আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
42 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (3 points)
edited by

https://ifatwa.info/114292/ প্রশ্ন আপনি বলছেন

হ্যাঁ যদি সেই টাকা এমন হয়,যাহা এককালীন গ্রহণ করা টাকা প্রতি মাসেই কিছু কিছু করে ভাড়া হিসাবে কাটা হয়, যাকে অ্যাডভান্স বলে।

তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার দুলাভাই এর বোন এর থেকে আপনার মা কে দিয়ে অনুমতি নেন, এতে সেই ফোন ব্যবহার করা জায়েজ হবে। 

//এখন আমার প্রথম কথা হচ্ছে আমি তো আমার মা এর থেকে টাকা নিয়েছি অনাকে আমি টাকা টা পরে পরিশোধ করে দিবো তো অনাকে কেনো অনুমতি নিতে হবে আমার ফোন টা যেন আমার ব্যবহার করা জায়েজ হয় এর জন্য যদি টাকা টা আমার কাছে থাকত তাহলে অনুমতি নেওয়া লাগবে এই কথা আসত কিন্ত আমি তো আমার মা এর থেকে ধার নিতাছি পরে টাকা দিয়ে দিবো যদি ধার হিসাবে না হতো তাহলে তো টাকাটা দিতাম না কি ঠিক এবং এই মাস এ ঈদ এর বোনাস পাবো তা থেকে কিছুটাকা দিবো মা কে যত টাকা নিয়েছি মোট টাকার তার মধ্যে কিছু দিবো। এখন কথা হলো এই টাকা অনার কাছে আমানত নাকি জমা নাকি অন্য কারো টাকা এইটা কি আমার দেখার বিষয় উস্তাদ। তাহলে কেনো দুলাভাই এর ফোন থেকে অনুমতি নিতে হবে আমি টাকা টা তো পরিশোধ করেই দিবো।

এবং আসি এখন advance এর কথায়  তা হচ্ছে হুজুর আমার দুলাভাই এর বোন এর flat এ যেই ভাড়াটিয়া আছে এরা আগের বছর উঠেছে তো যখন উঠেছে তখন তারা advance এর টাকা দিয়েছে যেইটার মধ্যে থেকে ৮ হাজার টাকা দুলাভাই এর বোন কে দিয়েছে আর বাকিটা flat  এর এই সেই কাজ বা ইত্যাদি কাজ এ ব্যবহার হয় এবং আমি যেই ফোন কিনেছি এইটার মধ্যে তাদের যেই টাকা টা ছিলো এইটা কোন এক মাসের ভাড়ার টাকা আমি আমার মা এর সাথে এখন কথা বলে এইটা জানছি বা বুজছি তো এই টাকা টা দুলাভাই এর বোন চেয়েছিলো কিন্ত দেনাই আমার মা বা আব্বু যেইকোন একজন হবে বলছে ধরে নেন সহজ হবে এখন যেই বলুক তো বলছে যে এইটা Advance এর টাকা হিসাবে আছে বা রাইখা দিচে। এখন কথা হচ্ছে advance  এর টাকা টা কি তা হচ্ছে হুজুর মনে করেন জানুয়ারি তে ভাড়াটিয়া ভাড়া নিচে এবং তারা পরে বলল হোক কিছু সময় পরে বা ২/৩ মাস পরে যে তারা মে মাস এ থাকবে না তারা নতুন বাসা নিবে তাহলে তাদের march মাস পর্যন্ত ভাড়া দিতে হবে আর এপ্রিল এর টাকা দিতে হবে না এইটা advance থেকে কাটা হবে অনেকেই বা কিছু এমন ও মানুষ আছে যারা হয়ত বলবে পরের মাসে থাকবে না তারা চলে যাবে তাই এই মাস এর টাকা মানে Advance এর টাকা যেই মাস যাবে তার আগের মাসের ভাড়া হিসাবে কেটে নিবে বা হয়ত তারা বলতে পারেন তারা চলতি মাসেই তারা নতুন বাসায় উঠবে তাদের advance এর টাকা দিয়ে দিতে কারন চলতি মাস এর আগের মাসে তো ভাড়া দিয়ে দিয়েছি বিধায় চলতি মাস যেহেতু থাকবে না তাহলে ভাড়া আর দিতে হবে না এই টাকা টা তারা নিয়ে নিবে আর  দিয়ে ও দিতে হবে এইটা কমি আমি দেখিছি চলতি মাস না থেকে advance এর টাকা নিয়ে নেই কিন্ত এমনো হয় আমার মা আরো বলেছে যে আমরা আগে যেইখানে ভাড়া ছিলাম একটু সহজ বা সংক্ষেপে বিস্তারিত বলি এই নিয়ে তাহলে বুজবেন এখন যেই বাসায় আছি এইটা আমাদের কিনা flat তো আগে যেইখানে ভাড়া ছিলাম আমার দুলাভাই আমরা একসাথেই থাকতাম সেম বাসায় তো flat  কিনার আগে অইখানে নাকি আমার দুলাভাই advance এর টাকা উঠাইছে বাড়িওয়ালা থেকে আর আমাদের flat ২টা এখন আমার দুলাভাই রা একটায় ভাড়া থাকে আমাদের ভাড়া দেই  এখন আমরা কিভাবে এবং আমার দুলাভাই কিভাবে কোন বাসায় ছিলাম বা আছি এখন এইটা তো কথা না বা এইখানে বলার দরকার নাই তাও সামান্য বলেছি তো ওইটার দিকে আর না যায়। এখন আসি দুলাভাই এর বোন এর বিষয় এ : তো আমার বাসা থেকে আমার দুলাভাই এর বোন কে বলছে টাকা টা advance হিসাবে আছে বা রাখছে যদি ভাড়াটিয়ারে দিতে না পরে তাহলে এই টাকা টা তুই পাবি মানে আমার দুলাভাই এর বোন পাবে টাকা টা। মুলত এইটা কোন এক মাসের ভাড়ার টাকা এইটা কে আমার বাসা থেকে দুলাভাই এর বোন কে বলেছে advance হিসাবে রাইখা দিচে বা রাখছে এবং হয়ত দুলাভাই এর বোন এর flat এর যে এই সেই ইত্যাদি কাজে লাগে তার জন্য ও হয়ত। এবং আগের ভাড়াটিয়ারা নতুন করে কিসের advance দিবে তাইনা ভাড়াটিয়ারা তো বাসা ভাড়া নেওয়ার সময় বা উঠার সময় বা ভাড়া নিয়ে কথা ঠিক হওয়ার পরে বা ভাড়া নেওয়ার আগে advance এর টাকা দিয়ে দেয় বা দেয়, তো আশা করি এখন বুজেছেন।

