আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
33 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (2 points)
edited by

মঙ্গলবার এ রাতে আমি এক ছোট ভাই এর বিচার করার জন্য ডাকাই যেইখানে আমি আড্ডা মারি তো তখন ওই ছেলে টা আসার পরে আমি ওর সাথে কিছু কথা বাতা বলি কিছু বেয়াদবি করসে তাই ডাকাই তো আমি ছেলে টাকে বুজাচ্চি যে তুমি আমার সামনে ধুমপান করসো আমাকে চিনো বা আমাকে দেখসো এইরকম নানান কথায় বলতাসি আর বুজাচ্চি মানুষ বুজে জায়গায় বুজে ধুমপান করবা তুমি যেইটা ইচ্চা খাও তোমার টাকা দিয়ে ইত্যাদি এমনি কথা বলতাসি তো আমি মুল কথায় আসি আমি ছেলে টাকে প্রথমে একবার বলি যাও কিন্ত এইটা যতটুকু মনে আসে যে আস্তে বলসি কিন্ত বলসি ঠিকি কিন্ত শেষ বার আবারো বলি যাও এইটা ভালভাবেই বলসি আমি তো আমি আবার কিছুটা চিন্তায় কথা গুলা চেলেটার সাথে বলতাসিলাম মুখ দিয়ে আবার জেন কোন এমন কথা বলে না ফেলি বা যদি ফেলি আর মনে তো এইসব এর ও চিন্তা হচ্চে তালা'''' নিয়ে বা তালা'''' এর নানান কথা কিনায়া ইত্যাদি এইসব নিয়ে দিনের বেশির ভাগ সময় মনে সন্দেহ বা চিন্তা হয় মুলত চিন্তা বেশি হয় তাই মুখ দিয়ে কোন তালা''' এর কথা বলে ফেললে বা বের হয়ে গেলে কথায় চিন্তায় আর সন্দেহে পড়ে যায় এখন আমি ওই ছোট ভাই টাকে যদি না বলি যাও অন্য এমন কোন কথা আছে কিনা বা তখন আর কোন কথা ও মাথায় আসে নাই যে ছেলেটাকে বলবে চলে যেতে তো আমি যাও কথাটা বলি আর তখন থেকে বললে ভুল হবে যখন কথা বলতাসিলাম তখন থেকেই আমার মধ্যে চিন্তা মনের মধ্যে হতে থাকে এখন আমি যে ছেলে টাকে যে বললাম যাও যদি ধরেন আমি মনে তালা'''' এর চিন্তা ভাবনা বা নিয়ত ও করা থাকে আর আমি তো আমার বউ এর সাথে কথা বলতাছিলাম না যে আমার ভয় কাজ করবে তো ছেলেটাকে যে যাও বললাম যদি মনে তালা''' এর ও নিয়ত থাকে এতে কি কোন তালা''' বা আমার বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে উস্তাদ? 

