হায়েজ অবস্থায় স্ত্রীর নাভি ও নাভির উপরের অংশ থেকে এবং হাটু ও হাটুর নিচের অংশ থেকে উপকৃত হওয়া যাবে।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ خَلِيلٍ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ، قَالَ أَخْبَرَنَا أَبُو إِسْحَاقَ ـ هُوَ الشَّيْبَانِيُّ ـ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الأَسْوَدِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ كَانَتْ إِحْدَانَا إِذَا كَانَتْ حَائِضًا، فَأَرَادَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ يُبَاشِرَهَا، أَمَرَهَا أَنْ تَتَّزِرَ فِي فَوْرِ حَيْضَتِهَا ثُمَّ يُبَاشِرُهَا. قَالَتْ وَأَيُّكُمْ يَمْلِكُ إِرْبَهُ كَمَا كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم يَمْلِكُ إِرْبَهُ
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাদের কারো হায়েয শুরু হলে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে তার লজ্জাস্থানে শক্ত করে পাজামা বাঁধার নির্দেশ দিতেন, অতঃপর তিনি তার সাথে আলিঙ্গন করতেন। তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে তার প্রবৃত্তিকে বশে রাখতে পারে, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর প্রবৃত্তিকে বশে রাখতে সক্ষম ছিলেন!
বুখারী ৩০১-২, মুসলিম ২৯১-২, নাসায়ী ২৮৫-৮৬, ৩৭৩-৭৫; আবূ দাঊদ ২৬৮, ২৭৩; আহমাদ ২৪৩৯৪, ২৪৫০০, ২৪৫৮০, ২৪৮৮২, ২৪৯৬৫, ২৫০৩৫, ২৫১৫৪, ২৫২২২, ২৫৪৪৯; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১২৭-২৮, ৭৯৫; দারিমী ১০৩৩, ১০৩৭, ১০৪৭; ইবনু মাজাহ ৬৩৬।
حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، قَالَ حَدَّثَنَا الشَّيْبَانِيُّ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ شَدَّادٍ، قَالَ سَمِعْتُ مَيْمُونَةَ، كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا أَرَادَ أَنْ يُبَاشِرَ امْرَأَةً مِنْ نِسَائِهِ أَمَرَهَا فَاتَّزَرَتْ وَهْىَ حَائِضٌ.
মাইমূনা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর কোন স্ত্রীর সাথে হায়েয অবস্থায় মিশামিশি করতে চাইলে তাকে ইযার পরতে বলতেন। শায়বানী (রহঃ) হতে সুফিয়ান (রহঃ) এ বর্ণনা করেছেন। (বুখারী ৩০৩.মুসলিম ৩/১, হাঃ ২৯৪, আহমাদ ২৬৯১৮) (আ.প্র. ২৯২, ই.ফা. ২৯৭)