১।আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ ।স্বামী জানে না কি কি করলে ঈমান চলে যেতে পারে বিস্তারিত। স্ত্রী বলতে গেলেও রেগে যেতে পারে,পাত্তা না দিতে পারে।কিছু প্রশ্ন এখানে জিজ্ঞেস করেছি না জানার কারণে ঈমান নষ্ট হবে না জেনেছে স্ত্রী। তওবা করতে বলেছে।কিন্তু এটা মানে তওবার বিষয়ে বলতেও পারতেছে না স্ত্রী স্বামীকে ভয়ে কি না কি বলে।স্বামী আগে বলেছিল সে এমনিতে সব গুনাহের জন্য তওবা করে।ভবিষ্যতে ও বলতে পারে সে তহ জানে না কিছু।এখন স্ত্রী কি করবে আল্লাহর কাছে মাফ চাইবে স্বামীর হয়ে আর স্বামীর জ্ঞান এর জন্য দোয়া করলে হবে?
২।স্বামী না জেনে শিরকি/কুফরি কিছু বলতেছে বা করতেছে যেগুলোর দ্বারা ঈমান চলে যেতে পারে এমন।স্ত্রী স্বামীকে ভয়ে যদি কিছু না বলে মানে স্বামী তহ জানে না কি কি করলে ঈমান চলে যাবে তাই তার কথা পাত্তা দিবে না বলে কিছু না বলে তাহলে কি স্ত্রীর গুণাহ হবে আর বিয়ে ঠিক থাকবে?
৩।কেউ শিরক বা কুফরি নিয়ে জানে।কিন্তু পরে ভুলে গিয়ে যদি বলে ফেলে বা করে ফেলে।মানে সে যদি ভুলে যায় ওসব তহ কুফরি/শিরকি কথা ছিল আর কুফরি/শিরকি আকিদা ছিল।তার মনে জেনে শুনে বা ইচ্ছাকৃত কুফরি করবে আল্লাহর সাথে কুফরি করবে এমন চিন্তাও কোনদিন না আসে তাহলে জানার পর তওবা করলে তার ঈমান ও বিয়ে নবায়ন করতে হবে নাকি তওবা করল হবে?
৪।শুনেছে শিরক কিন্তু কোন ধরনের শিরক না জেনে। কেউ ভুলে ছোট শিরক/কুফরি ভেবে না বুঝে বড় শিরক/কুফরি করে ফেললে।বড় শিরক জানলে জীবনেও করার কথা চিন্তাও করে না এমন মানুষ। পরে জানার পর তওবা করলে হবে নাকি ঈমান চলে যাবে?
৫।কিছু ইমোজি আছে মানুষে বলে এগুলো শিরক হতে পারে।আবার অনেকে এমনিতে ইউস করে।এসব নিয়ে দ্বিধা দন্দ থাকা সত্বও অন্য মিনিং বুঝাতে ইউস করা হয়ে যায়। এসব ইমোজি শিরকের নিয়ত ছাড়া অন্য অর্থ বুঝাতে ব্যাবহার করলে কি ঈমানে সমস্যা হবে?
৬।কেউ কোন একটা কাজ শুনেছে শিরক/কুফরি কিন্তু কোন ধরনের শিরক জানে না।সবাই করে বলে ছোট শিরক মনে করে সেও করবে ভাবল কিন্তু বড় শিরক জানার পর না করে তাহলে কি ঈমান চলে যাবে?