ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
وَإِنْ تَمَضْمَضَ أَوْ اسْتَنْشَقَ فَدَخَلَ الْمَاءُ جَوْفَهُ إنْ كَانَ ذَاكِرًا لِصَوْمِهِ فَسَدَ صَوْمُهُ وَعَلَيْهِ الْقَضَاءُ، وَإِنْ لَمْ يَكُنْ ذَاكِرًا لَا يَفْسُدُ صَوْمُهُ كَذَا فِي الْخُلَاصَةِ وَعَلَيْهِ الِاعْتِمَادُ.
রোযাদার ব্যক্তি যদি(অজু করার সময়)গরগরা করে কুলি করে এবং নাকের নরম জায়গায় পানি পৌছায়।অতঃপর সে পানি ভিতরে চলে যায়।যদি তার রোযা স্বরণ থাকা অবস্থায় সে ঐ পানি পৌছিয়ে থাকে, তাহলে তার রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং শুধুমাত্র তার কাযা আসবে।কিন্তু যদি তার রোযা স্বরণে না থাকে, তাহলে তার রোযা ভঙ্গ হবে না।(খুলাসাহ) এবং এর উপর-ই ফাতাওয়া। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-২/২০২)
او دخل مطر حلقه او ثلج،قال الشامي: فيفسد في الصحيح-
যদি হলক্ব তথা গলার ভিতরে বৃষ্টি বা বরফ ঢুকে যায়,তাহলে বিশুদ্ধ মতানুযায়ী রোযা ফাসিদ হয়ে যাবে।(রদ্দুল মুহতার-৩/৩৭৮)
আরো বর্ণিত রয়েছে-
(কিতাবুল-ফাতাওয়া-৩/৩৯৩)
(কিতাবুন-নাওয়াযিল-৬/৩৮৬)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
গোসলের সময় হঠাৎ চুল নাকের সামনে চলে আসলে এবং ঐসময়েই প্রশ্বাসের(এটাও আচমকা,
একসিডেন্টালি) কারণে কিছু পানি ভিতরে গেছে বলে সন্দেহ হলে, ঠিক কতটা ভিতরে গেছে সেটা নিশ্চিত না হলে,তখন রোযা ভঙ্গ হবে না।