আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
10 views
ago in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (4 points)
আসসালামু আলাইকুম।

এটা নিয়ে আমি অনেকবার প্রশ্ন করেছি। ডিটেইলসে বলেছি কাহিনি আবার সংক্ষেপেও কিন্ত সব উত্তর আমি পাইনি। ব্যাপারটি প্লিজ বুঝবেন আর সব কিছুর উত্তর দিবেন।
আবার বাসা থেকে আমার ভার্সিটি খরচ বাদে আর কিছুই দেয়না। মাদ্রাসায় পড়াশুনার খরচ, একজন মেয়ে হিসেবে দরকারী সব কিছু , ভাড়া টাকাও আমার নিজে টিউশনি করিয়ে   ব্যায় করি।  যা খুবই কষ্টকর। এমন নয় যে আমাদের টাকা পয়শায় প্রবলেম কিন্ত পিতা মাতা  দেয়না । অনেক সময় কারন ছাড়াই অনেক খারাপ গালাগাল করে থাকেন আমার আম্মু। খাবার খাওয়া নিয়েও বলেন আলাদা খেতে। ঘরের বাইরের মানুষের কাছেও আমার বদনাম ছড়ায়, আমার বোনের কাছে যাচ্ছে তাই বলে মিথ্যে কথা যা আমি জানিই না। আমি অনেক আগে থেকেই অনেক অসুস্থ কিন্ত ঠিক মত ডাক্তার দেখায়নি আজ অব্দি।  অসুস্থ হয়ে পরে থাকলেও বাবা মা আসেনা, এমনকি কারন ছাড়াই কথা বলেনা,আমি বলতে গেলেও বলেনা। এমন নয় যে আমি বড় কোন অন্যায় করেছি তাই এমন করছে, এটা ছোট থেকেই হয়ে আসছে।   যে কারনে অনেক  সময়েই মনে হত বড় হবার পরে যে আমার মাথার উপর নিজের একজন মানুষের ছায়া দরকার (হাজবেন্ড)।

বাসায় বলেছিলাম দ্বীনদ্বার পাত্র চাই। মসজিদের ইমামের কাছে খোজ করতে পাত্র। কিন্ত প্রস্তাব যদি তারা দেখে তাহলে দ্বীনের কথা বাদ হয়ে যায় টাকা পয়শা আগে চলে আসে। অবস্থা এমন হয়েছিল যে আমি অনেক ভীত হয়ে গেছিলাম এসবে বহুত আগেই। অনেক ট্রমা - ভয় থেকে সময় পার করেছিলাম বিয়ে নিয়ে। এরপর নিজেই বাসায় জানিয়ে দেই আমাকে তখনই বিয়ে না দিতে, তাতেও অনেক বিপত্তি বাজে ।

অনেক চেষ্টা করেছি সহশিক্ষা এড়াতে। কিন্ত পারিনি ভার্সিটি লাইফে এসে তবুও দ্বীনকে সাথে মাদ্রাসাতেও পড়েছি।  কিন্ত যা ভয় পেয়েছি নিজেকে নিয়ে যা চিন্তাও করিনি তাই হয়েছে।
আমি একটি সম্পর্কে জরিয়ে যাই দেড় বছর আগে।
কিছুদিন পরেই বিয়ের কথা বাসায় বলি হারাম থেকে বেড় হবার জন্য। ছেলের পরিবারও ভালো অর্থিক ভাবে / ছেলে ইসলাম পালনে ভালো , যাতে করে আমার তাকে মানতে প্রবলেম হচ্ছিল না। কিন্ত বাসায় জানাতেই অনেক গালাগাল করে , অনেক খারাপ ব্যাপার হয়।  ইভেন  বিয়ে করে পতিতা হতে চাচ্ছি এমন কথাও শুনি, মারতেও আসে আমাকে, এদিক সেদিক আমার নামে আম্মু যাচ্ছে তাই বলে।  যতই বলি ছেলে ভালো কিন্ত লাভ হয়না । এমনকি বিয়ে হলে বাসা থেকে আর দুই পয়শাও দিবেনা বাসায় রাখবেনা তাও জানিয়ে দেয়। অনেক জটিলতায় সময় পার করেছি। আমার পরিবারের এই সকল সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে রাজি হয়েছিলাম বিয়েতে কিন্ত পরে ছেলে পক্ষের মতামতের জটিলতার কারনে শেষে বিয়ে হয়নি। মূল কারন ছেলের মা তার নিজ পছন্দে তার ছেলেকে বিয়ে দিবে, তার মা কিছুটা মর্ডান মেয়ে চায় হয়ত।  ছেলে যতই বুঝায় মেয়ে দ্বীন পালন করে, পড়াশুনায় ভালো, অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল কিন্ত লাভ হয়না। এরপর আমার বাসাতেও বেকে বসে কারন ছেলের মা রাজি না হওয়াতে। সব ভেংয়ে যায়।

