আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
11 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (16 points)
আসসালামু আলাইকুম। আমি একটা বিষয় নিয়ে ইস্তেখারা  করছিলাম। গত ছয় মাস আগে একটা বিষয় নিয়ে  ইস্তেখারা করেছিলাম। তখন স্বপ্নে কিছু দেখিনি স্পেসিফিক্যালি। কিন্তু মনে মনে খুব তাড়না অনুভব করি, এবং সেটাই করি। আমি একজন নারী চিকিৎসক। উচ্চশিক্ষার জন্য গাইনির একটা কোর্সে  আছি। দুই বছর কোর্সের পার হয়েছে। পাঁচ বছরের কোর্সটা। আমার স্বামী এবং আমি আলহামদুলিল্লাহ প্র্যাকটিসিং। আমার স্বামী ও একজন ডাক্তার। কিন্তু আমাদের নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ায় যথেষ্ট ঘাটতি আছে। নিজেদের বোঝাপড়ার সমস্যা, কোর্সটাতে  পর্দার সমস্যা হবে (ওটি করার সময় সতর উন্মুক্ত হবে এবং ওটিতে  পুরুষ staff  থাকেন, এছাড়াও কন্ঠের পর্দা নষ্ট হবে, বাইরে কাজ করতে গেলে বাচ্চাকে ও সংসারে যথেষ্ট সময় দেখতে পারবো না ইত্যাদি), পেশাগত জীবনের স্ট্রেস , পেশাগত জীবনে দুনিয়াবী শো অফ এর পরিবেশ  ইত্যাদি সব সমস্যা মিলে, এবং হঠাৎ করে দীনের বুঝ আসার জন্য ইস্তেখারা শুরু করি। স্বপ্নে কিছু দেখি না কিন্তু খুব বেশি মনে মনে তাড়না অনুভব করি কোর্সে জয়েন না করার। এজন্য ছয় মাস ছুটি নিই।ছুটি এখন শেষের দিকে।আবার ইস্তেখারা শুরু করেছিলাম আসলে জয়েন করব কিনা। ইস্তেখারায়  কিছু স্বপ্ন দেখি।

১.একদিন বাইরে যাচ্ছি কিছু অপরিচিত ছেলেদের সঙ্গে। এর মধ্যে দু একজনকে চিনি  (কোর্সের প্রথম দিকে আমাদেরকে মেইল কিছু ওয়ার্ডে কাজ করতে হয় , সেখানে কিছু পুরুষ কলিগ ছিল)। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার, এবং বুঝতে পারি ফিরতে দেরি হয়ে যাবে, সেজন্য আমি চলে আসি।

২.অন্য একদিন স্বপ্নে দেখি, আমার এক বান্ধবী (যে গাইনিতে অন্য একটা কোর্স করছে) তার পরীক্ষা হলে আমি ঢুকি।কথাবার্তা বলতে থাকি । হঠাৎ করে পুরুষ পরীক্ষক একজন  ক্লাসে ঢুকেন। এবং আমি পরীক্ষার্থী ছিলাম না, বের হয়ে আসি।

উল্লেখ্য যে , এর কিছুদিন পর  বিসিএস পরীক্ষা হয়। আমার ওই পরীক্ষায়  বান্ধবী এডেন্ড করে কিন্তু আমি বিসিএস দিই না।এখন এটার কারণে কিনা নাকি আমার কোর্সের কোন কিছুর কারণে বুঝতে পারলাম না ।
৩.আমি প্রায়ই, পুরুষ কলিগদের স্বপ্নে দেখি, অথচ তাদের নিয়ে কখনো চিন্তা করি না। মাঝে মাঝে চোখের পর্দার হেফাজত করা আমার জন্য আসলেই কঠিন হয়ে যায়। যদিও এখন, শুধু ফিমেল পরিবেশ । কিন্তু পুরুষ, রোগীর লোক, অনেসথেসিওলজিস্ট (পুরুষ থাকেন), অফিসিয়াল কাজে পুরুষদের সাথে কথা বলা ইত্যাদি  করা লাগতে পারে।

