ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺقَالَ اتَّقِ الْمَحَارِمَ تَكُنْ أَعْبَدَ النَّاسِ وَارْضَ بِمَا قَسَمَ اللهُ لَكَ تَكُنْ أَغْنَى النَّاسِ وَأَحْسِنْ إِلَى جَارِكَ تَكُنْ مُؤْمِنًا وَأَحِبَّ لِلنَّاسِ مَا تُحِبُّ لِنَفْسِكَ تَكُنْ مُسْلِمًا وَلَا تُكْثِرْ الضَّحِكَ فَإِنَّ كَثْرَةَ الضَّحِكِ تُمِيتُ الْقَلْب
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিষিদ্ধ ও হারাম জিনিস থেকে বেঁচে থাক, তাহলে তুমি মানুষের মধ্যে সব চেয়ে বড় আবেদ (ইবাদতকারী) গণ্য হবে। আল্লাহ যা তোমাকে দিয়েছেন, তাতেই পরিতুষ্ট থাক, তবে তুমিই মানুষের মধ্যে সব চেয়ে বড় ধনী হবে। প্রতিবেশীর প্রতি অনুগ্রহ কর, তাহলে তুমি একজন (খাঁটি) মু’মিন বিবেচিত হবে। মানুষের জন্যও তা-ই পছন্দ কর, যা তুমি নিজের জন্য পছন্দ কর, তাহলে তুমি একজন (খাঁটি) মুসলিম গণ্য হবে। আর খুব বেশী হাসবে না, কারণ, অধিক হাসি অন্তরকে মেরে দেয়।(আহমাদ ৮০৯৫, তিরমিযী ২৩০৫, সহীহুল জামে ৪৫৮০, ৭৮৩৩)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি সকল প্রকার হারামকে পরিত্যাগ করবেন।সকল প্রকার ফরয নফল ইবাদত করবেন। এবং নেককার কোনো মানুষের শরণাপন্ন হবেন।
(২) অযুতে ঘাড়সহ মাথা মাসেহ করা মুস্তাহাব।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/8979
(৩) প্রশ্নে বর্ণিত পদ্ধতিটিও সুদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
(৪) কোরআন তিলাওয়াত শোনার সময় মনোযোগ দিয়ে শোনার পাশাপাশি কি মুখে ইস্তেগফার করা যাবে, দরূদ পরা যাবে। তবে দুনিয়াবী কোনো কাজ করা যাবে না।
(৫) জ্বী, ঐ আপুটি তার মায়ের সাথে প্রযোজন পর্যন্ত সম্পর্ক রেখে যোগাযোগ অফ রাখতে পারবে।
(৬) মৃত ব্যক্তি জীবিতদের দেখতে পারে না বা তাদের কথা শুনতেও পায় না তবে জীবিত আত্মীয় স্বজন ঐ মৃত ব্যক্তির জন্য সওয়াব প্রেরণ করলে সেই সওয়াব মৃত ব্যক্তির নিকট গিয়ে পৌছে।