আমি এম্নেই কথা কম বলার চেষ্টা করে থাকি কিন্ত কথার কথায় বলে ফেললে বা তখন যে ছেলেটাকে চলে যেতে বলবো আর এমন কোন কথা ও মাথায় আসে নাই তাই মাথায় বা মনে যাও কথা টাই ছিল বা গুরপাক হচ্চিল তো আমার কিছুটা ভয় বা ভয় বলা যাবে কিনা বুজতাসিনা কিন্ত চিন্তা হচ্চিল যদি হয়ত এইটা বলবো আমি অন্য সময় আমি কিনায়া বা সাধারণ কথা বললে মনে আগে আমানতুবিল্লাহি বা আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ে নি বেশিরভাগি আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ে তার পরে বলি এখন ওই ছোট ভাইটাকে যখন বললাম একবার আস্তে আরেকবার ভালো ভাবেই মানে কিছুটা প্রথম বার এর তুলনাই শব্দে বলসি  তখন কেন যে আমি মনে আস্তাগফিরুল্লাহ বা আমানতুবিল্লাহি বা অন্য কিছু পড়িনাই যদি পড়ে পরে ওই ছেলেটাকে যাও কথা টা বলতাম মনে সন্দেহ চিন্তা বা এইখানে প্রশ্ন করতাম না কথা হচ্চে সবার সাথে হুজুর কথা বলার সময় কি মনে মনে আগে অন্য এমন কিছু ভেবে এইসব বাক্য বলা সময় আপনি যদি আমাকে সামনা সামনি কিছু জিজ্ঞাসা করেন বা আপনার সাথে আমি কথা বলি কোন বিষয় নিয়ে মনে মনে অন্য কিছু ভেবে বলা বা প্রতি টা কথা বা বাক্য এর মধ্যে কিনায়া কোন বাক্য বললে বা থাকলে মনে মনে অন্য কিছু ভেবে বলা ও সম্ভব হয়না এতে কিছুটা  কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে বা আমি কেউকে কিছু বলতাসি আমার কথা বলার সময় সাথে সাথে না বলে যদি  কয়েক সেকেন্ড সময় নিয়ে বা সময় এর পরে বলি জিনিস্টা নিজেরি কাছে আজব বা সাম্নের জন্য আমাকে কি না কি বা কি ভাব্বে আরও আমি যখন ওই ছোট ভাইটাকে বুজাচ্চি বা কিছু কথা বলতাসি যেই কারনে ওকে ডাকসি কিছ্য কথার শেষ এ বা কিছু কথার শুরুতে আমি আলাদা এই বাক্য টা বলি আলাদা এই বাক্য টা মনের মধ্যে বেশি মনে হচ্চে শুধু এই বাক্য টাই বলসি এর আগে বা পরে অন্য কোন কথা বা বাক্য বলসি কিনা সাথে মনে কম হচ্চে কিন্ত তাও মনে হয় বলসি শুধু কেনই বা আমি ওই ছেলেটাকে  আলাদা কথা টা বলবো ধরেন আলাদা কথা বলার সময় মনে তালা'''' এর নিয়ত ছিল চিন্তা ভাবনা বা মনে তালা'''' কথা টা থাকা আর মনে তালা'''' এর নিয়ত দুইটাই আলাদা বিষয় বুজেনি তো ধরেন আমার নিয়ত ছিল কিন্ত আমি তো ওই ছেলে বলসি আলাদা কথা বা বাক্য টা এতে ও কি কোন বিবাহিত সম্পর্কে সমস্যা হবে, আমি হয়ত আলাদা বিষয় বা  আলাদা হিসাব মানে এই আলাদা বাক্য টা যে ওই ছেলে টাকে বলসি হয়ত এমনি কিছু কথার সাথে বা কথা সহ বলসি। আমু হুজুর কথা এম্নে ও কম বলি বা সোজা কথায় কথা কম বলার চেষ্টা করি আমার বন্দু অনেক আছে কিন্ত মুলত দুইটা বন্দুর সাথে বেশি আড্ডা দি তো অদের সাথে ও কথা বা আড্ডা দেওয়ার সময় কথা কম বলি দেখি এখন আমার নাম দিচে বোবা আমি সাধারণ কথায় যদি এমন কিছু বলে ফেলি সন্দেহ চিন্তায় পড়ে যাই আর বিশেষ করে যদি কোন কিনায়া বলে ফেলি তাই যথেষ্ট চেষ্টা করি কিনায়া যেন না বলি বা না বলে ফেলি তাই কথা কম বলি একদম মন খুলে কথা যেমন বলে মানুষ আমি সবার সাথে পারিনা যদি আমার বউ বাদে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে কিনায়া কোন বাক্য বা ধরেন তালা''' এর নিয়তে বলে ফেলি তাতে ও সন্দেহ আর ভয় কাজ করে এই কারনে যদি বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা বা আল্লাহ যদি আবার না করুক তালা'''' হয়ে যাই এমন কিন্ত বেশির ভাগি মনে তালা'''' নিয়ে ভা কিনায়া বাক্য এইটা বা বলেল যদি কোন সমস্যা হয় বা হবে এমন কিছু বলে ফেললে চিন্তায় পড়ে যাই তাও মাঝে মধ্যে নিজেকে বলে ফেললে বুজায় কিন্ত মাঝে মধ্যে বল্লে ভাবি কি কারনে বা মনে তালা'''' এর চিন্তা ভাবনা বা নিয়তে বললাম না তো আবার আরও মাঝে মধ্যে বলবো নাকি প্রায় সময় বলবো বুজতাসিনা যাইহোক মাঝে মধ্যেই বলি ধরেন যখন কিনায়া কিছু বলে ফেলি ভাবি বা চিন্তা করি অন্য সময় কিছু বলার আগে মনে এমন কোন কথা বা আস্তাগফিরুল্লাহ ইত্যাদি এমন কিছু পড়ে তারপরে বলি এখন কেনো বলি নাই বা বললাম না । 

