বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ফরয সাদাকাহ তথা যাকাত, এবং ওয়াজিব সাদাকাহ যেমন ফিতরা, মান্নত। এছাড়া বাকি সব ধরণের সাদাকাহ-ই নফল হিসেবে বিবেচিত হবে।
সামর্থ্য থাকাবস্থায় নফল সাদাকাহ না করলে ও ইসলামের দৃষ্টিতে কৃপন হিসেবে সাব্যস্ত হতে হবে। যদিও যাকাত আদায় করে নিলে, এজন্য কোনো শাস্তি হবে না।
وَفِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ
এবং তাদের ধন-সম্পদে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক ছিল।( সূরা যারিয়াত-১৯)
إِلَّا الْمُصَلِّينَ ★الَّذِينَ هُمْ عَلَىٰ صَلَاتِهِمْ دَائِمُونَ★وَالَّذِينَ فِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ مَّعْلُومٌ★لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ
তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা নামায আদায় কারী।যারা তাদের নামাযে সার্বক্ষণিক কায়েম থাকে।এবং যাদের ধন-সম্পদে নির্ধারিত হক আছে যাঞ্ছাকারী ও বঞ্চিতের(সূরা মা'আরিজ-২২-২৫)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার বিবরণ মতে এভাবে নফল সদকাহ দান করা যাবে। এগুলো নিয়তের উপর নির্ভরশীল।