আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
109 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (16 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,আমি একজনকে পছন্দ করি,তাকে চিনি প্রায় ৭ বছর হলো,ফ্রেন্ড আমরা।সে আমাকে তখন থেকেই পছন্দ করে এবং অনার্সে থাকতে সে তার ফ্যামিলিকে জানায় সে আমাকে বিয়ে করতে চায়।ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করবে এটাতে তার ফ্যামিলি আপত্তি করে নি।আমাকেও প্রস্তাব দেয় আমি রাজি হই নি।কারন ছাত্র অবস্থায় বেকার কাউকে বিয়ে করবো না বলে।এরপর থেকে আমাদের তেমন কথাবার্তা হয় না,কিন্তু যোগাযোগ একেবারে বিচ্ছিন্ন হয় নি।আমার মায়ের চিকিৎসার জন্য তাকে একবার ফোন করে থাকার ব্যবস্থা করতে বলেছিলাম,উপায় ছিলো মহিলা মানুষ অনেক রাত হয়ে গেছিলো।আর পরিচিত বলতে তখন সেই ছিলো।এরপর থেকে সে আম্মার চিকিৎসার বিষয়ে সমস্ত কাজ করে।আম্মার সেটা পছন্দ হয়,ছেলে হিসেবে আম্মার পছন্দ হলে,আম্মা নিজে থেকেই আমার বোনকে বলে তাকে দিয়ে আমার বিয়ের কথা।যেহেতু সে বেকার চাকরি হলে দিবে।এর মধ্যে আমাদের যোগাযোগ থাকে কারন আম্মার ট্রিটমেন্ট নিয়ে তার সাথে কথা বলতে হয়।আমার বাবা নেই,ভাই আছে কিন্তু ভাইয়ার সাথে আম্মার সম্পর্ক ভালো না।আর ভাইয়া এসব হ্যাসেল নেওয়ার মতোও না,সে উদাসীন।তার চিন্তা মেয়েরা আজকাল সবই পাবে তাহলে কেন আমার বোনরা এসব পারবে না।

এর মধ্যে আমার কোমড়ের সমস্যা ধরা পরে,বেশিক্ষন বসে থাকতে পারি না,১বছর ট্রিটমেন্ট নিয়েছি একাই,বান্ধবী সহ নিয়ে গেছি,ভাইয়াকে জানাই নি,ভাইয়াই সংসার চালায়,বেশি ব্যাথা বাড়লে আমি ভাইয়াকে জানাই,ভাইয়া ঢাকায় ছোটবোনকে দিয়ে দেখাতে বলে,অথচ ভাইয়া ঢাকাতেই ছিলো,তার কথা মেয়েরা এখন সব পারে।তাকে কিছু বললে বলে এটা আর এমন কি কাজ।এত শিক্ষিত হয়ে এসব ম্যানেজ করতে পারবি না।তো আমার আম্মা সেই ছেলের সাথে যেতে বললে আমি স্ট্রিকলি না করি,যেহেতু হারাম এটা।ছোট বোনকে বললে সেও তার কথাই বলে কজ ডাক্তার দেখানো সব ম্যানেজ সেও পারবে না।বাধ্য হয়ে আমাকে তার সাথেই যেতে হয়,সেই সিরিয়াল নিয়ে সব ম্যানেজ করে।ডাক্তার আমাকে ফুল রেস্টে থাকতে বলে।সেই ওষুধ খাওয়ার পর আমার ব্যাথা অনেক বেড়ে যায়,এরপরে আমি আগের ডাক্তারের ওষুধ খাই।আর আমি বাসা থেকে গার্ডিয়ান ডেকে নিয়ে যাই অনেক কস্ট করে আম্মাকে নিয়ে যাই।আমার কি হয়েছে সেটা তাদের জানানোর জন্য।তারা আমাকে প্রেশার দিত বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য,অথচ ডাক্তার চাপ নিতে মানা করেছে।তাই জোর করেই আম্মাক্ব নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাই,আম্মাকে না করা সত্ত্বেও সেই ছেলেকে ডেকে এনে সেই সব ম্যানেজ করে ডাক্তার দেখিয়ে সে চলে যায়।

