আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
31 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (6 points)
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ।

১। কোন মহিলার উপর কখন হিজরত ওয়াজিব হয়?
২। হিজরত ওয়াজিব হলে সে যদি সাথে কোন মাহরাম না পায় তখন কী করবে?

৩। পরিবার থেকে সম্পর্কচ্ছেদ এর কোন উদ্দেশ্য না রেখে যদি কোন নারী যদি তার দ্বীনহীন পরিবার থেকে সাময়িকভাবে একটা নির্দিষ্ট সময় দূরত্বে অবস্থান করে, যাতে তার সদ্য দ্বীনে ফেরার পর দ্বীন থেকে বিচ্যুত না হয়, তাহলে কী এটি তার জন্য জায়েজ হবে?

৪। ঐ নারী যদি দেশের ভিতরে এই দূরত্বে থাকতে না পারে, কারণ বাবার বাড়ি থাকা স্বত্বেও আলাদা থাকলে বাবা তার নামে বদনাম রটিয়ে বেড়াবেন। তবে কী সে একা বাইরের দেশে যেতে পারবে? তখন একটা ওজর দেখানো যাবে যে মেয়ে পড়াশোনা করতে গিয়েছে।

৫। বাড়িতে বাবা, মা এবং বোনদের সাথে থাকি। বাবার ঈমান আছে কি নেই সেটা নিয়েও শঙ্কা হয়। তিনি আল্লাহ ও রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে কটুক্তি না করলেও, ইসলামে অন্যান্য ফরজ রুকন যেমন সালাত নিয়ে প্রকাশ্যে নানান মন্তব্য করে বসেন। বলেন কুরআন শেখার চেয়ে নাচ গান শেখা অনেক ভালো। আল্লাহই ভালো জানেন।

মা আমল করেন কিন্তু গুনাহও করেন গণহারে। তাকে বুঝালে বিষয়টা ভালোভাবে নেন না এবং নিজের কাজ করে যেতেই থাকেন। কয়েকমাস পূর্বে একটা লিখা তাবিজ-গিট্টু পেয়েছিলাম উনার কাছে। এগুলো করা কুফরি বললে তিনি বলেন, আমি কুফরি করিনি আমার আল্লাহ জানেন। আমার প্রবল সন্দেহ তিনি এসব ছাড়েন নি এখনও। তিনি পর্দা করেন না।

মা-বাবা উভয়ে তাদের সন্তানদের প্রতি ফরয কর্তব্যের ব্যাপারে উদাসীন। তাদেরকে বুঝালেও বুঝতে নারাজ। উনাদের পরিবর্তে এমন কোন মাহরাম নেই যারা দায়িত্ব নিবে।
বোনেরা বিভিন্ন আমল করে ও যতটুকু পারে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে। কিন্তু স্ট্রিক্ট হয়ে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার প্রবণতা নেই।

যেমন - নিজে পর্দা না করলেও আমাকে বাঁধা দেয় না, প্রতিকূল পরিবেশে সাহায্য করে। তবে কন্ঠ, নযর ও সফরের পর্দা উনি বুঝে না।

বাড়িতে দ্বীন পালনের পরিবেশ নেই, তাহাজ্জুদ-ফজরেও বাবা জোরে জোরে গান বাজান। যদি বলি এগুলো না করতে, তাহলে মাত্রা বাড়িয়ে দিবেন, তাই বলি না। মাও নাটক সিরিজে আসক্ত। আমার বোনরা আর আমি এক রুমে থাকি। তারা যখন তখন পুরুষ কলিগদের ফোন ধরেন, কথা বলেন। আমি কথা বলার মাঝে হঠাৎ বুঝলে থামি, এর মধ্যে উনারা আমার আওয়াজ শুনে ফেলে।

আমি জেনারেলের স্টুডেন্ট পরীক্ষার  জন্য ৪৪-৪৬ কি.মি. দূরে যেতে হয়। একই দিনের ভিতর পরীক্ষা শেষ করে ফিরে আসতে হয়। এতে আসা যাওয়ায় মোট ১১ ঘন্টার মতো সময় লাগে। যেহেতু বোনের সাথে যাই, গাড়িতে অনেকসময় অনেক পুরুষের মাঝে সীট পড়ে। তখন অস্বস্তিতে পড়ে যাই। রাতের বেলা বাড়ি ফেরা লাগে, তখন ওরা তির্যকভাবে তাকায়।

আমি পড়া ছেড়ে  দিতে চেয়েছি। পরিবার থেকে পড়াশোনা করে চাকরি করতে জোর দেওয়া হচ্ছে। বিয়ে আমাকে দিবে না। তাই এটা নিয়ে ভাবা বন্ধ করে দিয়েছি। আমি ভাবছি পড়তেই যখন হবে তাহলে বিদেশে স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে চলে যাই, অন্তত ভালো কোন বিষয় নিয়ে পড়তে পারব, সাথে দ্বীনহীন পারিবারিক পরিবেশ থেকে দূরে থেকে নিজের দ্বীনের পথে বিচলিত হয়ে যাওয়া দূর করতে পারব ইনশাআল্লাহ। আমি যতদিন তাদের অর্থের উপর নির্ভর করব ততদিন আমাকে তাদের কথা না চাইলেও বাধ্য হয়ে মানতে হবে, সে যাইহোক না কেন।

আমার ভরণপোষণ আমার বাবা দেন না, বোন দেন।

বাবা বাড়িতে যাটুকু খরচ করেন তাতেও সুদের টাকা মিশ্রিত। আমি আশঙ্কা করছি এমন পরিবেশ আমাকে ইলম থেকে মাহরূম করে দিবে।

এক্ষেত্রে আমার আসলে কী করা উচিৎ?

