ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহর বাণী:
فَإِنْ تَنَازَعْتُمْ فِيْ شَيْءٍ فَرُدُّوْهُ إِلَى اللهِ وَالرَّسُوْلِ
‘‘অত:পর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হও, তবে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে প্রত্যাবর্তন করো (সূরা আন-নিসা ৪:৫৯)।’’
আয়াতটি প্রমাণ করে যেসব ব্যাপারে তাঁরা ঐক্যমত পোষণ করেন, তা হক্ব বা সত্য।
রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী:
لا تجتمع امتي علي الضلالة
‘‘আমার উম্মত কখনো কোনো গোমরাহির উপর একমত হবে না।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) যেমন কোনো বিষয়ে ইমামগণ ইজতিহাদ করেছেন আর সবাই একমত হয়েছেন, তখন সেটি ইজমা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে যদি কুরআন সুন্নাহর অনুকূলে থাকে।
(২) কিয়াস করাটাও ইজতিহাদের অন্তর্ভূক্ত।
(৩) বর্তমান সময়ে যারা বিভিন্ন ফতোয়া দেন, তারা মূলত ফাতাওয়া নকল করে থাকেন। নতুন উদ্ভাবিত বিষয়ে কুরআন সুন্নাহর আলোকেই তারা ইজতেহাদ করার চেষ্টা করে থাকেন।