ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ولو نزل البول الى قصبة الذكر لا ينقض، لأنه من الباطن، ولو خرج إلى القلفة او إلى اسكنى المرأة ينقض، لأنه من الظاهر (الفتاوى التاتارخانية-١/٢٤١، رقم- ١٨٥)
যদি প্রস্রাব লিঙ্গের ভিতরে থাকে,তবে ছিদ্রের বাহিরে না আসে, তাহলে নাজাসত প্রকাশ না হওয়ার কারণে অজু ভঙ্গ হবে না।তবে লিঙ্গের ভিতরে থেকে যদি ঐ চামড়ায় প্রস্রাব পৌছে যায়, যেই চামড়াকে খতনার সময়ে কর্তন করে নেয়া হয়, তাহলে অজু ভেঙ্গে যাবে।কেননা এটাকো লজ্জাস্থানের বাহির গণনা করা হয়।
البول المنتضح قدر رؤس الإبر معفو للضرورة وإن امتلأ الثوب كذا فى التبيين الخ، هذا إذا كان الانتضاح على الثياب والأبدان، أما إذا انتضح فى الماء فإنه ينجسه ولا يعفى عنه (الفتاوى الهندية-1/46)
সূইয়ের আগা পরিমাণ প্রস্রাব জরুরতের দরুণ মাফ যদি এদ্বারা কাপড় ভড়ে যাকনা কেন? এই বিধান তখন যখন প্রস্রাব কাপড়ে বা শরীরে লাগবে।তবে যদি ঐ পরিমাণ প্রস্রাব পানিতে পড়ে,তাহলে পানি নাপাক হয়ে যাবে।এটাকে ক্ষমাযোগ্য মনে করা হবে না।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/4271
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
পস্রাবের পর টিস্যু এবং পানি ব্যবহার পরবর্তী পবিত্র হওয়ার পর যদি লিঙ্গে চাপ পড়ে প্রস্রাব বের হয়, তাহলে অজু ফাসিদ হয়ে যাবে। কাপড় এবং শরীরকে ধৌত করতে হবে।