ওয়া ‘আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্ল-হি ওয়া বারাকা-তুহু।
বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/11113/ নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,
এ সংক্রান্ত পূর্বের এক ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
فَلَا
تَدْعُ مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ فَتَكُونَ مِنَ الْمُعَذَّبِينَ
অতএব,
আপনি আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যকে আহবান করবেন না। করলে শাস্তিতে
পতিত হবেন।
وَأَنذِرْ
عَشِيرَتَكَ الْأَقْرَبِينَ
আপনি নিকটতম আত্মীয়দেরকে সতর্ক করে দিন।
وَاخْفِضْ
جَنَاحَكَ لِمَنِ اتَّبَعَكَ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ
এবং আপনার অনুসারী মুমিনদের প্রতি সদয় হোন।
فَإِنْ
عَصَوْكَ فَقُلْ إِنِّي بَرِيءٌ مِّمَّا تَعْمَلُونَ
যদি তারা আপনার অবাধ্য করে, তবে বলে দিন, তোমরা যা কর, তা থেকে আমি
মুক্ত।
وَتَوَكَّلْ
عَلَى الْعَزِيزِ الرَّحِيمِ
আপনি ভরসা করুন পরাক্রমশালী, পরম দয়ালুর উপর, (২১৪-২১৭)
,
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
,
আপনি আপনার ভাইকে হেকমতের সাথে দ্বীনের দাওয়াত দিবেন। আপনি পরিবারে
প্রত্যহ তা'লিমের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করতে পারেন। ইসলামী স্কলারদের ওয়াজ
শুনানোর চেষ্টা করতে পারেন। হক্কানি শায়েখদের জান্নাত জাহান্নামের বয়ান শোনানো চেষ্টা
করতে পারেন।
পুরুষদের দাওয়াত ও তাবলিগের মেহনতে বা হক্কানী শায়েখের কাছে
পাঠানোর চেষ্টা করতে পারেন।
,
কোনো ভাবে কোনো অনলাইন মাদ্রাসায় ভর্তি করানোরও চেষ্টা
করতে পারেন। আপনি ধৈর্যধারণ করবেন।
এর বিনিময়ে আল্লাহ তায়ালা আপনাকে অনেক অনেক সওয়াব দিবেন ইনশাআল্লাহ। এরপও সে ঠিক
না হলে গোনাহ তার হবে।