আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
35 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (27 points)
edited by

আসসালামু আলাইকুম হুজুর,আগেই বলেনি আপনারা তো ওয়াস ওয়াসার জবাব দেন না জানি কিন্ত আবার আমার প্রশ্ন টাকে ওয়াস ওয়াসার প্রশ্ন ভাব্বেন না আশা করি প্রশ্ন টা পড়ে জবাব দিবেন।

//আজকে অফিসে আমার অফিস এর বস কিছু কাজ দিয়েছে যেইগুলা নিয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আমি কাজ করতাছি কিনা বা শুরু করছি কিনা আমি মুখ দিয়ে কিছু বলিনাই যে কাজ শুরু করছি বা কাজ করতাছি আমি মাথা নাড়িয়ে বুজিয়েছি হয়ত যে কাজ করতাছি বা কাজ করতাছি না এখনও তো মনে করেন আমি মাথা নাড়িয়ে বুজিয়ে ও থাকি কাজ শুরু করছি বা কাজ করতাছি (যেই কাজ দিয়েছে বা করতে বলছে অই কাজ)বা মনে করেন আমি মুখ দিয়ে উচ্চারণ করে বলছি যে কাজ করতাছি বা হ্যা কাজ করতাছি তো এমন মিথ্যা এর জন্য তো শুধু গুনাহ হবে কিন্ত বেতন এর টাকা তো জায়েজি থাকবে? এইটা ঠিক যে আমি তার পরে বা বস জিজ্ঞাসা বা বলার বলার পর পর বা তারো আরো কিছুক্ষন পরে আমি অই কাজ টা শুরু করি এবং যেত টুকু করার আমি ওই কাজ টা complete করি যেইটার কথা বলছে বা জিজ্ঞাসা করছে বস এ। কাজ কি সেইটা আর উল্লেখ করিনাই কেননা কাজ কি বা কি কাজ দিয়েছে এইখানে এইটা উল্লেখ করার তো কোন মানে হয় না বুজেনি।  

//আর হুজুর কোন বিষয় বেতন এর বা চাকরির মনে করেন আমি অহেতুক বিষয় গুলা নিয়ে সন্ধিহান যে জব বা চাকরি তে এই কারনে বা কোন মাসে আমার কোন কাজ এর কারনে আমার বেতন এর কিছু অংশ বা বেতন এর কিছু টাকা নেওয়া জায়েজ না এবং আমি ও সেই বেতন এর টাকা দিয়ে কোন digital marketting এর course ক্রয় করেছি এখন আমি কোন ভাবেই বিষয় টা নিশ্চিত হতে পারছি যে আমি কি অফিস এ অনুপস্থিত ছিলাম নাকি বা অফিস এ কাজ ঠিক ভাবে করিনাই নাকি বা ইত্যাদি আরো টুকিটাকি সন্দেহ চিন্তা মাথায় ঘুরছে যার জন্য আমি আসলে কোন বুজতে পারতাছিনা এইটা কি শুধু শয়তান এর ধোকা নাকি আদো সত্যি আমি ভাবতাছি যেইটা চাকরি নিয়ে আমি আসলে confuse যে আমার digital marketting er course টার পেমেন্ট আমি আগের বছর মে মাস এবং জুন মাস এ দিয়েছি মে মাসে কিছু টাকা দিয়েছি আর জুন মাস এ course এর বাকি টাকা দিয়েছি তো আমার কথা হচ্ছে মনে করেন কোন কারনে আমার সেই course টার কিছু টাকা জায়েজ না তাই আমি সামনের দিকে বাসার থেকে টাকা নিয়ে এর জন্য ভাবতাছি আবার ও course এ ডুকবো তো আমি যেহেতু পুরাতন ছাএ তাদের যেইখানে admission নিয়েছি তো ওরা আবার পুরাতন ছাএ দের জন্য কিছু discount দেই মনে করেন আমি আগের বার যখন course এ admission নিয়েছি সেই Taka টা জায়েজ না তো আমি এখন বাসা থেকে টাকা নিয়ে পুনরায় admission নিলে সেই admission এবং course তো জায়েজি থাকবে এবং আমাকে পুরাতন ছাএ হিসাবে যে discount দিবে ওই হিসাবে যত টাকা দিতে হবে আমি তত টাকা দিলেই হবে আমার জন্য জায়েজ হবে course টা কি ঠিক? আসলে সন্দেহ জিনিসটা এমন কোন ভাবে positive ভাবে নিজেকে নিশ্চিত করতে পারছি না অপর দিকে শয়তান ও নেগেটিভ চিন্তা দিচ্চে এই নিয়ে আমি কোন উপায় না পেয়ে প্রশ্ন করেছি সাইট এ আমাকে কিছু দিক নিদেশনা দিলে অনেক উপকার হয়।

আমি যেই It তে admission নিয়েছি digital marketting এর course এ ওইটার নাম হচ্ছে Webcoder-IT Institute এই খানে আমি admission নিয়েছি আগের বছর। 

এইযে ওদের পেজ এর লিংক: https://www.facebook.com/WebcoderITinstitute

1 Answer

0 votes
by (629,460 points)
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 

বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 

এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 

আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...