ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ইবনে মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
وعَن ابنِ مَسْعُوْدٍ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ لا حَسَدَ إِلاَّ في اثْنَتَيْنِ : رَجُلٌ آتَاهُ اللهُ مَالاً فَسَلَّطَهُ عَلَى هَلَكَتِهِ في الحَقّ وَرَجُلٌ آتَاهُ اللهُ حِكْمَةً فَهُوَ يَقْضِي بِهَا ويُعَلِّمُهَا متفقٌ عَلَيْهِ
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কেবলমাত্র দু’টি বিষয়ে ঈর্ষা করা যায় (১) ঐ ব্যক্তির প্রতি যাকে মহান আল্লাহ সম্পদ দিয়েছেন, অতঃপর তাকে হক পথে অকাতরে দান করার ক্ষমতা দান করেছেন এবং (২) ঐ ব্যক্তির প্রতি যাকে মহান আল্লাহ হিকমত দান করেছেন, অতঃপর সে তার দ্বারা ফায়সালা করে ও তা শিক্ষা দেয়।(বুখারী ৭৩, মুসলিম ১৯৩০)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার সবগুলো প্রশ্ন একই। এবং সবগুলোর উত্তর ঐ হাদীসে রয়েছে। এটা হিংসা নয়, বরং এটার নাম গিবতা। আপনি তাদের সমপরিমাণ দ্বীনদারিতা নিজের জন্যও কামনা করবেন। তবে তাদের নিয়ামত তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন হোক, সেটা চাইবেন না। এটা জায়েয।