ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া
বারাকাতুহু
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
জবাব,
https://ifatwa.info/105791/
নং
ফাতওয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে যে,
বিবাহের
ক্ষেত্রে রাসুল সাঃ কুফু মিলাইতে বলেছেন।
হাদীস
শরীফে এসেছেঃ
وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ :
«تُنْكَحُ الْمَرْأَةُ لِأَرْبَعٍ : لِمَالِهَا وَلِحَسَبِهَا وَلِجَمَالِهَا
وَلِدِينِهَا فَاظْفَرْ بِذَاتِ الدَّيْنِ تَرِبَتْ يَدَاكَ»
আবূ
হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ (মূলত)
চারটি গুণের কারণে নারীকে বিবাহ করা হয়- নারীর ধন-সম্পদ, অথবা বংশ-মর্যাদা, অথবা রূপ-সৌন্দর্য, অথবা তার ধর্মভীরুর কারণে। (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন) সুতরাং ধর্মভীরুকে প্রাধান্য দিয়ে বিবাহ করে সফল হও। আর যদি
এরূপ না কর তাহলে তোমার দু’ হাত ধূলায় ধূসরিত হোক (ধর্মভীরু মহিলাকে প্রাধান্য না দিলে
ধ্বংস অবধারিত)!
(সহীহ বুখারী ৫০৯০, মুসলিম ১৪৬৬, নাসায়ী ৩২৩০, আবূ দাঊদ ২০৪৭, ইবনু মাজাহ ১৮৫৮, আহমাদ ৯৫২১, ইরওয়া ১৭৮৩, সহীহ আল জামি‘ ৩০০৩।)
কুফু
সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনঃ https://www.ifatwa.info/4541/
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন!
আপাতত
উক্ত বিষয় নিয়ে না ভাবার পরামর্শ থাকবে। ছেলেটি যদি সত্যিই দ্বীন পালনে চেষ্টারত থাকে, তার পরিবারে গিয়ে আপনার পূর্ণ পর্দা ও পূর্ণ দ্বীন
মানার নিশ্চয়তা দেয়,
আর আপনার
পরিবারে কোনোদিন যদি বিবাহের প্রস্তাব পাঠায়, সেক্ষেত্রে আপনার বাবা রাজী থাকলে উক্ত প্রস্তাবে আপনিও রাজী
হতে পারেন।