সালের রমজান মাসে আমি বিয়ে করি। আর বিয়ে করার কয়েক দিন পর থেকেই আমার সাথে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু বিষয় শুরু হয়। স্ত্রীর সাথে না কোন ঝগরা না কোন মনমালিন্য কোন সমস্যাই ছিলো না তবুও হঠাৎ কেনো জানি মনে হতে থাকে।আমি কি মুখ থেকে বাজে কিছু বলে ফেলছি মনেহয়। কিন্তু আমি কিছু মনে করতে পারি না।এরকম করে চলতে থাকে সংসার কিন্তু কোনমতেই ঐসব বিষয় মাথা থেকে বের করতে পারি না। তো ঐসব বিষয় যখন মাথাতে আসে তখন আমি জানার জন্য ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখতে থাকি সমাধান খোঁজার জন্য। তারপর গুগলে সার্চ করে জানার চেষ্টা করি বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়ে তো খুজতে খুজতে  আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট এর সন্ধান পাই এবং সেখানে এসব বিষয় নিয়ে খোজা শুরু করি প্রশ্ন।তো খুজতে খুজতে বিবাহ বিচ্ছেদের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারি। আর এই জানার পর থেকে আরো বেশি করে সমস্যাতে পড়ে যাই আমি। প্রথমে তো মনে সন্দেহ হতো যে কিছু বলে ফেলছি নাকি। কিন্তু যখন কেনায়া বিষয়ে জানতে পারি তখন কেনায়া শব্দ নিয়ে মনে ওয়াসওয়াসা শুরু হয় অন্য কোন বিষয়ে কেনায়া শব্দ বলতে গেলে মনে নিয়তের কথা চলে আসে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে। কেনায়ার পর যখন শর্ত সম্পর্কে জানতে পারি তখন মনের ভিতর যখন তখন শর্ত চলে আসে কোনমতেই এসব থেকে রেহাই পাচ্ছি না। আমার জীবনটা তছনছ হয়ে গেছে হুজুর এসব সমস্যার কারণে। কোন কাজে শান্তি পাই না। আমার বিয়ের ৪ বছর হয়ে গেলো কিন্তু ঐসব বিষয় থেকে এখনো রেহাই পাই নাই। চারটা বছর ধরে কতরকম যে সমস্যা ঘটছে আমার সাথে বলে বুঝাতে পারবো না এবং এখনো ঐ সমস্যা আছে আমার।  নিচে আমার সাথে ঘটা বিষয়গুলো তুলে ধরলাম :

