ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)
তালাকের ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/835
ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/3318
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) খালি,খোলা,খুলা, এইসব বাক্য গুলোকে কিনায়া তালাক বলা যাবে না। এগুলো কেনায়া বাক্য হবে না।
(২) যিকির ব্যাপক শব্দ। আল্লাহর স্বরণে যা কিছু পাঠ করা হয়, সবকিছুই যিকির। তবে ইস্তেগফার শব্দটিতে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ইস্তেগফার অর্থ ক্ষমা চাওয়া, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া। এটাকে যিকিরেরও অন্তর্ভুক্ত।
বিঃদ্রঃ
একবার ওয়াসওয়াসা জবাব দেয়ার পর আবার উক্ত প্রশ্নটি পোষ্ট করা সম্পূর্ণ অনুচিত। ভবিষ্যতে সতর্ক থাকবেন। এবং নিজ এলাকার মসজিদের ইমাম সাহেবের সাথে নিজের বিষয়গুলো আলোচনা করবেন। ইমাম সাহেব যদি প্রশ্নটি করতে বলেন , তাহলে আমাদের এখানে প্রশ্ন লিখবেন।জাযাকাল্লাহ।