বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেনঃ
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : ( تُنْكَحُ الْمَرْأَةُ لِأَرْبَعٍ : لِمَالِهَا ، وَلِحَسَبِهَا ، وَلِجَمَالِهَا ، وَلِدِينِهَا ، فَاظْفَرْ بِذَاتِ الدِّينِ تَرِبَتْ يَدَاكَ)
চারটি জিনিস দেখে মহিলাকে সাধারণত বিয়ে করা হয়,(১)সম্পদ(২)বংশ(৩)সুন্দর্য্য (৪)দ্বীনদারী।
কিন্তু তুমি দ্বীনদারীত্বকে অগ্রাধিকার দাও।
{যদি তা না করো তবে তুমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে (تَرِبَتْ يَدَاكَ এর অনেক ব্যাখার একটি ব্যাখা)} (সহীহ বুখারী-৪৮০২সহীহ মুসলিম-১৪৬৬)কুফু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
https://www.ifatwa.info/780
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
হতে পারে মেয়েটি সত্যিই দ্বীনের পথে আসতে চাচ্ছে কিন্তু সঠিক গাইডলাইন বা পরিবেশ পাচ্ছে না। মেয়ের বাদবাকী সব যদি ঠিক থাকে, তাহলে মেয়েকে সংশোধনের জন্য কিছুটা অবকাশ দেয়া উচিৎ। তাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রদত্ব সকল প্রকার ছবি ডিলেট করতে বলুন। এবং পরিপূর্ণ পর্দা ও হেজাব পরিধান করার কথা বলুন। দূর থেকে অবলোকন করুন যে, সে কি বাস্তবেই সংশোধন হচ্ছে? যদি বাস্তবেই সে সংশোধন হয়ে যায়, তাহলে তো ভালো নতুবা আপনারা অন্যত্র চেষ্টা করুন। আল্লাহ আপনাদের জন্য বিষয়টা সহজ করে দিক।আমীন।