কেনায়া বিষয়ে জানার পর যেসব ঘটনা ঘটছে এবং প্রতিনিয়ত এখনো ঘটতিছে :
*যখন কেনায়া বিষয় নিয়ে জানি তখন বিভিন্ন কেনায়া শব্দ যেগুলা আমরা সচরাচর অন্য উদ্দেশ্য ব্যবহার করে থাকি যেমন :যাও শব্দ টা যখন কাউকে বলি তখন মনে আমার স্ত্রীর কথা চলে আসে নিয়তের কথা মনে চলে আসে। এরকম যত কেনায়া শব্দ আছে সচরাচর কথা বলার সময় যখন এসব কথা চলে আসে তখন অটোমেটিক ভাবে মনে নিয়তের কথা চলে আসে আর এটা থেকে কোনমতে রেহাই পাই না হুজুর
শর্তসম্পর্কে যখন জানতে পারি তারপর যেসব ঘটনা ঘটছে আমার সাথে :
@একদিন আমি হাটের বাজার থেকে গুড়ের জিলাপি নিয়ে আসি বাসায়। তো বাসায় আসার পর জিলাপি গুলো রাখি। যেদিন জিলাপি আনছিলাম ঐদিন খাইছিলাম কিনা মনে নাই তো জিলাপি গুলো যেখানে রাখছিলাম পরেরদিন সকালে উঠে দেখি ইদুর জিলাপিগুলো কিছু অংশ খেয়ে ফেলছে। তো এই দেখে আমি জিলাপি গুলো ফেলে দেই। আর ফেলে দেওয়ার পর আমার মনের ভিতর শর্ত চলে আসে যে আমি যদি ঐ জিলাপি না খাই তাহলে ঐসব হয়ে যাবে। তারপর ভয়ে যাতে কিছু না হয় আমি জিলাপিগুলো কুড়িয়ে এনে খেয়ে ফেলি।
@আর এই শর্তনিয়ে জানার পর আমি যখন রাস্তায় হাটি তখন চোখের সামনে যেটাই দেখতে পাই সেটা নিয়েই শর্ত চলে আসে কোনমতেই এসব থেকে রেহাই পাচ্ছি না। রাস্তায় যখন হাটি তখন কিছু দেখতে বারবার ঐ জিনিসটা দেখি। ধরেন কোন লোককে দেখলাম পরে মনে শর্ত চলে আসে যদি আবার না দেখি তাহলে ঐসব হয়ে যাবে যাতে কিছু না হয় এজন্য মনে আসা কাজগুলো বারবার করি। একথায় চলতে ফিরতে সব সময় আমি এসবের শিকার।
তারপর আমি যখন ভাত খাই তো ভাত খাওয়ার পর  প্লেটে যে ঝোল লেগে থাকে মনেহয় সেখানে ঐ কথা লিখে ফেলবো। পানি খাবার সময় মুখ নরলেও ভয় লাগে মিসওয়াক করার সময় হা করলেও মনে হয় মুখ থেকে বাজে কথা বের হয়ে আসবে ফরজ গোসল করার সময় যখন মুখে পানি নিয়ে গড়গড়া করি তখন মনে হয় বাজে কথা বের হয়ে আসবে।
গোসল যখন করতে যাই এক কাধে চারবার করে পানি ঢালি আবার অন্য কাধে চারবার পানি ঢালি এরকম না করলে মনে হয় ঐসব হয়ে যাবে। আসলে কিভাবে বুঝাবো আপনাকে জানি না। আরো নানান ধরনের সমস্যায় পড়ি আমি হুজুর

