ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলছেন
إِنَّمَا الصَّدَقَاتُ لِلْفُقَرَاء وَالْمَسَاكِينِ وَالْعَامِلِينَ عَلَيْهَا وَالْمُؤَلَّفَةِ قُلُوبُهُمْ وَفِي الرِّقَابِ وَالْغَارِمِينَ وَفِي سَبِيلِ اللّهِ وَابْنِ السَّبِيلِ فَرِيضَةً مِّنَ اللّهِ وَاللّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
যাকাত হল কেবল (১)ফকির, (২)মিসকীন, (৩)যাকাত উসূলকারী ও (৪)যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদের হক (৫)এবং তা দাস-মুক্তির জন্যে ও (৬)ঋণগ্রস্তদের জন্য, (৭)আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং(৮) মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (সূরা আত-তাওবাহ-৬০) এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/699
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদেরকে যাকাত দেয়াও যায়। আর হারাম মালের ব্যয় খাত হল, যাকাতের ব্যয় খাত। অর্থাৎ যাদেরকে যাকাত দেয়া যাবে, তাদেরকে হারাম মাল সদকাহ হিসেবে দেয়া যাবে। সুতরাং ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিকে সন্দেহযুক্ত টাকা দেয়া যাবে। তবে যদি কোনো ধনী ব্যক্তি সমায়িক ঋণগ্রস্ত হয়, এবং তার ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা থাকে, তাহলে তাকে সন্দেহযুক্ত টাকা দেয়া যাবে না।