আমি  বারবার আম্মাকে বিয়ের ব্যাপারে বললে সে বলে ছেলে কিছু করে না করুক এরপর।আর ভাইয়াকে বা মামাকে জানাইলে তারা রাজি হবে না,কারন তাদের আশা অনেক বড়,তারা চায় আমি ক্যাডার হবো,হাজবেন্ড ক্যাডার হবে।মানুষ অনেক সুনাম করবে।অনেক বড় বাড়ি গাড়ি থাকবে।

এরপর আমি আমার ছোট বোনকে দিয়ে ভাইয়াকে আমার বিয়ের ব্যাপারে জানাই,যেহেতু আমার ২৫ বছর হয়েছে আর স্ট্রেস নিয়ে পড়তেও পারছি না,আর সেই ছেলের ব্যাপারেও বলতে বলি,যদি সে একেবারেই না করে দেয় তাহলে তো বাদ যাবে।আমার আর এই হারামে থাক্লতে হবে না।ভাই জানায় এখনও আমার বিয়ের বয়স পার হয় নি,চাকরি করি,সেই ছেলে চাকরি করুক তারপর দেখা যাবে।এখন স্টুডেন্ট অবস্থায় বিয়ে দিলে মানুষের কাছে মুখ দেখাতে পারবে না।আর আমার অসুস্থতা তেমন কিছু না ওষুধ খেলেই ঠিক হবে।বাট ডাক্তার জানিয়েছে আমার মাসেল ভেতরে দুর্বল মানে ভঙ্গুর হয়ে গেছে,যেটা দীঘ সময় লাগবে ঠিক হতে।আমার ১০মিনিটের বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।এখন এমন অবস্থা হয়েছে থেরাপি দেওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হবে প্রতিদিন।আমাকে বাসাতেই এনে রেখেছে,সেখানে দেওয়ার পরে ক্যাম্পাসে গিয়ে বাকিটা দিব ইনশাআল্লাহ।সব কাজ একা করতে করতে আমি ক্লান্ত হয়ে গেছি।বাসায় একটাই কথা ভার্সিটিতে পড় এসব পারবা না।এমন অবস্থায় আম্মু আমাকে প্রস্তাব দিলো সে ওই ছেলের সাথে আমাকে বিয়ে দিবে,যেহেতু আমি কথা বলি না,তার কোনো হেল্প নেই না।আর আমার এখন এমন কাউকে দরকার যে আমার এসব সামলাবে যখন ক্যাম্পাসে থাকবো।তো কাউকেই না জানিয়ে শুধুমাত্র আম্মা একা গিয়ে তার সাথে বিয়ে দিবে পরে যখন জব হবে তখন বাসায় জানিয়ে অনুষ্ঠান করে দিয়ে দিবে।এতে ভাইয়াকে ঠকানো হবে কিনা?আমার এটাতে ভয় লাগছে আর আল্লাহ না করুন যদি অকল্যানকর কিছু হবে কিনা।বা সে আমার জন্য কল্যানকর কিনা।আম্মুর ছেলেকে অনেক পছন্দ।আমি যদি না করি তবুও সে তার সাথে বিয়ে দিবে এমন অবস্থা।তার ভদ্রতা আচার আচরণ সবই তার পছন্দ হয়েছে।এই অবস্থায় আমার কি করা উচিত?আমাকে পরামর্শ দিন প্লিজ।আমি কিভাবে বুঝবো আমার জন্য ঠিক হচ্ছে কিনা।আমি হারাম থেকে বেরোতে চাচ্ছি।বাসায় বলার মতো পরিস্থিতি নেই,আমি বিয়ের কথা বললে তারা সেটা ভাবেই না।তাদের কথা এখনও বয়স হয় নি।মানুষ কি ভাববে।আর সময়ের ব্যাপার।ওদিকে ভাইয়া আমাদের জন্য অনেক কস্ট করেছে।পড়াশোনা করিয়েছে,তাকে না জানিয়ে এমন কাজ করলে সে জানলে কত কস্ট পাবে।আমি কি করবো?আমাকে একটু পরামর্শ দিন।

