আমি একবার প্রশ্ন করেছিলাম
"আমরা জানি পরীক্ষার হলে কারো থেকে হেল্প নিয়ে কিছু লিখা ইসলামে নিষিদ্ধ কারন এটা প্রতারণা। কিন্তু কেউ যদি চাকরির পরীক্ষায় সততার সাথেই টিকে, রিটেনে,ভাইভায় নিজ যোগ্যতায় টিকে কারো রেফারেন্স ছাড়াই বা প্রতারণা ছাড়াই কিন্ত ভাইভা বোর্ডের টিচাররা যদি তার জবের পরীক্ষার রেজাল্ট এর সাথে সাথে তার একাডেমিক রেজাল্ট কেও অগ্রাধিকার দিয়ে তার মতোই জবের পরীক্ষায় ভাল করা কোনো ছেলে যার সিজিপিএ কম তাকে বাদ দেয়,তাহলে প্রথম যে ব্যক্তির কথা বলছিলাম তাকে যদি চাকরি দেয়(কারন তার সিজিপিএ পরের জনের চেয়ে ভাল কিন্তু যে যদি একাডেমিক পরীক্ষায় কারো থেকে কোনো হেল্পই না নিত তাহলে হয়্ত তার সিজিপিএ সামান্য একটু কম হত, আর তাহলে তার চাকরি না হয়ে পরের জনের হয়ত চাকরি হত।এক্ষেত্রে তার সিজিপিএ এর কারনে সে অন্যজনের চাকরিটা পেয়ে গেল,এক্ষেত্রে কি সে পরের জনের হক নষ্ট করল? এক্ষেত্রে কি তার ইনকাম টা হারাম হবে?"
শায়েখ আপনি উত্তর দিয়েছিলেন
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে তার সিজিপিএ এর কারনে সে অন্যজনের চাকরিটা পেয়ে গেল,এক্ষেত্রে সে পরের জনের হক নষ্ট করল।
এতে তার গুনাহ হবে। তবে এর দরুন তার ইনকাম টা হারাম হবেনা।
এবার আমার প্রশ্ন হলো,: তার চাকরি নিয়ে যদি তার হক নষ্ট করা হয়, তাহলে বেতন টাই ছিল ওই ব্যক্তির হক ছিল। তাহলে কি বেতন টা হারাম হবে না? আর হারাম বেতন হলে তো কোনো ইবাদাত কবুল হবে না।শায়খ প্লিজ উত্তর দেবেন