আরো নানান ধরনের সমস্যা হয় হুজুর প্রায় চার বছরে আরো কত কি সমস্যায় পড়ছি বলে বুঝাতে পারবো না আর এত দিনের বিষয় কয়টা লিখবো বলেন
আর বর্তমানে আমার এমন অবস্থা স্ত্রীর সাথে সামান্য রাগারাগি হলেও ঐসব মাথায় চলে আসে শুধু ঐসব দিতে মন চায়। কিন্তু বিশ্বাস করেন হুজুর আমি আমার
 স্ত্রীকে অনেক ভালোবাসি আর তাকে হারাতে চাই না। আমি নিজেকে সামলাতেই পারি না হুজুর সামান্য বিষয় নিয়ে আমার মাথা গরম হয়ে যায় আর ঐসব মনে চলে আসে। কিন্তু আমি ঐসব দিতে চাই না।রাগ কমে গেলে আবার স্বাভাবিক হয়ে যাই।কিন্তু  সামান্য কিছু নিয়ে রাগারাগি হলেও ঐসব বাজে চিন্তা মাথায় চলে আসে।
বর্তমানে কোন সংখ্যা লিখতে বা বলতে গেলেও মনের ভিতর ঐসব চলে আসে। আমি মাদ্রাসায় চাকরি করি তো ঐখানে বাচচাদেরকে যখন অংক শেখাই তখন সংখ্যা লিখতে পারি না ভয়ে বিশেষ করে (৩)ব্রাকেট এর ভিতরে যেই সংখ্যাটা এটা লিখতে পারি না ভয়ে আর মনকে  শক্ত করে লিখলেও মনে হয় কিছু ঘটে যাবে মনহয় খুব কষ্টে আছি আমি হুজুর
ইদানীং আমার স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় প্রায় ঝগরা লাগে। আমার স্ত্রী অনেক ভালো কিন্তু আমি সামান্য বিষয় নিয়ে ঝগরা করি আর ঝগরার সময় ঐসব বিষয় আরো বেশি করে মনে আসতে থাকে। তো একদিন রাগারাগি করে মনের কষ্টে  হুট করে বলে ফেলছি তোমাকে এক তালাক দিলাম । কিন্তু বিশ্বাস করেন হুজুর আমার কোন ইচ্ছে নাই ঐসব দেওয়ার মনের কষ্টে বলে ফেলছি আর রাগের সময় শুধু ঐসব মনে আসে কোনমতেই ঐসব মন থেকে সরাতে পারি না আমার ঐসব দেওয়ার ইচ্ছে নাই তবুও মুখ থেকে ঐসব কথা বের হয়ে আসে।
আমি যখন স্ত্রীর সঙ্গে রাগারাগি করি তখন ঐসব তো মনে আসেই। আর আমি বারবার বলি তালাক  দিবো
ছাড়ে দিবো। আর সেদিন আবার রাগারাগি করে বলি  এর আগে যে এক তালাক দিছি আবার আমি তোমাকে এক তালাক দিবো বলতে বলতে হুট করে বলি যে তোমাকে আরো এক তালাক দিলাম। কিন্তু আমার কোন ইচ্ছে নাই ঐসব দেওয়ার রাগে মনের কষ্টে ঐসব বলে ফেলছি কিন্তু ঐসব দেওয়ার কোন নিয়ত নাই আমার হুজুর। তারপর ঝগরা থামলে বলি তোমাকে আবার ফিরিয়ে নিলাম। আর কেনো জানি ঝগরা লাগলে রাগারাগির সময় আমার বউয়ের উপর প্রচন্ড রাগ উঠে সামান্য কারন নিয়ে রাগারাগি হলেও ঐসব বাজে চিন্তা মাথায় চলে আসে। আর মাঝে মধ্যে নিজেকে সামলাতেই পারি না।
বিয়ের পর বিভিন্ন কারনে আমার বউয়ের সঙ্গে অনেক রাগারাগি ও ঝগরা করছি। সেই সময় প্রায় প্রতিবার মনের কষ্টে বলি সংসার করবো না তোমার সাথে। তোমার মতো মেয়ের দরকার নাই। ভাগ এখান থেকে। পালা এখান থেকে। এসব কথা রাগ করে বলি। কখনো বিবাহ বিচ্ছেদের মজলিস হয়েছিলো কিনা ঐসব ঝগরার সময় মনে করতে পারতিস না। কিন্তু অনেক সময় রাগ করে বলতাম ছাড়ে দিবো সংসার করবো না। কিন্তু মূলত আমি রাগ করেই এসব বলতাম। আমি সারাজীবন আমার বউয়ের সঙ্গে থাকতে চাই।
। ওয়াসওয়াসায় পড়ার পর থেকে ঐসব বিষয় সবসময় আমার মাথায় ঘুরপাক খায় আর একটু সামান্য রাগারাগি হলেই ঐসব দিতে মন চায়। কিন্তু আমি তো আমার স্ত্রীকে ছাড়তে চাই না। কেনো আমার সাথে এসব ঘটতিছে হুজুর
কিছুদিন আগে বিবাহ বিচ্ছেদের এসব ওয়াসওয়াসা নিয়ে চিন্তা করেতে করতে মনের কষ্টে রাগে বলে ফেলছি আল্লাহর উপর আমার  ভরসা নাই  আর সামান্য একটু পর বলি আল্লাহ উপরে বসে বসে তামাশা দেখতিছে আর শয়তান লাগায় দিছে)।