৪ আরেকটা স্বপ্ন ইস্তেখারার সময় এবং  আগেও দেখেছি , প্রায়ই এটা দেখি, আমার  বাবা  আমার দিকে আসছেন / স্বামীর জায়গায় বাবাকে দেখছি। স্বামীর কাজ গুলি বাবা করছেন। খুব কষ্ট পাচ্ছি তখন। স্বামীর হক নষ্ট হচ্ছে বুঝতে পারছি। স্বপ্নে স্বামীকে বাবার জায়গায় দেখছিলাম। এগুলি কি কোন অর্থ বহন করে? আমি অনেক বেশি ইস্তেগফার করি আলহামদুলিল্লাহ।
আমি স্বপ্নে এগুলি দেখছি, কিন্তু, দ্বীনদার  আপুর সাথে কথা বললাম, উনি বললেন, আপনার কোর্সটা ছেড়ে দেওয়াই ভালো হবে। এটাই আপনার ইস্তেখারা রেজাল্ট। আল্লাহ আমাকে আপনার জন্য বলাচ্ছেন।

কিন্তু মনে মনে, আমি ফিল করছি, আমার মনে হয় কোর্সটা করা উচিত। ডাক্তার হয়ে একবারে বাসায় থাকব, এটাও মানতে পারছি না।  আবার ভাবছি এই অল্প দিনের জিন্দেগীতে স্বামীর সাথে রেষারেষি সম্পর্ক  (আমি সার্জন কিন্তু আমার স্বামীর কোর্স অন্য সাবজেক্টে, সেজন্য পেশাগত দিক থেকে দ্বন্দ্ব তার মধ্যে রয়ে যাবে,এতে করে দুজনের মন মনের দূরত্ব অনেক বেশি বেড়ে যেতে পারে, কোর্স কমপ্লিট হওয়ার পর। উনি,এমনিতেই আমার সাথে দূরত্ব মেইনটেইন করেন,ভাবেন আমি ডাক্তার দেখে অহংকারী, কিন্তু আমি আল্লাহকে ভয় করি , অহংকার করতে চাই না  , কিন্তু উনাকে বোঝানো কোনোভাবেই পসিবল না , উনি আমার কোন কথাই বিষয় শুনতে চায় না।) আমার স্বামী  উনি,ছোট ডিগ্রি করেছেন, এবং  চেয়েছিলেন আমিও যেন সেই ডিগ্রি করি, কিন্তু ভাগ্যক্রমে আমার বড় ডিগ্রিতে সুযোগ হয়ে যায় । এখন পাশ করার পরে দুজনের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যাওয়া সম্ভাবনা কি আরও বেশি আছে ??? যেহেতু সবকিছুতে উনি আমাকে ডমিনেট করতে চান।         সেজন্য  আল্লাহর কাছে বারবার চাচ্ছি উনি একটা সমাধান দিয়ে দেন। কিছুতেই বুঝতে পারছি না, কি করব?  অনেক বেশি ইস্তেখারা করছি অনেক বেশি দোয়া করছি।  আমার স্বপ্ন গুলি কি কোন বিশেষ অর্থ বহন করে?
আমার আসলে কি করা উচিত? এক্ষেত্রে, ভয় হচ্ছে, স্বামী যেহেতু অনেক বেশি আগ্রহী ছিল না আমার ক্যারিয়ারের বিষয়ে (আমার বাবার কথার প্রেক্ষিতেই উনি ক্যারিয়ার করতে দিতে রাজি হয়েছেন), এক্ষেত্রে মৌখিক সম্মতি আছে ওনার। কিন্তু ওয়াইফ ওনার থেকে বড় কোন ডিগ্রি করছেন, এটা স্বাভাবিকভাবেই উনার মেইল ইগো হার্ট করছে। এ অবস্থায় উপরোক্ত সমস্ত বিষয়াদি সাপেক্ষে, আসলে আমার কোন দিকে আগানো ভালো হবে যদি কাইন্ডলি বলতেন। এ বিষয়ে হাজবেন্ডের সাথে আলোচনা করে সমাধান করা কোনভাবেই পসিবল না। এই বিষয়ে কথা বলতে গেলেই উনি রেগে যান। বলেন আমার বাবা-মার সাথে কথা বলে ডিসিশন নেয়ার। দয়া করে কোন দিকে আগানো উচিত, স্বপ্ন গুলি কোন স্পেসিফিক অর্থ বহন করে কিনা, ঐ আপুটার কথাগুলোও মাথায় ঘুরছে ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে,কোন দিকে গেলে ভালো হবে?খুব বেশি পেরেশানিতে আছি। দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছি।
অত্যন্ত বিনয়ের সাথে অনুরোধ করছি, উত্তরটা দিয়ে, ২/১ দিনের মধ্যেই আমার এই পোস্টটা ডিলিট করে দিলে খুব খুশি হব, যেহেতু আমার স্বামী আমার ফোন হাতে নেয় ও কিছু সেনসিটিভ বিষয় রয়েছে এখানে। দয়া করে রিকোয়েস্ট টা  রাখবেন