1 Answer

0 votes
by (64,500 points)

ওয়া ‘আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্ল-হি ওয়া বারাকা-তুহু।

বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।

জবাবঃ

https://ifatwa.info/54478/  নং ফাতওয়ায় উল্লেখ রয়েছে যে,

পিতা-মাতা যুলুম করলেও তাদের সাথে সদাচার করতে হবে।

হাদীস শরীফে এসেছে-

عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: مَا مِنْ مُسْلِمٍ لَهُ وَالِدَانِ مُسْلِمَانِ يُصْبِحُ إِلَيْهِمَا مُحْتَسِبًا، إِلَّا فَتْحَ لَهُ اللَّهُ بَابَيْنِ - يَعْنِي: مِنَ الْجَنَّةِ - وَإِنْ كَانَ وَاحِدًا فَوَاحِدٌ، وَإِنْ أَغْضَبَ أَحَدَهُمَا لَمْ يَرْضَ اللَّهُ عَنْهُ حَتَّى يَرْضَى عَنْهُ "، قِيلَ: وَإِنْ ظَلَمَاهُ؟ قَالَ: «وَإِنْ ظَلَمَاهُ»

ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ যে কোন মুসলমানের মুসলিম পিতা-মাতা জীবিত থাকলে এবং সে ভোরবেলা সওয়াবের আশায় তাদের খোঁজ-খবর নিলে আল্লাহ তায়ালা তার জন্য বেহেশতের দু’টি দরজা খুলে দেন এবং তাদের একজন থাকলে একটি দরজা। সে তাদের কোন একজনকে অসন্তুষ্ট করলে, যতক্ষণ পর্যন্ত সে তাকে সন্তুষ্ট না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ তার উপর সন্তুষ্ট হন না। বলা হলো, তারা তার উপর যুলুম করে থাকলে? তিনি বলেন, তারা তার উপর যুলুম করলেও। আদাবুল মুফরাদ, হাদীস নং-৭

,

যে ব্যক্তি পিতা-মাতাকে অভিশাপ দেয় আল্লাহ তাকে অভিশাপ দেন।

হাদীস শরীফে এসেছে-

عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ قَالَ: سُئِلَ عَلِيٌّ: هَلْ خَصَّكُمُ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِشَيْءٍ لَمْ يَخُصَّ بِهِ النَّاسَ كَافَّةً؟ قَالَ: مَا خَصَّنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِشَيْءٍ لَمْ يَخُصَّ بِهِ النَّاسَ، إِلَّا مَا فِي قِرَابِ سَيْفِي، ثُمَّ أَخْرَجَ صَحِيفَةً، فَإِذَا فِيهَا مَكْتُوبٌ: «لَعَنَ اللَّهُ مَنْ ذَبَحَ لِغَيْرِ اللَّهِ، لَعَنَ اللَّهُ مَنْ سَرَقَ مَنَارَ الْأَرْضِ، لَعَنَ اللَّهُ مَنْ لَعَنَ وَالِدَيْهِ، لَعَنَ اللَّهُ مَنْ آوَى مُحْدِثًا»

আবু তোফাইল (র) থেকে বর্ণিতঃ আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হলো, নবী (সাঃ) কি কোন বিশেষ ব্যাপার আপনাকে বলেছেন, যা সর্বসাধারণকে বলেননি? তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) অন্য কাউকে বলেননি এমন কোন বিশেষ কথা একান্তভাবে আমাকে বলেননি। অবশ্য আমার তরবারির খাপের মধ্যে যা আছে ততটুকুই। অতঃপর তিনি একখানি লিপি বের করলেন। তাতে লেখা ছিলঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অপর কারো নামে পশু জবাই করে তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। যে ব্যক্তি জমির সীমানা চিহ্ন চুরি করে তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতাকে অভিসম্পাত করে তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। যে ব্যক্তি বিদআতীকে আশ্রয় দেয় তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। আদাবুল মুফরাদ, হাদীস নং-১৭ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

