ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اجْتَنِبُوا كَثِيرًا مِّنَ الظَّنِّ إِنَّ بَعْضَ الظَّنِّ إِثْمٌ ۖ وَلَا تَجَسَّسُوا وَلَا يَغْتَب بَّعْضُكُم بَعْضًا ۚ أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَن يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتًا فَكَرِهْتُمُوهُ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ تَوَّابٌ رَّحِيمٌ
মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।(সূরা হুজুরাত-১২)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
অযথা অনর্থক কারো ব্যাপারে গোয়েন্দাগিরি করা জায়েয হবে না। হ্যা, সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ থাকলে তখন নিশ্চিত হওয়ার জন্য দূর থেকে মনিটরিং করা যাবে। তবে মনিটরিং করতে যেয়ে পূজা দেখতে হবে, এমনটা জায়েয হবে না।
(২)
যদি কেউ গুনাহ কে সঠিক মনে না করে গোনাহ ভেবে করে, সেটাও নফসের পুজা হবে।
(৩) প্রশ্নের বিবরণমতে রাসুল সাঃ এর সাথে মহব্বতে বা ইমানে সমস্যা হবে না। তবে একজন মসুলমানের জন্য এভাবে গোনাহের কাজে লিপ্ত থাকা কখনো জায়েয হবে না।