আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
35 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (13 points)
edited ago by

#হুজুর কেউ যদি অজু না করে নামাজ পড়ে বা পড়ে ফেলে এবং যদি কুরআন ও পড়ে বা পড়ে ফেলে কয়েকবারি এর জন্য কি ওই ব্যক্তির ইমানে কোন সমস্যা তো হবে না শুধু গুনাহ হবে তাইনা এর জন্য যদি ওই ব্যক্তি তওবা করে তাহলেই তো হবে নাকি ইমানে ও কোন সমস্যা হবে??

প্লিস প্লিস আমাকে উত্তর টা দিবেন আমার প্রশ্ন টা দেখলে এবং আমাকে পরামর্শ ও দিয়েন।

#হুজর আমার বদঅভ্যাস আছে musterbation করার তো আমি ১/২ দিন আগে গোসল এর আগে musterbate করে তারপরে গোসল করি এখন গোসল করার পরে বা গোসল করে আসার পরে হয়ত আমার লজ্জাস্তান দিয়ে কামরস বের হয়েছে এবং তা হয়ত শরীরে বা পেন্ট এ ও লাগছে কিন্ত আমি তা বেশি গুরুত্ব দিনাই বা ওই দিকে তেমন খেয়াল করিনাই কিন্তু যতটুকু বুজসি বের হয়েছে কিন্ত আমি বিকালে অজু করে তারপরে নামাজ পরি আসর এর আমার কি নামাজ পরে আবার পড়ে নিতে হবে নাকি আমার নামাজ হবে পুনরায় এই নামাজ পরার দরকার নেই। আশা করি সমাধান আর পরামর্শ দিবেন।

# হুজুর আরও মাস খানেক আগে (অক্টোবর এর ৪তারিখে পোস্ট করি) যে কালিমার পতাকা নিয়ে facebook এ সবাই প্রতিবাদ করসিলো তা হয়ত জানেন তো আমি ও করি তো এখন কথা হচ্চে প্রতিবাদ এর উদ্দেশ্য হোক এর যেইকোন উদ্দেশ্যই হোক না কেন আমি তো পোস্ট করি তো আমি আমার পোস্ট এ এইটা লেখি ⬇️

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু (لا إله إلا الله)

ফুটবলের ফ্ল্যাগ সমস্যা নাই

৬ রঙের ফ্ল্যাগ সমস্যা নাই

কালেমার ফ্ল্যাগ ভেরি ভেরি সমস্যা 

আমার জীবনে অনেক সমস্যা তাই ফ্ল্যাগটা এখানে দিয়ে রাখলাম সমস্যা আরো বাড়াইতে 

#allah

তো এইখানে যে আমি কালেমার ফ্ল্যাগ ভেরি ভেরি সমস্যা লেখসি এইতে কোন ইমানে তো সমস্যা হবে না আজকে পোস্ট টা দেখে এমন চিন্তা আসে আমি যে ভেরি ভেরি সমস্যা লেখসি এতে কোন গুনাহ বা সমস্যা তো হবে না আবার ইমানে? 

তখন অনেকেই প্রতিবাদ করে এমন নানান caption দিয়ে আমি ও করি এতে কোন সমস্যা তো নেই। হয়ত আমি কারো লেখা কপি করে তারপরে আমার পোস্ট এর caption এ পেস্ট করি যাইহোক যদি আমি তা করি বা লেখি এই কথাটা বা লাইনটা তাতে তো কোন সমস্যা হওয়ার কথা মনে হয় না তাও জবাব দিবেন আমি আমার মতামত দুইটাই বললাম। আর আমি cover photo তে পোস্ট করি। এইযে লিংক দেখে নিবেন:https://www.facebook.com/photo.php?fbid=1054459316472004&set=a.100777155173563&type=3&app=fbl

##  হুজুর আমি আমার বউ এর messenger এ ডুকে আমার কিছু কথা মেসেজ বা ছবি বা শায়েরি ইত্যাদি ও তার messenger এর ইনবক্সে সেভ করে রাখে মাঝে মাঝে বা প্রায় সময় তো আমি ওর ইনবক্সে ডুকে দেখি অনেক আগে আমার বিবাহের আগে মানে বিবাহ হয় আগস্ট এ তারো আগে যেমন জুন এর মাজা মাজি বা সোজা কথায় জুন মাসেই  বা জুন মাসের মধ্যেই আমি ওকে একটা লিংক দি youtube এর এক হুজুর এর যেইখানে ছেড়ে দি,,,,,, এবং ইত্যাদি আরও কিছু কথা ছিলো হুজুর বা মুফতি সাহেব এর তো আমি এইটা দেখে কিছু টা আমার মধ্যে কেমন জানি চিন্তা বা ভয় বা বলতে পারেন হাল্কা বা অল্প পেরেশানি কাজ করে তো আমি ভাবসি মেসেজ টা মুছে দিবো কিন্তু আমি হয়ত কয়েকবার বা ২/৩ বার হয়ত ওই মেসেজ টার মধ্যে বা মেসেজ টার উপরে ক্লিক করি কিন্ত আমার সাহস বা হিম্মত হচ্ছে না বা পাচ্চিনা হয়ত অই মেসেজ টা specific ভাবে মুছে ফেলার তাই আমি পুরা মেসেজ এর chat টাই delete করে দি এর পরে আবার সন্দেহ শুরু হয় কত তারিখের ছিলো মেসেজ টা আমি আমার আইডি এবং আমার ওয়াইফ এর আইডি তে ডুকে অনেক চেষ্টা করলাম যে কই তারিখ এর অই মেসেজ টা দেখলে হয়ত কিছু টা চিন্তা বা হয়ত এইখানে আমি এখন যে প্রশ্ন করতাসি তা করতাম না আমি যদি আমার বউ কে উদ্দেশ্য করে তালা''''' বলতাম বা লেখতাম তাহলে এমন চিন্তা হওয়া স্বাভাবিক কিন্ত লেখি নাই বলিনাই শুধু আগের মেসেজ দেখে এবং তা delete করার পর থেকে এমন অহেতুক চিন্তা হওয়া শুরু হয় তাই প্রশ্ন করলাম যেন আপনাদের থেকে উত্তর টা জানলে আর চিন্তা ও হবে না আর ভাব্ব ও না এই নিয়ে।আমার আগের প্রশ্ন গুলা দেখলে বুজবেন  আমার ওসিডি বা ওয়াস ওয়াসার সমস্যা আছে তা আপনারা দেখেই বুজতে পারবেন এই যাবত আমার এই আইডি এবং অন্য আইডি দিয়ে ও কম প্রশ্ন আর জিজ্ঞাসা করি নাই indecision

উস্তাদ আপনারা ভরশা আশা করি সমাধান আর পরামর্শ দিবেন এই চিন্তা পরিহার করার। আসসালামু আলাইকুম। 

1 Answer

0 votes
ago by (592,110 points)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলমানকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনের মধ্যে আসা কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলম-জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল বা ফাতাওয়া অধ্যায়ের প্রশ্ন-উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপর ভরসা রেখে বলছি, যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ তা'আলা  আমাদেরকে সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুক।আমীন।চুম্মা আমীন। https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa

বিঃদ্র
ওয়াসওয়াসা কোর্স সম্পন্ন করার পর অফিস থেকে একটি কোড দেয়া হবে, সেই কোড উল্লেখ পূর্বক পোষ্ট করতে হবে।নতুবা ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়া হবে না।





(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...