আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
116 views
ago in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (34 points)
আসসালামু আলাইকুম।হুজুর দয়া করে সমাধান দিবেন।খুব মানসিক অশান্তিতে আছি

আমার হাসব্যান্ডা আমি কেন তালাক নিয়ে হুজুরদের প্রশ্ন করি তাই সে রেগে যায়।আমি বলেছিলাম তুমি তালাকের কথা না বল্লেইত আমি হুজুদের প্রশ্ন করি নাহ।সে বলে তালাক হয়ে গেছে ডিভোর্স হয়ে গেছে এখন করনীয়।আমি আসলে বুজতে পারছিলাম না উনি এই কথাটা কেন বলতাছে।য় আমি বুজতে মা পেরে কথাটা অন্যদিকে নেওয়ার জন্য  নিজ থেকেই বলি হুজুর বলছে তালাক হয় নি।সে হলে ধর তালাক হল এখন করনীয়।ত আমি তাকে জিগাস করি কথাটা কি বুজানুর জন্য বলছ সে কি উত্তর দেয় মনে নাই আমি আবার জিগাস করলে বলে না বুজানুর জন্য বলি নাই।আবার জিগাস করলে বল না বুজানুর জন্য বলি নাই।পরে মাথা ঠান্ডা হলে জিগাস করি তখন বলে হ্যা বুজানুর জন্য বলেছি।তুমি সাধারম একটা কথাকেও নিয়ত জিগাস কর তাই বলেছি বুজানুর জন্য বলি নাই আমি বুজানুর জন্যই বলেছি। কিন্তু সে যে বুজামুর জন্যই উক্ত কথা বলেছে তা তাকে কসম করে বলতে বলি নাই  যে বল আল্লাহর কসম আমি বুজানুর জন্যই বলেছি নরমাল জিগাস করছি আর নরমাল উত্তর দিছে।

১।প্রশ্নটি হল হুজুর প্রথমে সে ধর শব্দ উহ্য রেখে উল্লেখ না করে বলেছিল তালাক হয়ে গেছে ডিভোর্স হয়ে গেছে করনীয়? ? একথা সে কেন বল্ল আমি বুজি নাই আমি বিষয়টা অন্য দিকে নেওয়ার জন্য বলেছি যে হুজুর বলছে তালাক হয় নি পরে সে বলেছে ধর তালাক হল তখন?? কিন্তু সে যে প্রথমে ধর কথা না হলে অই কথা বল সে ভুলে গেছে আমি তাকে পরে জিগাস করি তুমি যে ধর কথা উল্লেখ না করে বলেছলে তালাক হয়ে গেছে ডিভোর্স হয়ে গেছে এখন করনীয় এটা কেন বল্লা ?? সে বলে কখন বললাম আমি ধর শব্দ উল্লেখ করেই বলেছি। কিন্তু আমি স্পষ্ট শুনেছি সে প্রথমে ধর শব্দ না বলে এই কথা বলেছে এখন সে ত ভুলে গেছে এই কথা সে যে বলেছে উক্ত কথার দারা কি তালাক দেয়া উদ্দেশ্য ছিল নাকি অন্য  কিছু বুজাতে বলছে তা কিভাবে বুজব সেত ভুলে  গেছে এখানে কি কুন তালাক হবে হুজুর??? আমরা মুবাইলে কথা বলতাছিলাম।আমি কি তবে ভুল শুনলাম ভুলত শুনাত কথা না দয়া করে জানাবেন তালাক হল কিনা

1 Answer

0 votes
ago by (691,530 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন।
https://idaars.com/courses/waswasa/

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...