দেড় বছর চেষ্টা করি পরিবার মানাতে, তিনিও চেষ্টা করেন বড় চাকরির যাতে তার পরিবার মানে/ আমাকে নিয়ে আলাদা থাকতে পারে । কিন্ত চাকরি হচ্ছিলনা, আর ব্যাবসাতেও প্রতারনায় পরে যাই দুজনে। সব সম্বল শেষ।
এখন দুজনের বয়স ২৩ বছর +। পাপ থেকে দূরে থাকা অনেক কষ্টের ছিল, অনেক পাপ হয়ে যেত, নামায মিচ যেত, ধীরে ধীরে আমল হারিয়ে যাচ্ছিল।  ভার্সিটি এক হওয়াতে চাইলেই যোগাযোগ অফ করতে পারিনি। তার মধ্যে ভার্সিটিতে বেশ জটিলতায় ছিলাম, যে আমার বাধ্য হয়েও তার সাহায্য নিতে হত কিছু বিষয়ে। অনেক দুস্বপ্ন দেখতাম আগুন / আমি জাদুকারি / নিজের বাচ্চা মেরে ফেলি / সাপ/ আমি পাপ করছি /কেউ আমাকে বলছে বিয়ে করতে এসব/ তিনি মারা গেছেন।

প্রতি মুহুর্তে মনে হত আমি এই পাপের মধ্যে ইন্তেকাল করলে আল্লাহকে কি জাবাব দেব! তার মধ্যে পরিবারকে সেভাবে না পাওয়ায় একাকিত্বে খুব অসহায় হয়ে যাই।
সব কিছুর প্রেক্ষিতে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেই এবং   দুইজন সাক্ষির সামনে উনি আমাকে প্রস্তাব দেন এবং আমি তা কবুল করি।

যেমন : উনি বলেন আমি ওমুক, পিতা - মাতা ওমুক এবং ওমুকের সন্তান ওমুককে (এত টাকা) দেনমোহর দিয়ে  বিয়ে করলাম, আপনি কি আমাকে কবুল করছেন?
এবং আমি ওনার প্রস্তাব গ্রহন করেছি।

ওনার সাথে আমার দেনমোহর নিয়ে কথা হয়েছিল বিয়ের কিছুক্ষন আগে যে, মোহরের কিছু অংশ বিয়ের পরেই দিবে দিবেন এবং বাকী অংশ টাকা হবার পরে দিবেন। উনিও ওনার কথা রাখেন, যা আদায় করার কথা ছিল তা উনি আদায় করেছেন মোহর।

নিজেই কষ্টে আছি মা বাবা জানেনা তা নিয়ে। কিন্ত চাইলেই সম্বভ না এখনই জানানো। আর মন মানাতে পারছিনা আসলেই বিবাহ হয়েছে কিনা।

প্রশ্ন হচ্ছে * আমাদের বিয়ে হয়েছে কিনা?
** বিবাহ পরবর্তী সব কিছু এখন থেকে চলতে পারবে কিনা?
মেলা মেশা করতে ভয় পাচ্ছি। কারন এক হাদিসে এসেছে অভিভাবক ছাড়া বিবাহ বাতিল। আবার অনেকে বলে বিবাহ হয়েছে অনেকে বলে হয়নি। খুবই ডেসপারেট হয়ে আছি।  আবার যদি বিয়ে হয়েও থাকে তবে তো হাজবেন্ড চাচ্ছেন কিন্ত মেলা মেশা করছিনা এতেও গুনাহ হবে। আমাকে সাহায্য করবেন উত্তর খোলাসা করে দিয়ে।
***আর যদি আমার কাহিনির প্রেক্ষিতে বিবাহ পূর্ন হয়ে থাকলে কিভাবে, কেন হয়েছে তাও ক্লিয়ার করবেন।

আর আমার বাবা মা আমার সাথে যে আচরন করেন যা আমি শুরুতেই বলছি এই বিষয়টি নিয়ে কোন নসিহা পেশ করবেন আমার উপর, আমি চেষ্টা করি সর্ববস্থায় তাদের খুশি রাখার।

1 Answer

0 votes
ago by (649,110 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

শরীয়তের বিধান হলো যদি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সমঝদার সাক্ষ্যির সামনে প্রাপ্ত বয়স্ক পাত্র ও পাত্রি যদি প্রস্তাব দেয় এবং অপরপক্ষ তা গ্রহণ করে নেয়, তাহলে ইসলামী শরীয়াহ মুতাবিক বিবাহ শুদ্ধ হয়ে যায়। অভিভাবকের সম্মতি থাকুক বা না থাকুক। অভিভাবক জানুক বা না জানুক।

