বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ধোকা এবং প্রতারণা সম্পর্কে হাদীসে ধমকি বর্ণিত হয়েছে,হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال : ( مَنْ حَمَلَ عَلَيْنَا السِّلَاحَ ، فَلَيْسَ مِنَّا ، وَمَنْ غَشَّنَا ، فَلَيْسَ مِنَّا )
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন-
যে ব্যক্তি আমরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে অস্র ধরলো, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।এবং যে কাউকে ধোকা দিলো সেও আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১৪৬)
ভিন্ন এক সুত্রে বর্ণিত আছে,
হযরত আবু-হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,
عن أبي هريرة رضي الله عنه – أيضاً - ، وفيه : مَنْ غَشَّ ، فَلَيْسَ مِنِّي
ভাবার্থঃ
যে কাউকে ধোকা দিলো সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।(সহীহ মুসলিম-১৪৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) এটেডেন্ডস পাওয়ার জন্য অনলাইনে কিছুক্ষণ ক্লাস করে বের হয়ে যাওয়া ধোকা ও প্রতারণার অংশ হিসেবে বিবেচিত হবে।
(২) যেহেতু ইয়াকিন বিশ্বাস ব্যতিত কোনো হুকুম প্রমাণিত হয়না। তাই যেই নামায পড়া হয়ে গেছে, সাদাস্রাব বের হয়েছে কি না? তা চেক করা হয়নি, ঐ নামাযকে আবার পড়তে হবে না। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/293