আর উস্তাদ আপনি বলছেন হ্যাঁ যদি সেই টাকা এমন হয়,যাহা এককালীন গ্রহণ করা টাকা প্রতি মাসেই কিছু কিছু করে ভাড়া হিসাবে কাটা হয়, যাকে অ্যাডভান্স বলে। উপরে তো প্রথমেই উল্লেখ করেছি এখন এই নিয়ে বলার জন্য আবারো লেখলাম  এককালীন গ্রহণ করা টাকা হলে প্রতি মাসেই কিছু কিছু টাকা ভাড়া কেটে নিবে কিন্ত এইটা তো advance এর সিস্টেম না যে প্রতি মাসে advance এর টাকা থেকে কেটে নিবে প্রতি মাস এর ভাড়া তো প্রতি মাসেই দিবে এবং উপরে আমি advance এর বিষয় নিয়ে যতটুকু বুজে এবং যতটুকু পারছি বলার চেষ্টা করছি আপনি যে বললেন প্রতি মাস এ কাটা হবে এমন আমি কোথাও দেখি নাই।এবং ফ্লাট এর মুল মালিক তো দুলাভাই এর বোন এর স্বামী মানে তো একই যে দুলাভাই এর বোন ও তো মালিক স্বামী মালিক হলে তাইনা । আরো আমি তো তাদের টাকা যেইটা বাসা থেকে নিয়েছি তা পরিশোধ করে দিবো তখন তো পুরা টাকায় আমার হবে মানে ফোন টার পুরা টাকাই হিসাবে আমি দিয়েছি এইটা ধতব্য হবে কি ঠিক তো উস্তাদ তাহলে এত সমস্যা কেনো আমি আসলে দ্বিধায় আছি এইগুলা নিয়ে আশা করি আপনি বুজেছেন এবং  আমাকে এখন সমাধান ও দিবেন.

 

আরেকটা প্রশ্ন; হুজুর আমি travel agency তে জব করি আমার দুলাভাই এর অফিসে তো দুলাভাই ঈদ এ আমাদের ঈদ বোনাস দেই এই বোনাস এর টাকা টা তো আমার জন্য জায়েজ⁉️ যেহেতু বল্লামি এই বোনাস থেকে কিছুটাকা বাসায় দিবো মানে ফোন এর জন্য যত টাকা নিয়েছি আমার মা এর থেকে তো তার মধ্যে কিছু টাকা দিবো যতটাকা ধার নিয়েছি তার মধ্যে থেকে। 

by (3 points)
edited by
আমি chatgpt এর সাথে কথা বলে advance টাকা এই বিষয় এ কিছুটা বুজার চেষ্টা করি অনুরোধ রইলো কমেন্ট এর এই কথা গুলা ও দেখার যেন আমাকে উত্তর properly দিতে পারেন।

ভাড়া বাসার আগাম দেওয়া টাকাকে "advance টাকা" বা "অগ্রিম টাকা" বলা হয়।

এটা সাধারণত নির্দিষ্ট মাসের ভাড়ার অগ্রিম পরিশোধ বা সিকিউরিটি ডিপোজিট হিসেবে দেওয়া হয়, যা পরে ভাড়া সমন্বয় করা হতে পারে অথবা বাসা ছাড়ার সময় ফেরত পাওয়ার শর্ত থাকতে পারে।.

