বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহাম।
জবাবঃ-
(১
যে সমস্ত স্থানে জুম্মার শর্ত সমূহ বিদ্যমান থাকার কারণে অতীত থেকে জুম্মার নামায হয়ে আসছে, তারা যদি বর্তমানে জুম্মার নামায পড়তে না পারেন।তাহলে যোহরের নামাযকে পৃখক পৃথক ভাবে আদায় করে নেবেন।
আর যে সমস্ত এলাকায় জুম্মার শর্ত সমূহ অনুপস্থিত থাকায় অতীত থেকে জুম্মার নামায প্রচলিত নয়,সে সকল স্থানে বর্তমানে জুম্মার স্থলে যোহরের নামায জামাতের সাথে পড়া যাবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/1172
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
(১) অমুসলিম দেশে মসজিদ থাকলে মুসলমানগণ সেখানে জামাতে সাথে নামায পড়বেন এবং জুম্মাও পড়বেন।
(২)অমুসলিম দেশে মসজিদ যদি কাছে না থাকে তাহলে তিনি একা একা জোহরের নামাজ পড়ে নিবেন।
(৩)অমুসলিম দেশে কোন কোম্পানির কাজে নামাজের সময় যদি বিরতি না দেয়, তাহলে অতিদ্রুত ঐ কম্পানি পরিত্যাগ করতে হবে।
(৪)অমুসলিম প্রধান দেশে বোরকা নিষিদ্ধ হলে অথবা হিজাব নিষিদ্ধ হলে, মুসলমানগণ সাধ্যানুযায়ী শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করবে। তারপরও কোনো অগ্রগতি না হলে, মুসলমানগণ সেই দেশ পরিত্যাগ করবে।