 তবে যদি গায়রে কুফুতে বিবাহ করে, তথা এমন পাত্রীকে বিবাহ করে, যার কারণে ছেলে বা মেয়ের পারিবারিক সম্মান বিনষ্ট হয়, তাহলে পিতা সে বিয়ে আদালতের মাধ্যমে ভেঙ্গে দিতে পারে। যদি কুফুতে বিবাহ করে, তাহলে পিতা এ অধিকারও পাবে না।

এটিই হানাফি মাযহাবের প্রাধান্য পাওয়া মত,যার উপরেই ফতোয়া।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبَّاسٍ؛ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «الْأَيِّمُ أَحَقُّ بِنَفْسِهَا مِنْ وَلِيِّهَا.

হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, মেয়ে তার ব্যক্তিগত বিষয়ে অভিভাবকের চেয়ে অধিক হকদার। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৮৮৮, সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৪২১)

عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ قَالَ: ” جَاءَتِ امْرَأَةٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ أَبِي وَنِعْمَ الْأَبُ هُوَ، خَطَبَنِي إِلَيْهِ عَمُّ وَلَدِي فَرَدَّهُ، وَأَنْكَحَنِي رَجُلًا وَأَنَا كَارِهَةٌ. فَبَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى أَبِيهَا، فَسَأَلَهُ عَنْ قَوْلِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَنْكَحْتُهَا وَلَمْ آلُهَا خَيْرًا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا نِكَاحَ لَكِ، اذْهَبِي فَانْكِحِي مَنْ شِئْتِ

হযরত সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল সাঃ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল সাঃ মেয়েটিকে বললেন, “এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও”। {মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-১৫৯৫৩}

حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: ” أَنَّ جَارِيَةً بِكْرًا أَتَتِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَذَكَرَتْ أَنَّ أَبَاهَا زَوَّجَهَا وَهِيَ كَارِهَةٌ فَخَيَّرَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ”

হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। কুমারী মেয়ে রাসূল সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমার অপছন্দ সত্বেও বিয়ে দিয়েছে, তখন রাসূল সাঃ সে মেয়েকে অধিকার দিলেন, [যাকে ইচ্ছে বিয়ে করতে পারে বা এ বিয়ে রাখতেও পারে]। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৪৬৯, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৫}

عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: جَاءَتْ فَتَاةٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَتْ: ” إِنَّ أَبِي زَوَّجَنِي ابْنَ أَخِيهِ، لِيَرْفَعَ بِي خَسِيسَتَهُ، قَالَ: فَجَعَلَ الْأَمْرَ إِلَيْهَا، فَقَالَتْ: قَدْ أَجَزْتُ مَا صَنَعَ أَبِي، وَلَكِنْ أَرَدْتُ أَنْ تَعْلَمَ النِّسَاءُ أَنْ لَيْسَ إِلَى الْآبَاءِ مِنَ الْأَمْرِ شَيْءٌ “

হযরত বুরাইদা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, জনৈক মহিলা নবীজী সাঃ এর কাছে এসে বলল, আমার পিতা আমাকে তার ভাতিজার কাছে বিয়ে দিয়েছে, যাতে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। রাবী বলেন, তখন রাসূল সাঃ বিষয়টি মেয়ের ইখতিয়ারের উপর ন্যস্ত করেন, [অর্থাৎ ইচ্ছে করলে বিয়ে রাখতেও পারবে, ইচ্ছে করলে ভেঙ্গেও দিতে পারবে] তখন মহিলাটি বললেন, আমার পিতা যা করেছেন, তা আমি মেনে নিলাম। আমার উদ্দেশ্য ছিল, মেয়েরা যেন জেনে নেয় যে, বিয়ের ব্যাপারে পিতাদের [চূড়ান্ত] মতের অধিকার নেই্ {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৪}

উক্ত মাসয়ালায় চার মাযহাবের অবস্থান দলীল,বিপরীত মুখি হাদীসের জবাব সহ বিস্তারিত জানুন-

আরো জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নের বিবরন মতে বিবাহ পড়ানোর সময় আপনি যদি বালেগাহ হয়ে থাকেন,সেক্ষেত্রে উক্ত বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে।

আপনারা এখন শরীয়তের দৃষ্টিকোণ হতে বৈধ স্বামী স্ত্রী। বিবাহ পরবর্তী সব কিছু (সহবাস সহ যাবতীয় হক পূরন) এখন থেকে চলতে পারবে। এখন তার ঘর সংসার করতে পারবেন।

আরো জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...