আজকে আমি একজন সাইকোলজিস্ট ডাক্তার এর কাছে গেছিলাম তো উনি এসব শুনে বলছে এটা নাকি  রোগ। ওসিডি । উনি কিছু ঔষধ খেতে দিছে। আর কিছু পরীক্ষা করতে দিছে।
আমার কথা হলো সামান্য রাগারাগি হলেই কেনো ঐসব দিতে মন চায় কেনো এসব মনে আসে। আর রাগারাগির সময় আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না হুট করে মুখ দিয়ে আজেবাজে কথা বলে ফেলি। কিন্তু আমি তো ঐসব দিতে চাই না আমি আমার
স্ত্রীকে অনেক ভালোবাসি।
ওয়াসওয়াসায় পড়ার পর থেকে সামান্য বিষয় নিয়ে আমার স্ত্রীর সঙ্গে রাগারাগি করি । আর চারটা বছর আমার সাথে এসব ঘটতিছে এখনো ঘটতে আছে প্রতিনিয়ত কোন মতেই রেহাই পাচ্ছি না। কি করবো হুজুর দয়াকরে জানাবেন আমাদের বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে কিনা খুব কষ্টে আছি হুজুর

বর্তমানে আমার অবস্থা যখন কোন সংখ্যা লিখতে যাই তখনি বাজে চিন্তা চলে আসে। কোন মানুষের সাথে কথা বলার সময় যদি কোন কথা বলে আর আমি হ্যা সূচক মাথা নাড়ালে মনে হয় ঐটা হয়ে যাবে।  তারপর অন্য কাউকে যাও বললে মনেহয় আমার বউকেই বলতিছি এরকম লাগে।
আমি এমনি সময় তালাক শব্দ টা বলতে পারি না কিন্তু যখন রাগ উঠে তখন ঐ শব্দটা বলেই বলি যে ঐটা দিবো।  আমি নিজে বুঝতেও পারি না আসলে কি সমস্যা আমার নাকি ইচ্ছে করে হচ্ছে কিছুই বুঝতে পারতিছি না। কিন্তু মূলত আমি আমার বউকে ছাড়তে চাই না। কিন্তু রাগ উঠলে ঐসব হুট করে বলে ফেলি। আর ঐসব সব সময় আমার মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে । ডাক্তার আবার বলছে এটা নাকি আমার রোগ। তাহলে আমার জন্য কি শরিয়তে কোন নিয়ম আছে। কি করবো এখন আমি।
বিয়ের পর থেকে আজ এখনো ওয়াসওয়াসা তে আমার জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে হুজুর চার বছর হয়ে যাচ্ছে  কোন শান্তি পাই না।।

আজকে আবার অন্য  রোকম লাগতিছে হুজুর মনে হচ্ছে আমার সমস্যা নাই। আর এরকম মাঝে মধ্যে ওয়াসওয়াসা আসলেও তেমন ভয় বা খারাপ লাগে না। কিন্তু মাঝে মধ্যে অনেক ভয় লাগে বিশেষ করে ঝগরা করার পর একেক সময় একেক রোকম লাগে। আসলে আমি বুঝতেই পারতিছি না আমি সুস্থ নাকি অসুস্থ। এখন কি করবো হুজুর বলেন।

ওয়াসওয়াসা রুগীদের কি  ঐসব পতিত হয় হুজুর দয়াকরে জানাবেন

1 Answer

0 votes
by (702,270 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন।
https://idaars.com/courses/waswasa/

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (3 points)
আমার জন্য কি কোন শিথিলতা নাই হুজুর। কোন সুস্থ মানুষের কি সামান্য রাগ হলেই কি ঐসব মনে চলে আসে বলেন।আমি তো চাই না ঐসব। আসলে এরকম কষ্ট দুনিয়াতে করার থেকে মরা অনেক ভালো। এত কঠোর শরিয়ত আমার জায়গায় কেউ থাকলে বুঝতো ওয়াসওয়াসা কত কষ্ট দেয়। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...