ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
عن ابن عباس قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم:
ومَنِ اعتكف يومًا ابتِغاءَ وجهِ اللهِ؛ جعل الله بينَه وبينَ النارِ ثلاثةَ خنادقَ، كُلُّ خَندَقٍ أبْعدُ مِمَّا بينَ الخافِقَيْنِ.
أخرجه الطبراني في ((المعجم الأوسط)) (7326) واللفظ له، وأبو نعيم في ((تاريخ أصبهان)) (1/121)، والبيهقي في ((شعب الإيمان)) (3965)
কেউ আল্লাহকে রাজী ও খুশী করার নিয়তে একদিন ইতিকাফ করলে আল্লাহ ঐ ব্যক্তি থেকে তিন খন্দক পরিমাণ জাহান্নামকে দূরে সরিয়ে নেন। প্রত্যেক খন্দক পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত দূরত্বের হবে।
এই হাদীসের সনদ দুর্বল।
একদিনের ইতিকাফ ফযিলত থেকে খালি নয়। সুতরাং সুন্নত ইতিকাফ করা সম্ভব না হলে নফল ইতিকাফ করাই উচিত।
ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়াতে বর্ণিত রয়েছে,
«وَيَنْقَسِمُ إلَى وَاجِبٍ، وَهُوَ الْمَنْذُورُ تَنْجِيزًا أَوْ تَعْلِيقًا، وَإِلَى سُنَّةٍ مُؤَكَّدَةٍ، وَهُوَ فِي الْعَشْرِ الْأَخِيرِ مِنْ رَمَضَانَ، وَإِلَى مُسْتَحَبٍّ، وَهُوَ مَا سِوَاهُمَا هَكَذَا فِي فَتْحِ الْقَدِيرِ.»
- «الفتاوى الهندية» (1/ 211)
ইতিকাফ তিন প্রকার যথা- (১) ওয়াজিব ইতিকাফ, যা নযর বা মান্নতের জন্য কারো উপর ওয়াজিব হয়েছে। (২) সুন্নতে মুআক্কাদা ইতিকাফ, তা হল রমজানের শেষ দশ দিনের ইতিকাফ।(৯) মুস্তাহব ইতিকাফ, এছাড়া সকল ইতিকাফকে মুস্তাহব ইতিকাফ বলা হয়।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/1795