1 Answer

0 votes
by (58,500 points)

ওয়া ‘আলাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্ল-হি ওয়া বারাকা-তুহু।

বিসমিল্লা-হির রহমা-নির রহীম।

জবাবঃ

https://www.ifatwa.info/4541/  নং ফাতাওয়াতে আমরা বলেছি, যে,

বিয়ের আগে পাত্রপাত্রীর যে বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে তার মধ্যে ‘কুফু’ অন্যতম।

আরবি ‘কুফু’ শব্দের অর্থ সমতা, সমান, সাদৃশ্য, সমকক্ষ, সমতুল্য ইত্যাদি।


বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের দ্বীনদারি, সম্পদ, বংশ, সৌন্দর্যতা সব কিছু সমান সমান বা কাছাকাছি হওয়াকে ইসলামী পরিভাষায় কুফু বলে।

স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের রুচি, চাহিদা, অর্থনৈতিক অবস্থান খুব বেশি ভিন্ন হলে সেখানে সুখী দাম্পত্যজীবন প্রতিষ্ঠা কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। একজন উচ্চ শ্রেণীর ছেলেমেয়ের চাহিদা-রুচির সাথে একজন দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ের রুচিবোধের মিল না থাকাটাই স্বাভাবিক।


আবার একজন দ্বীনদার পাত্রপাত্রীর সাথে একজন ধর্মবিষয়ে উদাসীন পাত্রপাত্রীর জীবনাচার নাও মিলতে পারে। দ্বীনদার চাইবে সব কিছুতে ধর্মের ছাপ থাকুক। আর দীনহীন চাইবে সব কিছু ধর্মের আবরণমুক্ত থাকুক। সুতরাং এ দুইয়ের একত্রে বসবাস কখনো শান্তি-সুখের ঠিকানা হতে পারে না। তাই পবিত্র কুরআনও বিয়ের ক্ষেত্রে দ্বীনদারিতে সমতা রক্ষার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।


আল্লাহ বলেন, ‘দুশ্চরিত্রা নারী দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্য; দুশ্চরিত্র পুরুষ দুশ্চরিত্রা নারীর জন্য; সচ্চরিত্রা নারী সচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ সচ্চরিত্রা নারীর জন্য উপযুক্ত।’ (সূরা নূর : ২৬)


অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘ব্যভিচারী পুরুষ যেন ব্যভিচারিণী বা মুশরিক নারী ছাড়া কাউকে বিয়ে না করে। আবার ব্যভিচারিণী নারী যেন ব্যভিচারী পুরুষ বা মুশরিক পুরুষ ছাড়া কাউকে বিয়ে না করে। মুমিনদের জন্য এ ধরনের চরিত্রের নারী-পুরুষকে হারাম করা হয়েছে।’ (সূরা নূর : ৩)


কুরআনের পাশাপাশি রাসূল সা:-এর পবিত্র হাদিস শরিফেও ‘কুফু’ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়।

রাসূল সা: ‘কুফু’র বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَابُورَ الرَّقِّيُّ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ سُلَيْمَانَ الْأَنْصَارِيُّ أَخُو فُلَيْحٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَجْلَانَ عَنْ ابْنِ وَثِيمَةَ النَّصْرِيِّ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا أَتَاكُمْ مَنْ تَرْضَوْنَ خُلُقَهُ وَدِينَهُ فَزَوِّجُوهُ إِلَّا تَفْعَلُوا تَكُنْ فِتْنَةٌ فِي الْأَرْضِ وَفَسَادٌ عَرِيضٌ