এবং আমার বন্দু আমাকে একটা বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলতাসিলো তখন বলে দেখবি তোর বা তোমার বউ পরে ছাইড়া বা ছেড়ে যাইবো গা/দেখবা পরে বউ ছাইড়া বা ছেড়ে যাইবো এমন বা এই ধরনের কিছু কথায় বলসে এখন যাই বলুক আমি তখন হাসি কিছুটা মুখ বন্দ করে হাসি বা মুখ খুলেউ শব্দ করেই হাসিনা কেন আমি যতটুকু মনে হয় কিছু বলি নাই হ্যা বোধক যে হো বা হ্যা আমি এমনেই এইসব কথা বউ নিয়ে বা শুধু এই বাক্য গুলা কেউ বললে ছুপ থাকি বা চুপ থাকার চেষ্টা করি বা  মাঝে মধ্যে মনে হাল্কা করে হয়ত ভয় ও কাজ করে কিন্ত আমার বন্দু দেখবা বা দেখবি যাইবো গা বা যাইবো ইত্যাদি এমন বাক্য বলসে তো আমি যদি হ্যাবোধক কিছু বলি ও সমস্যা হবে না আমার বন্দু কিছু একটা জিনিস খাওয়ার বিষয় এ বলা বলি করতাসিলো তখনি বলসি এখন আমি কি ওকে আবার জিজ্ঞাসা করবো উস্তাদ যে ও কি বলসে নাকি এতে আমার বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে না ❓

ওই দিন রাতেই আমার যেই বন্দু দুইটার সাথে আড্ডা দি বেশি তাদের মধ্যে শুধু এক জন জানে আমি বিবাহিত অপর জন জানে না তো অই বলে তো মনে হয় তো ওর সাথে বা তাসনিয়ার সাথে বা সোজা হিসাব আমার বউ কে ইজ্ঞিত দিয়ে বলে বিয়ে বা বিয়া হইবো /হয়বো আমি তখনো কিছু টা বা হালকা বা বেশি ধরেন হাসি মুখ বন্দ করে যখনি হাসি এখন মুখ বন্দ করে হোক বা মুখ খুলেই শব্দ করেই হাসি না কেনো আমার চিন্তা বা মনে হতে লাগে বা মনে হয় আমি যে হাস্লাম বা হাসছি আমার বন্দুর এই কথায় এতে যদি কোন সমস্যা হয়  মানে এইখানে তো আমার বন্দু ছেড়ে যাওয়ার বা ছেয়ে ইত্যাদি এমন কোন বাক্য বা কথা বলে নাই তাও যদি কিছু বলতাম বা হাসছিলাম যে এতে তো কোন সমস্যা হওয়ার কোন কথায় আসে না তাইনা তো এতে ও আমার বিবাহিত জীবনে এ কোন সমস্যা বা তালা'''' জনিত কিছু তো হবে না উস্তাদ জানাবেন❓

আশা করি লেখতে পারসি যত টুকু বলার যেহেতু দুইদিন আগের তাই সাথে সাথে বা তার পরের দিন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা করিনাউ কারন কি বলবো বা কিভাবে বলবো বা শুরু করবো বুজতাছিলাম না জানিনা কত টুকু ঠিক ভাবে বলসি আমি তাও যদি কোন বুজায় অসুবিধা হয় আমাকে জানাবেন হুজুর। 

আর একদম নিচে আমার কিছু প্রশ্নের লিংক দি আমি কিছু বলবো না আমার প্রশ্ন গুলা দেখলেই বুজতে পারবেন আমার অবস্থা আর আল্লাহর দোহায় আমাকে নিশ্চিয়তা দিবেন আমার বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা বা তালা'''' জনিত কোন কিছু হবে না বা হওয়ার সম্বাবনা তো নেই sad

 যেই প্রশ্ন দুইটার উত্তর দিবেন উস্তাদরা : 

//আমাকে উস্তাদ রা নিশ্চিয়তা দিবেন আমার বিবাহিত সম্পর্কে কোন সমস্যা হবে না নিশ্চিত থাকবো ❔❓

//এবং আমার আর বিন্দু পরিমাণ এইসব নিয়ে চিন্তা ভাবনা বা চিন্তা করার কোন দরকার নেই আল্লাহ উপর ভরশা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো ❓❔

 

⚠️আর এইযে আগের কিছু প্রশ্ন ও দিলাম প্রশ্নতো আরো কিছু কিন্ত অল্প কিছু দিলাম যথেষ্ট মনে করি দেখে নিবেন তাহলে উপরের প্রশ্ন গুলার সমাধান দিতেও আশা করি সুবিধা হবে⚠️

#(https://ifatwa.info/106641/) প্রশ্নটার জবাব কমেন্ট এ দেই হুজুর এ। 

#https://ifatwa.info/107844/ এইটার ও কমেন্ট এ জবাব দিচে। 

#https://ifatwa.info/106528/

#https://ifatwa.info/106320/

1 Answer

0 votes
ago by (597,330 points)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়। কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন। যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

ago by (2 points)
আশা ছিলো জবাব দিবেন কিন্ত দিলেন না জবাব উস্তাদ, যদি জবাব টা আর পরামর্শ টা দিতেন। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...