ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
যখন কারো সামনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এসে উপস্থিত হবে।এবং সে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না যে, সে এ বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিবে।তাহলে এমন পরিস্থিতে তার জন্য উচিৎ ইস্তেখারা করা তথা ভালো দিক কে অন্বেষণ করা।অবশ্যই ইস্তেখারা, নামাযের মাধ্যমেই করবে। ইস্তেখারার পদ্ধতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাঃ এক হাদীসে বলেন, দুই রা'কাত নামায পড়ে বিশেষ মনোযোগের সাথে (নিম্নে উল্লেখিত) দু'আ পড়বে।তাহলে হয়তো তার মন কোনো এক দিকে ধাবিত হবে,বা সে স্বপ্নযোগে কোনো এক ইশারা পাবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/1472
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) আপনি ততক্ষণ পর্যন্ত ইস্তেখারা করতেই থাকবেন যতক্ষণ না কোনো এক দিকে আপনার মন ধাবিত হচ্ছে। আপনি কুরআনের আয়াত যেই কথা উল্লেখ করেছেন, সেটা দ্বারা যদি অন্তরে প্রশান্তি আসে, তাহলে সেটাকেও ইস্তেখারার ফলাফল ধরে নিতে পারবেন।
(২) মিলাদ বা মিলাদের খাবারের আয়োজনে শরীক হওয়া বা সাহায্য করা, কোনোটাই আপনার জন্য জায়েয হবে না। হ্যা, খাবার কেউ আগ বাড়িয়ে দিলে সেটা খেতে পারবেন।