ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/70308/
নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সায়িব রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
عَنْ
عَبْدِ اللهِ بْنِ السَّائِبِ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ
وَسَلَّمَ كَانَ يُصَلِّي أَرْبَعًا بَعْدَ أَنْ تَزُولَ الشَّمْسُ قَبْلَ
الظُّهْرِ، وَقَالَ: إِنَّهَا سَاعَةٌ تُفْتَحُ فِيهَا أَبْوَابُ السَّمَاءِ،
وَأُحِبُّ أَنْ يَصْعَدَ لِي فِيهَا عَمَلٌ صَالِحٌ. وَفِي البَابِ عَنْ عَلِيٍّ، وَأَبِي أَيُّوبَ.
রাসূলুল্লাহ সা. যাওয়ালের পর এবং যোহরের নামাযের পূর্বে চার
রা'কাত নামায পড়তেন এবং রাসূলুল্লাহ সা. এ নামায সম্পর্কে বলতেন, এই (নামাযের)
সময়টা এমন এক গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্ত যে, তখন আকাশের দরজা সমূহকে খুলে দেয়া হয়। আমি পছন্দ করি যে, এই সময়টাতে আমার
নেক আ'মলগুলো আল্লাহর নিকট গিয়ে পৌছুক। (তাই আমি নামায পড়ি) (সুনানে
তিরমিযি-৪৭৮)
,
উপরোক্ত হাদীসে বর্ণিত যাওয়ালের নামায দ্বারা উদ্দেশ্য কি?
এই নামায কি যোহরের সুন্নাতে কাবলিয়্যাহ তথা যোহরের ফরয নামাযের
পূর্বের চার রাকাত সুন্নাত নামায না কি এটা পৃথক কোনো নামায?
,
এ সম্পর্কে বলা যায় যে, এই নামায সম্পর্কে মতবিরোধ রয়েছে, তবে বিশুদ্ধ
মত হল, হাদীসে যাওয়ালের যে নামাযের কথা বর্ণিত রয়েছে, সেটা দ্বারা
যোহরের ফরযের পূর্বের চার রাকাত সুন্নাত নামাযের কথাই বিবৃত হয়েছে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1001
,
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
,
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে একটু
পরে পড়লেও হবে ইনশাআল্লাহ। অর্থাৎ ১২:২০ ওয়াক্ত শুরু হলে ১২:৪০/৫০ দিকে পড়লেও হবে ইনশাআল্লাহ।