,

মুশরিক পিতার সাথেও সদাচার করতে হবে।

عَنْ أَبِيهِ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ قَالَ: نَزَلَتْ فِيَّ أَرْبَعُ آيَاتٍ مِنْ كِتَابِ اللَّهِ تَعَالَى: كَانَتْ أُمِّي حَلَفَتْ أَنْ لَا تَأْكُلَ وَلَا تَشْرَبَ حَتَّى أُفَارِقَ مُحَمَّدًا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: {وَإِنْ جَاهَدَاكَ عَلَى أَنْ تُشْرِكَ بِي مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ فَلَا تُطُعْهُمَا وَصَاحِبْهُمَا فِي الدُّنْيَا مَعْرُوفًا} [لقمان: 15] . وَالثَّانِيَةُ: أَنِّي كُنْتُ أَخَذْتُ سَيْفًا أَعْجَبَنِي، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَبْ لِي هَذَا، فَنَزَلَتْ: {يَسْأَلُونَكَ عَنِ الْأَنْفَالِ} [الأنفال: 1] . وَالثَّالِثَةُ: أَنِّي مَرِضْتُ فَأَتَانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنِّي أُرِيدُ أَنْ أَقْسِمَ مَالِي، أَفَأُوصِي بِالنِّصْفِ؟ فَقَالَ: «لَا» ، فَقُلْتُ: الثُّلُثُ؟ فَسَكَتَ، فَكَانَ الثُّلُثُ بَعْدَهُ جَائِزًا. وَالرَّابِعَةُ: إِنِّي شَرِبْتُ الْخَمْرَ مَعَ قَوْمٍ مِنَ الْأَنْصَارِ، فَضَرَبَ رَجُلٌ مِنْهُمْ أَنْفِي بِلَحْيِ جَمَلٍ، فَأَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَنْزَلَ عَزَّ وَجَلَّ تَحْرِيمَ الْخَمْرِ

সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আমার সম্পর্কে আল্লাহর কিতাবের চারটি আয়াত নাযিল হয়।

(১) আমার মা শপথ করেন যে, আমি যতক্ষণ মুহাম্মাদ (সাঃ)-কে ত্যাগ না করবো ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি পানাহার করবেন না । এই প্রসঙ্গে মহামহিম আল্লাহ নাযিল করেনঃ “পিতা-মাতা যদি তোমাকে আমার সাথে এমন কিছু শরীক করতে চাপ দেয় যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তবে তুমি তাদের আনুগত্য করবে না এবং দুনিয়াতে তাদের সাথে সদ্ভাবে বসবাস করবে” (৩১ : ১৫)।

,

(২) একখানি তরবারি আমার পছন্দ হলে আমি তা গ্রহণ করে বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে এটা দান করুন। তখন নাযিল হলো, “লোকে আপনার নিকট যুদ্ধলব্ধ দ্রব্যসম্ভার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে” (৮ : ১)।

,

(৩) আমি রোগাক্রান্ত হলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে দেখতে আসেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি আমার সম্পদ বণ্টন করে দিতে চাই। আমি কি আমার অর্ধেক সম্পত্তি সম্পর্কে ওসিয়াত করবো? তিনি বলেনঃ না। আমি বললাম, তাহলে এক-তৃতীয়াংশ? তিনি নিরুত্তর থাকলেন। শেষে এক-তৃতীয়াংশ ওসিয়াত করা বৈধ করা হয়।

,

(৪) আমি কতক আনসারীর সাথে মদপান করি। তাদের মধ্যকার এক ব্যক্তি উটের নীচের চোয়ালের হাড় আমার নাকের উপর ছুড়ে মারে। আমি নবী (সাঃ)-এর নিকট উপস্থিত হলে মহামহিম আল্লাহ মদ্যপান হারাম হওয়া সংক্রান্ত আয়াত (৫ : ৯০-৯১) নাযিল করেন। আদাবুল মুফরাদ, হাদীস নং-২৪ হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস

,

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!

,

১-৩. দ্বীনের পরিধি অনেক ব্যাপক, সকল বিষয়ে আলোচনা করা বা দিকনির্দেশনা দেওয়া স্বল্প পরিসরের এই ভার্চুয়ালি মাধ্যম দ্বারা আমাদের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। চেষ্টা করলেও প্রশ্নকারীর পিপাসা মিটানো সম্ভব হবে না। প্রত্যেক বিষয়ে আমরা শুধুমাত্র সামান্য আলোকপাত করে থাকি।

উপরোক্ত প্রশ্নগুলোর উত্তরের জন্য আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট উলামায় কেরামের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে বলেই আমাদের ধারণা।

,

৪. মাহরাম ছাড়া দেশের বাইরে যাওয়া জায়েজ হবে না। গেলে গোনাহ হবে।

৫. প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে দ্বীনের বুঝ না থাকার কারণে হয়তো আপনার মা ও বাবা এভাবে চলাফেরা করেন। তাই আপনারা তাকে আদবের ও মহব্বতের সাথে বুঝাবেন। আপনার মা ও বাবাকে কোনো দ্বীনদার ও ইসলামী জ্ঞান আছে এমন কারোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে ইসলামী আহকাম শিখার জন্য উদ্বুদ্ধ করবেন বা আলেমদের ওয়াজ-নসীহত শোনার কথাও বলবেন। দেখবেন তিনি দ্বীন পেলে আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশী বেশী দুআও করতে থাকুন।

আরো বিস্তারিত জানুন - https://ifatwa.info/3199/


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...