আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
223 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (3 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম।হুজুর আমি আপনাদের সাইটে প্রথম প্রশ্ন করছি আমাকে হতাশ করবেন্না আমার ২টা সন্তান আছে তাদের জিবন অনিশ্চিত হয়ে যাবে যদ আজকে আপনি উত্তর না দেন।আমি হাসব্যান্ড হিসাবে আমার ওয়াইফের অবস্ত জানতে চাই।আমার বউ বিয়ের আগে মারাত্নক ওয়াসওয়াসার রুগি ছিল।এরপর তার ওয়াসওয়াদা কমে যায়।এখন৷ বর্তমানে তার মনে হয়  একবার তার মিনে হয় তার ওয়াসওয়াসা হয়ত বন্দ হিয়ে গেছিল আবার মিনে না বন্ধ হয় নাই বিয়ের পর যখন সে জানিতে পারে হাসব্যান্ড বা ওয়াইফের মাজে কেউ কাফের হলে বিয়ে ভেঙে যায় তখন তার আবার ওয়াসওয়াসা আসা শুরু হয়।তবে তখন কি পরিমান ওয়াসওয়াসায়া  আসত  বা প্রতিদিন আসত কি আ তা ৪বছর আগে ঘটনা হওয়ায় তা মনে নাই। বা পরবর্যতিতে ওয়াসওয়াসা আসত কিনা মিনে করতে পারছিনা। তবে আমি আমার বউকে জুর কিরে তালাকের অনুমতি দিয়েছিলামএভাবে যে মন চাইলে তালা দিয়া যাইছ গা বা ভাল না লাগলে তালা দিয়া যাইস গা। সে বলে বা আমাকে একটা তালাকের অনুমতি দেও আমি বলি না ৩টারই অনুমতি দিলাম।অনুমতি দেয়ায়ার পর আমার বউ এর মাথার মধ্য সারাদিন তালাক দিলা ঘুরতে থাকে।অনুমতি দেওয়ার পরের দিনই সে তালাক দিয়ে ফেলে।

১।আমার বউ আমাকে জিগাস করে কাবিনের সময় আমক তাকে তাফবুজের অনুমতি দিছিলাম কিনা। আমি বলি আমকে সব বিষয়ে জানিনা এরপর সে আমাকে বুজিয়ে বললেআমি যে বলেছিলাম ভাল না লাগলে তালাক দিয়া যাইস গা এভাবে কি তালাকের অনুমতি দিলে তা ফেরত নেওয়ায় যায়?

২।আমার বউ আমাকে বলেছিল ১টার অনুমিতু দেও আমি বলেছিলাম না ৩টাই এভাবে কি অনুমতি পেলে তা ফেরত নেওয়া যায়

৩।আমি এরপএ অনুমতি ফেরত নিয়ে নেই এরপএ আমার বউ বলে আমাকে অনুমতি দিলে আমি তালাক দিয়ে ফেলব তখন আমি বলি তাহলে সব সেস হয়ে যাবে একথা দিয়ে কি অনুমতি কি আবার ফেরত পায় যদি পায় তা কি সারাজীবনের জিন্য
৪।আমার বউ আমাকে৷ পরের দিন আবার জুগাস করে তুমি কি অনুমতজ নিয়া নিছ আমি বলি হ্যা।এরইএ কথা বলতে বলতে আমি এক পর্যায়ে বলি তালা দিয়া যাতেই পার এটা দিয়ে কি আবার অনুমতি পায় পেলে কি সারাজীবনের জন্য

৫।আমার বউ বিয়ের আগে মারাত্নক ওয়াসওয়াসার রুগু ছিল। তবে এরপর সে যখন জানিতে পারে ঈমান চল গেলেও কালিমা পড়ে মুসলিম হওয়া যায়।তখন তার ওয়াসওয়াসা কমে যা বাট একেবারে বন্ধ হয়ে যা কিনা মনে নাই। বিয়ের আগে আমার ঈমান নিয়ে সিন্দে করে আমি কুন গা শুনে কাফের হিয়ে গেলাম কিনা।কাফেরের সাথেত বিয়ে হয় না।তাই সে আমাকে কালেমা পড়তে বলে।এরপর আমার বিয়ে হলে সে যখন জানতে পারে হাসসব্যান্ড ওয়াইফ এর কেউ কাফেএ হলে বিয়ে ভেঙে যায় তখন আবাএ ওয়াসওয়সসা শুরু হয়।তবে তখন প্রতিদিন আওয়াস আসত কিনা মিনে নাই।বা কি পরিমান ওয়াসওয়াসায়া আসত তা মনে নাই।এরপর আমি তাকে জুর করে যখন তালাকের অনুমতি দেই সারাদিন তার মাথায় তালাক ঘুরতে থাকে এরপর অনুমতি দেওয়ার পরেএ দিন সে তালাক দিয়ে দেয়।এই তালাক কি হবে?নাকি সে ওয়াসওয়াসা র রুগু তা হবে না।এখন সে আবার মারাত্নক ওয়াসওয়াসা রুগি।

৬।সে যে মারাত্নক ওয়াসওয়াসা রুগি ছিল এরপর যখন জানতে পারলে কাফের হলেও ঈমান এনে নিলে মুসলমান হওয়ার যায়।এরপর তার ওয়াসওয়াসা কিমে যায়।তবে হুজুর একাব্রে কি বন্ধ হয়ে গেছিল।এভাবে কি চিকিতসা ছাড়া এ রুগ ভাল হয়
by (597,330 points)
আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।কেননা আমাদের কর্তৃপক্ষের নির্দেশ যেন, আমরা ওয়াসওয়াসা সম্বলিত কোনো প্রশ্নের উত্তর না দেই। আপনি এবং আপনার স্ত্রী, আপনারা সবাই ওয়াসওয়াসা কোর্স করবেন। এবং স্থানীয় পর্যায়ের কোনো আলেমের সাথে যোগাযোগ করবেন।
by (24 points)
হুজুর স্থানীয় আলেমরা বলে যে ওয়াসওয়াসার রুগি তালাক দিলে।তা হবে তাই তাদের এই প্রশ্ন জিগাস করে লাভ নাই।আমি বিশ্বাস করি যে ওয়াসওয়াসার রুগির তালাক হয় না।তাই আমার এই সমস্যা আপনি ছাড়া কেউ সমাধান করে দিতে পারবে না।আমাকে দয়া করে উত্তর দিয়ে সাহায্য করেন।আমার ২টা বাচ্চা আছে তাদের জীবন প্রায় অনিশ্চিত প্লিজ আমাকে তাড়িয়ে দিবেন না।আপনার একটি উত্তর হয়ত একটি পরিবার বেচে যাবে
by (12 points)
ভাই আপনি কি ঢাকার
by (24 points)
না হুজুর আমার বাড়ি বরিশাল প্লিজ উত্তর দেন্না আমি খুব সমস্যায় আছি
by (597,330 points)
আপনার কোনো সমস্যা হবে না।
by (24 points)
Vai আমি হাসপাতাল।ভর্তি ছিলাম আমার বুনের কাছে ফুন ছিল।তাই ও আপনার নাম্বার চিনেনা তাই ডিলিট করে দিছে একটু নক দিয়েন কিছু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে চাই

1 Answer

0 votes
by (597,330 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!

ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।

আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না ।
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন।
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...