1 Answer

0 votes
by (649,110 points)
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

https://ifatwa.info/13381/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ  
ইস্তেখারা অর্থ হল, ভালোকে তালাশ করা। অর্থাৎ যখন কারো সামনে দু’টি রাস্তা থাকে, সে জানেনা কোন রাস্তাটি তার জন্য মঙ্গলজনক, তাহলে এমতাবস্থায় সে ইস্তেখারা করে একটি রাস্তাকে নির্দিষ্ট করবে। সুতরাং কারো অসুখ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কি না? সেটা জানার জন্য ইস্তেখারা করার কোনো নিয়ম নাই। হ্যা এ বিষয়ে আল্লাহর মদদ ও সাহায্য কামনার স্বার্থে ইস্তেখারা করা যেতে পারে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ  
হযরত জাবির রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে

عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُعَلِّمُنَا الِاسْتِخَارَةَ فِي الأُمُورِ كُلِّهَا، كَمَا يُعَلِّمُنَا السُّورَةَ مِنَ القُرْآنِ، يَقُولُ: " إِذَا هَمَّ أَحَدُكُمْ بِالأَمْرِ، فَلْيَرْكَعْ رَكْعَتَيْنِ مِنْ غَيْرِ الفَرِيضَةِ، ثُمَّ لِيَقُلْ: 

তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের সব কাজে ইস্তিখারাহ্* শিক্ষা দিতেন। যেমন পবিত্র কুরআনের সূরাহ্ আমাদের শিখাতেন। তিনি বলেছেনঃ তোমাদের কেউ কোন কাজের ইচ্ছা করলে সে যেন ফরজ নয় এমন দু’রাক‘আত সালাত আদায় করার পর এ দু’আ পড়েঃ 

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْتَخِيرُكَ بِعِلْمِكَ وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ، وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ العَظِيمِ، فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ، وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ، وَأَنْتَ عَلَّامُ الغُيُوبِ، اللَّهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ خَيْرٌ لِي فِي دِينِي وَمَعَاشِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي - أَوْ قَالَ عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ - فَاقْدُرْهُ لِي وَيَسِّرْهُ لِي، ثُمَّ بَارِكْ لِي فِيهِ، وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ شَرٌّ لِي فِي دِينِي وَمَعَاشِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي - أَوْ قَالَ فِي عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ - فَاصْرِفْهُ عَنِّي وَاصْرِفْنِي عَنْهُ، وَاقْدُرْ لِي الخَيْرَ حَيْثُ كَانَ، ثُمَّ أَرْضِنِي " قَالَ: «وَيُسَمِّي حَاجَتَهُ»

