বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।
عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "
তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
যদি ঐ নওমুসলিম পুরুষ হন,তাহলে ইসলাম গ্রহণের সাথে সাথেই উনার উপর ওয়াজিব হয়ে গেছে,কাফিরের সঙ্গকে পরিত্যাগ করে কোনো মুসলমান এলাকায় হিজরত করা এবং সেই শরীয়তের বিধান অনুযায়ী নিজের ঈমান আমলকে হেফাজত করার চেষ্টা করা।
পরিচিত ও আশপাশের সমস্ত মুসলমানের উপর ওয়াজিব যে, উক্ত নও মুসলিমের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসা।
যদি কখনো কোনো মুসলমানকে অমুসলিম মনে করে, তাকে অমুসলবমের মত কবর দেয়া হয়, তাহলে এতে কোনো সমস্যা হবে না।