১/শায়েখ আমি আগে একটি প্রশ্ন করেছিলাম, কিন্তু সেটি বলেছিলেন যে প্রশ্নটি সম্পূর্ণ অস্পষ্ট, ইডিট করে কমেন্টে বুজিয়ে দিতে,,,কিন্তু আমি কোন উত্তর পাইনি,
প্রশ্নটি ঃ সারাংশঃ শায়েখ আমি এক ব্যক্তিকে দিয়ে একটা কাজ করিয়েছিলাম,কিন্তু তাকে টাকা দেয়া হয়েছিল না, পরে অন্য দুজনকে টাকা দিই তাকে দেয়ার জন্য এবং তারাও টাকাটি পৌঁছে দেয়ার কথা বলে,, এখন আমি জানি না তারা ঐ ব্যক্তিকে টাকা দিয়েছে নাকি টাকা মেরে দিয়েছে,এখন সন্দেহ হচ্ছে তারা দুজন অর্ধেক অর্ধেক করে টাকাটি মেরে দিতে পারে কহন্তু আমি শিউর না, আমার কাছে কোনো প্রমাণও নেই,টাকা দেওয়ার আগেও সন্দেহ হয়েছিল কিন্তু তাদের ভলোভাবে জিঞ্জেস করে টাকাটা দিয়ে দিই, এখন আমার করণীয় কি?
২/ শায়েখ এখন একজন ব্যক্তি স্টুডেন্ট এবং তাকে বাসে যাতায়াত করতে হয়, বাসে যারা ভাড়া উঠায় তারা তাকে স্বেচ্ছায় প্রশ্ন করে যে সে স্টুডেন্ট কিনা বা সে তাদেরকে বলে যে সে স্টুডেন্ট বা ভাড়া আদায়কারী ব্যক্তিও কিছু জিঞ্জেস করে না সেও বলে না,,তো ভারা আদায়কারী ব্যক্তি তার কাছ থেকে স্বেচ্ছায় হাফ ভাড়া নিয়ে থাকে,,,কিন্তু শায়েখ সে ছাত্রজীবনে পরীক্ষায় অনেক নকল করেছে, দেখে বা চুরি করে লেখেছে,,,এখন প্রশ্নটি হচ্ছে তার থেকে তো স্বেচ্ছায় যে হাফ ভাড়া নেয়া হয় তা দেয়া জায়েজ কিনা?ভাড়া আদায়কারীর উপর কোনরূপ জোর জবরদস্তি করা হয় না
৩/ আল্লাহ তায়ালা শহীদদের সকল গুনাহ মাফ করবেন কিন্তু ঋন ছাড়া, এখন আমার প্রশ্নটি হচ্ছে যেসব শহীদ ঋণ রেখে আমারা যায় তাদের কি কবরের আযাব হয়? এখানে ঋণ বলতে কি সকল প্রকার পাওনা টাকা বুঝানো হয়েছে,যেমন - কোন ব্যক্তিতে দিয়ে কাজ করানোর পর তার পারিশ্রমিক না দেয়া বা দোকান থেকে কোনকিছু ক্রয় করে তার টাকা শোধ না করা,বা কোন ব্যক্তির নামে কোন গিবত করা,,,এগুলোও কি ঋণের অন্তর্ভুক্ত?
৪/ শায়েখ আমি জানতে পেরেছি যে শহীদরা জান্নাতে সবুজ পাখি হয়ে ঘুরে বেড়ায় শাহাদাতের পর,,, কিন্তু শায়েখ হাশরের আগে কি এটা সম্ভব?
৫/
‘আমর ইবনুল ‘আস (রাঃ) হতে বর্ণিত, নাবী (সা.) বলেছেন :
وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا
‘‘হিজরত তার পূর্বের গুনাহসমুহ মুছে দেয়।’’[সহিহ মুসলিম -৩৩৬]
এ হাদিসের ব্যাখ্যা জানতে চাই,এখানে কোন কোন গোনাহ মুছে যায়? শুধু আল্লাহর সাথে সম্পর্কিত গেনাহ নাকি বান্দার সাথে সম্পর্কিত গোনাহও?