ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَٰلِكَ لِمَن يَشَاءُ ۚ وَمَن يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَقَدِ افْتَرَىٰ إِثْمًا عَظِيمًا
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন। আর যে লোক অংশীদার সাব্যস্ত করল আল্লাহর সাথে, সে যেন অপবাদ আরোপ করল। (সূরা নিসা-৪৮)
তাফসীরে জ্বালালাইন গ্রন্থে বর্ণিত রয়েছে,
{إنَّ اللَّه لَا يَغْفِر أَنْ يُشْرَك} أَيْ الْإِشْرَاك {بِهِ وَيَغْفِر مَا دُون} سِوَى {ذَلِكَ} مِنْ الذُّنُوب {لِمَنْ يَشَاء} الْمَغْفِرَة لَهُ بِأَنْ يُدْخِلهُ الْجَنَّة بِلَا عَذَاب وَمَنْ شَاءَ عَذَّبَهُ مِنْ الْمُؤْمِنِينَ بِذُنُوبِهِ ثُمَّ يُدْخِلهُ الْجَنَّة {وَمَنْ يُشْرِك بِاَللَّهِ فَقَدْ افْتَرَى إثْمًا} ذَنْبًا {عَظِيمًا} كبيرا
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
শিরিক আর কুফরিতে শাব্দিক ও অর্থগত পার্থক্য থাকলেও শেষ পরিণতি হিসেবে তথা ঈমানের বিপরীতে উভয় শব্দের অর্থ একই। কুফুর বা শিরিক করার পর তাওবাহ করে নিলে আল্লাহ যদি তাওবাহ কবুল করে নেন, তাহলে বান্দা আবার পাক্কা ঈমানদার হয়ে যাবে।
বিশ্বাসের সহিত কালেমা শাহাদাৎ পাঠ করলে ঈমান নবায়ন হয়ে যাবে।তবে ইচ্ছাকৃত কুফরির ক্ষেত্রে তওবা করা শর্ত।