আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
31 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (23 points)
edited by

https://ifatwa.info/115338/,হুজুর আপনি বলেছেন আমার বন্দুর সাথে কথা বলে বিষয় টা ক্লিয়ার করে নিতে, আমার কথা হচ্ছে হুজুর আমি যদি তাকে না বলে আমি অই ফোন এর  ব্যাটারি এর দাম ২০০০/৩০০০/২৫০০/১৫০০/১৮০০ টাকা ইত্যাদি এমন দাম মানে quality অনুযায়ী গুগুল করলে বাংলাদেশ এ কেমন দাম এই iphone 8 plus এর ব্যাটারির দেখতে পাবেন যেমন ifixit এ দাম আমি গুগুল এ দেখেছি highest হবে ৩০০০ টাকা এর বেশি ও হতে পারে কিন্ত আমি যেমন্টা দেখেছি বা জানি ওই হিসাবে বলেছি আরো apple gadgets এ ২০০০ টাকা দেখেছি আমি ফোন এর ব্যাটারি টা শেষ যখন লাগাইছি যত সম্ভব ২০০০-২৫০০ টাকার দামে হবে লাগাইছি যেহেতু আগের কথা মনে নেই accurate দাম কিন্ত এমনি হবে আমি চাচ্চি আমার বন্দু কে না জানিয়ে আমি ওর থেকে হয়ে আমি এইটাকা টা একসাথে দিতে পারলে ও আমার জন্য কিছুটা সমস্যা হতে পারে তাই আমি ১০০০ হাজার টাকা করে করে প্রতিমাস এ মানে ৩ মাসে মোট ৩০০০ হাজার টাকা যদি গরিব দের বা মসজিদ এ দান করে দি তাহলে হবে ⁉️আমি আমার এই বন্দুর সাথে আগের যেমন এখন কথা বলিনা তেমন আর কিভাবে যে বলি সেই বিষয় টা মনে আমি যে বলবোই বলবোই এমন সাহস বা ইচ্চা পাচ্ছিনা আমি এমন করে যদি টাকা টা দান বা সদকাহ করে দি হবে প্লিজ যদি বলতেন।

//এবং ও যে ফোন বিক্রি করেছে এই টাকা টা ওর জন্য হালাল হবে তো এবং ফোন করার আগে আমাকে দিয়ে ও আগে কোন মোবাইল বা পন্য কিনেছে apple gadgets থেকে হবে সেইটাই যেইদোকান থেকেই হোক এবং যেই কোন কিছুই কিনে থাকুক আমাকে সেই receipt দিয়ে কিছুটা এডিট করতে বলসে দাম ইত্যাদি এইগুলা আমি ও করে দিয়েছি এখন বিক্রি করার সময় ওইটা দিয়েছে কিনা আমি ঠিক বলতে বা জানিনা আরকি আমি যখন ওর (বন্দুর) কাছে বিক্রি করেছি তখন ওকে আমি মানি রিসিট দিয়েছে কিনা এই নিয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছিলো ওর ফোন বিক্রি করার আগে যেমন ওই বলে রিসিট (বন্দু) দিনাই আমি বলি দিয়েছি সহজ কথায় ও ফোন বিক্রি করার সময় মানি রিসিট ছিলো না আমি যখন ফোন টা কিনার সময় যেইটা পেয়েছি অইটা তো তাই আরকি পরে আমাকে একটা রিসিট দিয়েছে পিক বা পিডিএফ আমি পরে ওইটা কিছুটা ওর কথা অনুযায়ী বা হয়ত আমি ও কিছু বলছি যে এমন এমন করলেই তো হয় রিসিট এর এডিট নিয়ে তো যাইহোক আমি পরে ফাইনালি ওকে (বন্দুকে) এডিট করে দি ওর দেওয়া  receipt টা আমি যখন অফিস ছিলাম তখন করে দিয়েছি। তো এমতাবস্থায় ওর এইভাবে ফেক মানি রিসিট এ আমি যে সাহায্য করেছি আমার কি গুনাহ হয়েছে ⁉️এমন তো না আমি ওর থেকে টাকা নিয়েছি ফোন বিক্রি করার পরে ওকে সাহায্য যে করেছি।আরেকটা কথা তা হচ্ছে হুজুর আমি আমার iphone 10 টা যখন বিক্রি করি তখন ওকে আমি ৫০০/১০০০ হাজার টাকা দিয়েছি ফোন বিক্রি করার আগেই বা পরেই যখনী হোক কথা হয়েছে এইটা নিয়ে আর আমার iphone 10 টা বিক্রি করার পরে ওকে আমি ৫০০/১০০০ টাকা ও দিয়েছি যতটুকু মন আসতাছে ওর সাথে এমন কথা হয়েছে এত বা এমন বিক্রি করতে পারলে এত টাকা দিবো যাইহোক দিয়েছি ঠিকি এইটা মনে আছে বার বার মনে ও আস্তাছে তো এখন আমার বন্দু আমার দেওয়া সেই ৫০০/১০০০ টাকা দিয়ে যাইকরুক এইটা তো আমার বিষয় না ঠিক।

