বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যেহেতু বিষয়টা অত্যান্ত স্পর্শকাতর ও তুমুল বিতর্কিত, তাই এ বিষয়ে আমার মত নাদান ব্যক্তির কিছু বলা মুনাসিব হবে না। সেজন্য আমি দারুল উলূম দেওবন্দের একটি ফাতাওয়ার অনুবাদ করে দিচ্ছি,
দারুল উলূম দেওবন্দ, অনলাইন ফাতাওয়া নং-
فتوی: 1171-406/L=9/1434 (۱) (۲)
تراویح پر اجرت لینے والے کی اقتداء میں نماز مکروہ تحریمی ہوگی۔ (۳) (۴) اگر کوئی حافظ بغیر اجرت کے پڑھانے پر راضی نہ ہو تو الم ترکیف سے تراویح پڑھی جائے، یا چند مختصر سورتوں سے تراویح کی نماز ادا کرلی جائے، اگر اس پر بھی کوئی راضی نہ ہو تو تنہا بیوی کے ساتھ تراویح کی جماعت کرسکتے ہیں؛ لیکن ایسے شخص کا نہ ملنا جو الم ترکیف یا چند مختصر سورتوں سے تراویح کی نماز پڑھا سکے نادر الوقوع ہے۔
তারাবিহ পড়িয়ে যারা টাকা নেন, তাদের পিছনে তারাবিহর নামায পড়া মাকরুহে তাহরীমি। যদি কোনো হাফেয টাকা ব্যতিত তারাবিহর নামায পড়াতে রাজী না হন, তাহলে সূরায়ে ফিল থেকে সূরায়ে নাস পর্যন্ত তিলাওয়াত করে অথবা কুরআনের বিশেষ কিছু সূরা পড়ে নামায পড়াই শ্রেয়। যদি এতেও কেউ রাজী না হয়, তাহলে ঘরে বিবিকে সাথে নিয়ে নামায পড়াই উচিৎ। সমাজের অধিকাংশ লোকের সূরা নাস থেকে সূরা ফিল পর্যন্ত মুখস্থ রয়েছে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/67023
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
রমজানে কোনো হাফিজ সাহেবের পিছনে নামায পড়ে,তাকে ভালো লাগলে, ব্যক্তিগতভাবে তাকে হাদিয়া দিতে পারবেন। এতেকরে সেটা বিনিময়ের পর্যায়ভুক্ত হবে না।