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের নিকট এমন কোন ব্যক্তি বিবাহের প্রস্তাব নিয়ে এলে, যার চরিত্র ও ধর্মানুরাগ সম্পর্কে তোমরা সন্তুষ্ট, তার সাথে (তোমাদের মেয়েদের) বিবাহ দাও। তোমরা যদি তা না করো, তাহলে পৃথিবীতে বিপর্যয় ও ব্যাপক বিশৃংখলা ছড়িয়ে পড়বে। (ইবনে মাজাহ ১৯৬৭,তিরমিযী ১০৮৪, ইরওয়াহ ১৮৬৮, সহীহাহ ১০২২।)


حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا الْحَارِثُ بْنُ عِمْرَانَ الْجَعْفَرِيُّ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم تَخَيَّرُوا لِنُطَفِكُمْ وَانْكِحُوا الْأَكْفَاءَ وَأَنْكِحُوا إِلَيْهِمْ

 ‘আয়িশাহ্ (রাঃ)  থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা ভবিষ্যত বংশধরদের স্বার্থে উত্তম মহিলা গ্রহণ করো এবং সমতা (কুফু) বিবচেনায় বিবাহ করো, আর বিবাহ দিতেও সমতার প্রতি লক্ষ্য রাখো। (ইবনে মাজাহ ১৯৬৮)


وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ : «تُنْكَحُ الْمَرْأَةُ لِأَرْبَعٍ : لِمَالِهَا وَلِحَسَبِهَا وَلِجَمَالِهَا وَلِدِينِهَا فَاظْفَرْ بِذَاتِ الدَّيْنِ تَرِبَتْ يَدَاكَ»

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ (মূলত) চারটি গুণের কারণে নারীকে বিবাহ করা হয়- নারীর ধন-সম্পদ, অথবা বংশ-মর্যাদা, অথবা রূপ-সৌন্দর্য, অথবা তার ধর্মভীরুর কারণে। (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন) সুতরাং ধর্মভীরুকে প্রাধান্য দিয়ে বিবাহ করে সফল হও। আর যদি এরূপ না কর তাহলে তোমার দু’ হাত ধূলায় ধূসরিত হোক (ধর্মভীরু মহিলাকে প্রাধান্য না দিলে ধ্বংস অবধারিত)! সহীহ : বুখারী ৫০৯০, মুসলিম ১৪৬৬, নাসায়ী ৩২৩০, আবূ দাঊদ ২০৪৭, ইবনু মাজাহ ১৮৫৮, আহমাদ ৯৫২১, ইরওয়া ১৭৮৩, সহীহ আল জামি‘ ৩০০৩।)


কুফু সম্পর্কে বিস্তারিত জানুনঃ  https://www.ifatwa.info/4541/

ইস্তেখারার নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন- https://ifatwa.info/14451/


সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী বোন!


১. ছেলে ও ছেলের পরিবারের কুফু যদি আপনার ও আপনার পরিবারের কুফুর সাথে মিল থাকে তাহলে আপনি ইস্তিখারাহ করে ও আপনার পরিবারের লোক জনের সাথে পরামর্শ করে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।

প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনি আপনার ভাইকে আরো বুঝানোর চেষ্টা করবেন। তাকে সর্বোচ্চ রাজি করিয়ে বিয়েটা করার চেষ্টা করবেন।

তারপরও যদি তিনি রাজি না হন এবং আপনিও যিনায় পতিত হওয়ার বা ফিতনায় পড়ার আশংকা বোধ করেন তাহলে আপনার মাকে নিয়ে গিয়ে ঐ ছেলের সাথে গোপনে বিয়ে করলে হানাফী ফিকহ অনুযায়ী বিয়েটা সহীহ হয়ে যাবে।


২. ইস্তেখারাহ করার সময় স্বপ্নেই দেখতে হবে বিষয়টা এমন না।  উপরোক্ত সব কিছু যদি ঠিক থাকে এবং ঐ প্রস্তাবের দিকে মন টানে তাহলেও ঐ বিয়ের দিকে অগ্রসর হওয়া যেতে পারে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী আব্দুল ওয়াহিদ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 164 views
...