আসসালামু আলাইকুম।
গতকাল এর আমার পোস্ট এ মুফতি ইমদাদুল হুজুর বলেছেন,স্ত্রী অধিকার পাবে।এই অধিকার কি সারাজীবন এর জন্য শর্ত পাওয়া সাপেক্ষে পাবে?কারণ প্রেক্ষাপট ছিলো স্বামী লুলা হয়ে গেলে(আল্লাহ না করুক)।এই লাইন টা বুঝি নাই।নাকি এম্নিতে যেকোনো কারণে ই অধিকার পাবে?নাকি সাময়িক অধিকার পাবে?
ইমদাদুল হুজুর বলেছেন দারুল ইফতায় যেতে কিন্তু আমি যে জায়গায় থাকি অখানে আশেপাশে ইফতা বোর্ড নাই।আমার স্বামী সাপোর্টিভ না।তার কথা সে অধিকার দেয় নাই।সে আমাকে নিজে ও ইফতা বোর্ড ই নিয়ে যাবে না, আমাকে ও একা যেতে দিবে না।এজন্য একজন অসহায় বোন হিসেবে আপনার কাছে সাহায্য চাচ্ছি।কারন একমাত্র এই ওয়েবসাইট থেকেই আমি উত্তর পাবো।বুঝার সুবিধার্তে লিখাটা নিম্নে দেয়া হলো।
১.>>>>আমি আমার হাসবেন্ড কে বলসি তুমি আমার অসুস্থতা নিয়ে বলতেসো।।তুমি লুলা হয়ে গেলে আমার সাহায্যের জন্য তো বসে থাকবা।তখন বলসে কারও হেল্প লাগবে না ও বলসে, তুই ফেলায় রেখে চলে যাইস।পড়ে থাকবো না আমি।"তখন আমি বলসি,"কি তালাক দিয়ে দিবো??
"তখন বলসে, "তোর মন চাইলে দিবি।" আমি অমুক কথাটার পর নিজেকে কোনো তালাক দেই নাই। এখানে সম্পূর্ণ কথোপকথন এর প্রেক্ষাপট ছিলো সে যদি লুলা হয়ে যায়।আমার এইভাবে তাকে প্রশ্নটা করার জন্য কি সমস্যা হবে?আর এখানে কি সারাজীবন এর জন্য শর্ত পাওয়া গেলেই অধিকার পাবে? নাকি যে কোনো কারণেই অধিকার পাবে।এই কথার প্রেক্ষাপট ছিলো সে যদি লুলা হয়ে যায়।এজন্য কনফিউশান। আল্লাহ না করুক লুলা এর শর্ত পাওয়া গেলেই কি অধিকার পাবে??নাকি সাময়িক অধিকার পাবে??নাকি যেকোনো কারণেই অধিকার পাবে??
হুজুর আমি কোনো অধিকার চাই না।
উল্লেখ্য সে কাবিননামায় আমাকে কোনো অধিকার দেয় নি।,<<<<
২.>>>স্ত্রী যদি তালাকের কোনো নিয়ত ছাড়া রাগ-অভিমান করে স্বামী থেকে সাময়িক দূরত্বের জন্য বাপের বাড়ি যেতে চাই তাহলে কি সমস্যা হবে??তালাক গ্রহণ করিনাই।<<<<