//বাকি যাদের কাছে আমার অই ফোন গুলা বিক্রি করছি অইগুলা কি করবো নাকি আমার বন্দুর সাথে বিষয় টা ক্লিয়ার করলেই বা মিটমাট করলেই হবে বা আমি আমার বন্দু কাছে যেইটা বিক্রি করেছি আমি সেই ফোনটার ব্যাটারির যতটাকা হয় মানে আমি দামি ব্যাটারি টার যত টাকা হয় তত টাকা সদকাহ বা দান করে দিলেই হবে আমি এইগুলা থেকে দায়মুক্ত হবো ⁉️

আশা করি এই আগের ফোন বিষয় এ আমার এইগুলার জবাব পেলেই সব সমাধান হবে।

 

পন্য ক্রয় বিষয় প্রশ্ন: উস্তাদ মনে করেন কেউ কোন জিনিস বা কিছু ক্রয় করলো তো যেই টাকা দিয়ে ক্রয় করেছে সেইটা হালাল বা সঠিক না তো যেই ব্যক্তি ক্রয় করবে তার জন্য অবশ্য সেইটা ব্যবহার করা যাবে না মানে জায়েজ হবে না ব্যবহার করলে ও গুনাহ হবে কিন্ত সেই ব্যক্তি তার সেই পন্য টা যেই দোকান বা যার থেকে বা অনলাইন কোন পেইজ থেকে ক্রয় করে থাকলে যারা মানে যাদের থেকে মুলত ক্রয় করবে তাদের কাছে তো টাকা টা হালাল থাকবে কারন কাস্টমার এর হালাল না বা জায়েজ না টাকার বিষয় এ তো জানা তাদের কাজ না তাদের কাজ ঠিক ভাবে ভালো পন্য দেওয়া তো কাস্টমার এর জন্য নাজায়েজ টাকাই কিনা পন্য ব্যবহার করা জায়েজ নাই কিন্ত বিক্রেতার কাছে তো সেইটাকা জায়েজ হবে এবং সে সেইটা গ্রহন ও করতে পারবে যদি বিক্রেতার কাছে হালাল হয়ে থাকে টাকা টা আর কাস্টমার যদি পরে যেই বা যত টাকা দিয়ে পন্য টা ক্রয় করেছে সেই টাকার সম পরিমান বা অনুমান করে টাকা যদি দান বা সদকাহ করে দেই তার জন্য মানে ক্রেতা বা কাস্টমার জিনি ক্রয় করেছেন তার জন্য সেই পন্য ব্যবহার করা ও জায়েজ হয়ে যাবে বা জায়েজ হবে ঠিক⁉️

by (629,550 points)
আপনি আপনার পাশের মসজিদের ইমাম সাহেবের সাথে এ বিষয়ে পরামর্শ করবেন।ইমাম সাহেবের পরামর্শ অনুযায়ী বিষয়টির নিষ্পত্তি করে নিবেন।

1 Answer

0 votes
by (629,550 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...