ভাবার্থঃ‘‘প্রভু হে! আমি তোমার জ্ঞানের ওয়াসিলাহ্তে তোমার অনুমতি কামনা করছি; তোমার কুদরতের ওয়াসিলায় শক্তি চাচ্ছি আর তোমার অপার করুণা ভিক্ষা করছি। কারণ তুমিই সর্বশক্তিমান আর আমি দুর্বল। তুমিই জ্ঞানী আর আমি অজ্ঞ এবং তুমিই সর্বজ্ঞ। প্রভু হে! তুমি যদি মনে কর যে, এই জিনিসটি আমার দ্বীন ও দুনিয়ায়, ইহকালে ও পরকালে সত্বর কিংবা বিলম্বে আমার পক্ষে মঙ্গলজনক হবে তা হলে আমার জন্য তা নির্ধারিত করে দাও এবং তার প্রাপ্তি আমার জন্য সহজতর করে দাও। অতঃপর তুমি তাতে বারাকাত দাও। আর যদি তুমি মনে কর এই জিনিসটি আমার দ্বীন ও দুনিয়ায় ইহকালে ও পরকালে আমার জন্য ক্ষতিকর হবে শীঘ্র কিংবা বিলম্বে তাহলে তুমি তাকে আমা হতে দূর করে দাও এবং আমাকে তা হতে দূরে রাখো; অতঃপর তুমি আমার জন্য যা মঙ্গলজনক তা ব্যবস্থা কর- সেটা যেখান থেকেই হোক না কেন এবং আমাকে তার প্রতি সন্তুষ্টচিত্ত করে তোল।’’তিনি ইরশাদ করেন هَذَا الْأَمْرَ  তার প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করবে।(সহীহ বুখারী- (শামেলা);২/৫৭,হাদীস নং১১৬২,কিতাবুন-নাওয়াযিল-৪/৬২৯) 

বিস্তারিত জানুন-https://www.ifatwa.info/1472

ইস্তেখারাকৃত বিষয়টির ফায়সালা কিভাবে বুঝতে পারবে? কোন পদ্ধতিতে তা জানা যাবে? এ নিয়ে উলামায়ে কেরাম থেকে একাধিক পদ্ধতি জানা যায়।
উক্ত আমল শেষ করে কারো সাথে কথা না বলে কিবলামুখী হয়ে ঘুমিয়ে পড়বে। ঘুম থেকে জাগার পর মন যেদিকে সায় দিবে, বা যেদিকে আগ্রহী হয়ে উঠবে, সেটিই ফলাফল মনে করবে। [তুহফাতুল আলমায়ী-২/৩৩৮, বেহেশতী জেওর]

বাকি এছাড়াও আরো অনেক পদ্ধতি আছে,তবে সেসব  পদ্ধতিকে রাসূল সাঃ থেকে প্রমাণিত পদ্ধতি বলা যাবে না। বাকি একদম বাতিল পদ্ধতিও বলা ঠিক নয়। কারণ এটি জানার পদ্ধতি যেহেতু কোন দ্বীনী বিষয় নয়। বরং দুনিয়াবী বিষয়ের ফায়সালা জানতে এমনটি করা হয়ে থাকে, তাই এটির ক্ষেত্রে মানুষের অভিজ্ঞতার একটি দখল রয়েছে।
,
 কারো অভিজ্ঞতায় যদি এমন আমল করার দ্বারা ইস্তেখারাকৃত বিষয়ের ফলাফল স্পষ্ট হয়, তাহলে সেএর উপর আমল করতে পারে।

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
উপরোক্ত স্বপ্নগুলো এদিকে ইঙ্গিত বহন করে যে আপনার জন্য উক্ত কোর্স এবং চাকুরী না করাই ভালো।

তদুপরি আপনার জন্য করণীয় সম্পর্কে জানুনঃ- https://www.ifatwa.info/121156/


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (16 points)
অনেক  বেশি জাযাকাল্লাহ শায়খ। কিন্তু আমার  মন  আমার এই কোর্সটার দিকে একটু বেশি ঝুঁকে যাচ্ছে, যদিও কনফিউশন চলতেছে। সেজন্য বুঝতে পারছি না। মনের এই ঝুকে  যাওয়া কে কিভাবে ব্যাখ্যা করব? দয়া করে জানাবেন। আবার এখানে ওই যে মাঝখানে যে আপুটার সাথে কথা বলেছিলাম, উনি ম্যারিজ কাউন্সিলর, উনার কথাটাও মনে পড়ছে।শায়খ, মন যে ঝুঁকে যাচ্ছে এটাকে   কি শয়তানের ওসওয়াসা ধরে নিব? 
by (16 points)
যদিও মনে একেকবার একেকটা ডিসিশন ক্রিয়েট হচ্ছে,

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...