ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) জিহবার আগার একটিই। এই আগার কিনারা উপরের দাতের মাড়ির সঙ্গে লাগাইয়া 'লাম' উচ্ছারিত হয়।
(২) প্রত্যেকটা হরফকে তার নির্ধারিত মাখরাজ থেকেই উচ্ছারণ করতে হবে। তবে নিকটবর্তী মাখরাজ থেকে উচ্ছারণ করলে তিলাওয়াত ফাসিদ বা নামায ফাসিদ হবে না।হ্যা, মুস্তাহাবের খেলাফ তো হবেই।
(৩) দুজন মিলেও জামাত পড়া যায়। তবে ঈদ বা জুম্মা হবে না।
(৪) মহাখালী বলা যাবে। এটা এখন নাম হয়ে গেছে।
(৫) নামায হবে। গোনাহ হবে না।
(৬) নামাজে সিজদা দেওয়ার সময় যদি আগে কপাল পরে নাক রাখা হয় আর যদি কপাল ও নাক একসাথে রাখা হয়, তবে নামায হবে, হ্যা, সুন্নতের খেলাফ হবে।
(৭) কিছুক্ষণ পর তাশাহুদের শেষের দিকে আঙ্গুল তুলার দ্বারা নামাযে কোনো সমস্যা হবে না। তুলেছি। এখন এতে নামাজে কোন সমস্যা হয়েছে? হ্যা, মুস্তাহাবের খেরাফ হবে।
(৮)নামাজে মেঝেতে সিজদার সময় নাক যদি মেঝের কোণায় লাগে, তবে নামাযে কোনো সমস্যা হবে না।
(৯) নামাজ হবে।
(১০) মসজিদ এর নামাজ পড়ার স্থানকে জমি ও মাটি বলা যাবে।
(১১) নামাজ হবে।
(১২) নামাজ হবে।
(১৩) নামাজ হয়েছে।
বেতরের নামাজ কাযা পড়বেন।
(১৪) রুকু,সিজদা,বৈঠকে ও রকুর পড় সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে যেসব পড়তে হয় এগুলোকে দুয়া বলে।
(১৫)
প্রশ্নটি অস্পষ্ট। দয়াকরে কমেন্টে পরিস্কার করে উল্লেখ করবেন।
(১৬) প্রতিটি কুরআনের গায়ে লিখা থাকে। দেখে নিবেন।
(১৭)এতগুলো প্রশ্ন একসাথে লিখা অনুচিত।