যদি ভাড়াটিয়া চলতি মাসে নতুন বাসায় উঠে যায় এবং আগের বাসায় আর না থাকে, তাহলে চলতি মাসের ভাড়া দিতে হবে না। আর আগের মাসের ভাড়া তো দেওয়া হয়েই গেছে। যদি অগ্রিম (advance) টাকা দেওয়া থাকে, তাহলে সেটা ফেরত পাওয়ার কথা, তবে চুক্তি অনুযায়ী কিছু কেটে রাখতে পারে। যেমনটা আমি উপরে বলেছি দুলাভাই এর বোন পাবে টাকা টা যদি তাদের ভাড়াটিয়া দের দিতে না হয়।

এবং ভাড়াটিয়াদের যদি দিতে হয় তাহলে মোট ২৩০০০/২৪০০০ টাকা হবে হয়ত দিতে তো এইটা তো আমার দেখার বিষয় না যে ভাড়াটিয়া দের কত দিতে হবে মোট আমার মুল বিষয় হচ্ছে আমি যতটাকা নিয়েছি তত টাকা দেখা তাইনা উস্তাদ এবং তা পরিশোধ বা সময় অনুযায়ী দিয়ে দেওয়া
by (3 points)
edited by
⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆
by (3 points)
edited by
⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆

by (3 points)
edited by
⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆⬆

1 Answer

0 votes
by (598,170 points)
بسم الله الرحمن الرحيم 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 
আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "

 তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
অতীব জরুরী ও সাধারণ মাস'আলা মাসাঈল আয়ত্বে না থাকার কারণে দৈনন্দিন জীবনে দ্বীন-ইসলাম পালন করতে, যে সমস্ত দ্বীনি ভাই-বোন থমকে দাড়ান,এবং যাদের দ্বীনি ইলম অর্জনের কাছাকাছি কোনো নির্ভরযোগ্য মাধ্যম নেই, মূলত তাদেরকে দিকনির্দেশনা দিতেই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস .....

মুহতারাম/মুহতারামাহ!
দ্বীনের পরিধি অনেক ব্যাপক, সকল বিষয়ে আলোচনা করা বা দিকনির্দেশনা দেওয়া স্বল্প পরিসরের এই ভার্চুয়ালি মাধ্যম দ্বারা আমাদের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। চেষ্টা করলেও প্রশ্নকারীর পিপাসা মিটানো সম্ভব হবে না। প্রত্যেক বিষয়ে আমরা শুধুমাত্র সামান্য আলোকপাত করে থাকি।

উপরোক্ত প্রশ্নটির উত্তরের জন্য আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট উলামায় কেরামের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তাছাড়া ইলম অর্জনের জন্য সফর করা অত্যান্ত  জরুরী। এবং কষ্ট করে ইলম অর্জন করাই আমাদের  আকাবির আসলাফদের রীতি ও নীতি। এদিকেই কুরআনের এই আয়াত ইঙ্গিত দিচ্ছে,
 ۚفَلَوْلَا نَفَرَ مِن كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَائِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হলো না, যাতে দ্বীনের জ্ঞান লাভ করে এবং সংবাদ দান করে স্ব-জাতিকে, যখন তারা তাদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবে, যেন তারা বাঁচতে পারে।(সূরা তাওবাহ-১২২)

সুতরাং আপনাকে বলবো, আপনি বিস্তারিত জানতে স্ব-শরীরে কোনো দারুল ইফতায় যোগাযোগ করবেন।
প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।আল্লাহ তা'আলা আপনার ইলম অর্জনের স্পৃহাকে আরো বাড়িয়ে দিক, আমীন।

প্রত্যেকটা বিষয়ের সাথে নিম্নের হাদীসকে লক্ষ্য রাখবেন।
হাসান ইবনে আলী রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে।
ﻭﻋﻦ ﺍﻟﺤَﺴَﻦِ ﺑﻦ ﻋَﻠﻲٍّ ﺭﺿﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﻔِﻈْﺖُ ﻣِﻦْ ﺭَﺳُﻮﻝ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﷺ : « ﺩَﻉْ ﻣَﺎ ﻳَﺮِﻳﺒُﻚَ ﺇِﻟﻰ ﻣَﺎ ﻻ ﻳﺮِﻳﺒُﻚ » ﺭﻭﺍﻩُ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﻗﺎﻝ : ﺣﺪﻳﺚٌ ﺣﺴﻦٌ ﺻﺤﻴﺢٌ 
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি।তিনি বলেন,সন্দেহ যুক্ত জিনিষকে পরিহার করে সন্দেহমুক্ত জিনিষকে গ্রহণ করো।(সুনানু তিরমিযি-২৪৪২)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...